নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)।
আজ রোববার দলটির বনানী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। গতকাল শনিবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে সাক্ষাৎ করেন জাতীয় পার্টির নেতারা। সেই সাক্ষাৎ–পরবর্তী বিষয় নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচন থেকে আমরা বারবার চলে আসতে চেষ্টা করেছি। আমাদের দেশের মিডিয়া এবং সচেতন মানুষ জানে জাতীয় পার্টির গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।’
জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে দেয়নি দাবি করে কাদের বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচন থেকে আমরা বারবার চলে আসতে চেষ্টা করেছি। জাতীয় পার্টির গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। আমাদের দলের রাজনীতি করতে দেয়নি স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা আওয়ামী লীগের হাতে নির্যাতিত হয়েছি। ২০২৪ সালের নির্বাচনে না যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো অপশন ছিল না। আমাদের দল হয়তো কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কিন্তু দলটি বেঁচে গেছে। দল না থাকলে আমাদের রাজনীতি থাকবে না। তাই, দল বাঁচানো আমাদের কাছে জরুরি ছিল।’
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে আমরা অংশ নেইনি। আমি সরকারের মন্ত্রী থেকেও নির্বাচন বর্জন করেছিলাম। বিএনপির দায়ের করা একটি মামলা ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নির্বাচনে যেতে বাধ্য করেছে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্দেশ অনুযায়ী আমি সংবাদ সম্মেলন করে ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জাতীয় পার্টিকে নির্যাতন করেছে। মঞ্জুর হত্যা মামলা দিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ফাঁসির ভয় দেখানো হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলই অংশ নিয়েছিল। আমরাও নির্বাচনে ছিলাম।’
সংবিধান পরিবর্তন, প্রধানমন্ত্রীর একক ক্ষমতা হ্রাস করাসহ, গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের কাছে একগুচ্ছ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান।
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন, সংসদে ও সংসদের বাইরে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন, দলীয় প্রধানের পদ ছাড়া দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদে চার ভাগের তিন ভাগ ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে রাষ্ট্রপতি একটি ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে নিয়োগ, সংবিধানের ১১৬ ধারা বাতিল করা, নিম্ন আদালতের ব্যাপারে সব ক্ষমতা প্রধান বিচারপতির হাতে দেওয়া, উচ্চ আদালতের নিয়োগ রাষ্ট্রপতি দেওয়াসহ সংবিধান রচনাসহ একগুচ্ছ প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার কাছে পেশ করেছেন বলে জানান তিনি।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা বলেছি আমাদের শাসনতন্ত্র বা সংবিধান পরিবর্তন করে এমন একটি জিনিস দিয়ে যাবেন, যাতে জনগণকে পরবর্তীতে এটার জন্য আর আন্দোলন করতে না হয়। সরকারকে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সময় দিতে রাজি আছে। সরকার যেভাবে চাইবে, আমরা সংস্কারের জন্য সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি। আমরা জানি, আপনাদের সেই দেশপ্রেম আছে, সেই ভাবমূর্তি আছে। আপনাদের ওপর আমাদের আস্থা আছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রশাসনকে দলীয়করণ মুক্ত করতে হবে। ট্রুথ কমিশন গঠন করে স্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হবে।’ এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা শহীদ ও তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন করা, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেই সঙ্গে প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দলটির অবস্থান জানতে চাইলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলন জুলাই মাসের ১ তারিখে শুরু হয়েছে। ৩ তারিখে সংসদ অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে আমি জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হিসেবে কোটার বিরোধিতা করে বক্তৃতা করেছি। আমরা সব সময় বলেছি, কোটা পদ্ধতি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী। কোটা পদ্ধতি ছিল সংবিধান পরিপন্থী।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি সব সময় জনগণের পক্ষে ছিল এবং আজীবন থাকবে। একটি পক্ষ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে জাতীয় পার্টির দোষারোপ করে। যা আসলেই ঠিক না।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাড. মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, মোস্তফা আল মাহমুদ, মনিরুল ইসলাম মিলন, মাসরুর মওলা, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)।
আজ রোববার দলটির বনানী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। গতকাল শনিবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে সাক্ষাৎ করেন জাতীয় পার্টির নেতারা। সেই সাক্ষাৎ–পরবর্তী বিষয় নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচন থেকে আমরা বারবার চলে আসতে চেষ্টা করেছি। আমাদের দেশের মিডিয়া এবং সচেতন মানুষ জানে জাতীয় পার্টির গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।’
জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে দেয়নি দাবি করে কাদের বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচন থেকে আমরা বারবার চলে আসতে চেষ্টা করেছি। জাতীয় পার্টির গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। আমাদের দলের রাজনীতি করতে দেয়নি স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা আওয়ামী লীগের হাতে নির্যাতিত হয়েছি। ২০২৪ সালের নির্বাচনে না যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো অপশন ছিল না। আমাদের দল হয়তো কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কিন্তু দলটি বেঁচে গেছে। দল না থাকলে আমাদের রাজনীতি থাকবে না। তাই, দল বাঁচানো আমাদের কাছে জরুরি ছিল।’
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে আমরা অংশ নেইনি। আমি সরকারের মন্ত্রী থেকেও নির্বাচন বর্জন করেছিলাম। বিএনপির দায়ের করা একটি মামলা ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নির্বাচনে যেতে বাধ্য করেছে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্দেশ অনুযায়ী আমি সংবাদ সম্মেলন করে ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জাতীয় পার্টিকে নির্যাতন করেছে। মঞ্জুর হত্যা মামলা দিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ফাঁসির ভয় দেখানো হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলই অংশ নিয়েছিল। আমরাও নির্বাচনে ছিলাম।’
সংবিধান পরিবর্তন, প্রধানমন্ত্রীর একক ক্ষমতা হ্রাস করাসহ, গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের কাছে একগুচ্ছ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান।
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন, সংসদে ও সংসদের বাইরে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন, দলীয় প্রধানের পদ ছাড়া দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদে চার ভাগের তিন ভাগ ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে রাষ্ট্রপতি একটি ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে নিয়োগ, সংবিধানের ১১৬ ধারা বাতিল করা, নিম্ন আদালতের ব্যাপারে সব ক্ষমতা প্রধান বিচারপতির হাতে দেওয়া, উচ্চ আদালতের নিয়োগ রাষ্ট্রপতি দেওয়াসহ সংবিধান রচনাসহ একগুচ্ছ প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার কাছে পেশ করেছেন বলে জানান তিনি।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা বলেছি আমাদের শাসনতন্ত্র বা সংবিধান পরিবর্তন করে এমন একটি জিনিস দিয়ে যাবেন, যাতে জনগণকে পরবর্তীতে এটার জন্য আর আন্দোলন করতে না হয়। সরকারকে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সময় দিতে রাজি আছে। সরকার যেভাবে চাইবে, আমরা সংস্কারের জন্য সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি। আমরা জানি, আপনাদের সেই দেশপ্রেম আছে, সেই ভাবমূর্তি আছে। আপনাদের ওপর আমাদের আস্থা আছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রশাসনকে দলীয়করণ মুক্ত করতে হবে। ট্রুথ কমিশন গঠন করে স্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হবে।’ এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা শহীদ ও তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন করা, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেই সঙ্গে প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দলটির অবস্থান জানতে চাইলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলন জুলাই মাসের ১ তারিখে শুরু হয়েছে। ৩ তারিখে সংসদ অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে আমি জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হিসেবে কোটার বিরোধিতা করে বক্তৃতা করেছি। আমরা সব সময় বলেছি, কোটা পদ্ধতি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী। কোটা পদ্ধতি ছিল সংবিধান পরিপন্থী।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি সব সময় জনগণের পক্ষে ছিল এবং আজীবন থাকবে। একটি পক্ষ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে জাতীয় পার্টির দোষারোপ করে। যা আসলেই ঠিক না।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাড. মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, মোস্তফা আল মাহমুদ, মনিরুল ইসলাম মিলন, মাসরুর মওলা, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল প্রমুখ।

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
২ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৮ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৮ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
২ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেনেতাদের তারেক রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
২ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৮ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

আওয়ামী লীগ গলায় ফাঁস লাগিয়ে নির্বাচনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের)
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
২ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
৮ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৮ ঘণ্টা আগে