Ajker Patrika

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সরকার ভীত নয়: কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০৬ জুন ২০২৩, ১৯: ২৩
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সরকার ভীত নয়: কাদের

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ভিসা নীতি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সরকার ভীত নয় বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সর্বদা সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যদি এই ভিসা নীতি যথাযথভাবে প্রয়োগ হয়, তাহলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এর আওতায় আসার আশঙ্কা রয়েছে। তাঁরা বরাবরই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছেন।’ 

আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। 

কাঙ্ক্ষিত নিষেধাজ্ঞা না পেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল চিরাচরিত ভঙ্গিতে প্রলাপ বকছেন বলে মন্তব্য করেন কাদের। তিনি বলেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে তাঁরা প্রতিনিয়ত সরকারবিরোধী কুৎসা ও বদনাম রটাচ্ছেন। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ এবং এ দেশের জনগণের মান ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। ৩০ লাখ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে ম্লান করে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলে বিদেশি প্রভুদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র চালাচ্ছেন। দেশের মানুষের প্রতি বিএনপির কোনো আস্থা ও বিশ্বাস নেই এবং দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, নির্বাচন ও গণরায়কে অবজ্ঞা করে তাঁরা কেবল বিদেশি প্রভুদের কাছে করুণা প্রার্থনা করছেন। 

মিথ্যাচার-অপপ্রচারের মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতারা খুনি-স্বৈরশাসক, সংবিধান ও গণতন্ত্রের হত্যাকারী স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা হিসেবে ভ্রান্ত মিথ তৈরি করার অপচেষ্টা করে আসছেন বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সংবিধান ধ্বংস করেছেন। প্যাডসর্বস্ব ভুঁইফোড়, বিবৃতিজীবী, পাকিস্তানপন্থী রাজনীতিক ও যুদ্ধাপরাধীদের ধরে এনে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে রাজনৈতিক দল গঠন করে পাকিস্তানপন্থীদের ক্ষমতায়ন করেছিলেন তিনি। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে বিএনপির কোনো কোনো নেতার বক্তব্যে তাঁদের এতটাই দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যে তাঁদের আর কোনো রাজনৈতিক সংগঠন বলা চলে না। জনগণের প্রতি আস্থা না রেখে বিএনপির নেতারা বিদেশি প্রভুদের পদলেহনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার এ ধরনের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী খুনি গোষ্ঠী ও ষড়যন্ত্রকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে উৎখাত করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রার্থী মনোনয়নে ১১ সদস্যের বোর্ড গঠন করল সিপিবি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রার্থী মনোনয়নে ১১ সদস্যের বোর্ড গঠন করল সিপিবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনীত করতে মনোনয়ন বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় ১১ সদস্যের মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়।

আজ রোববার সন্ধ্যায় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মঞ্জুর মঈনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরা হলেন কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, রফিকুজ্জামান লায়েক, এস এ রশীদ, রাগীব আহসান মুন্না, জলি তালুকদার, মো. আমিনুল ফরিদ, মোহাম্মদ শাহ আলম, লক্ষ্মী চক্রবর্তী ও দিবালোক সিংহ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আমজনতার তারেকের অনশন ভাঙালেন বিএনপির সালাহউদ্দিন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৩: ১৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। ছবি: বিএনপির ফেসবুক পেজ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। ছবি: বিএনপির ফেসবুক পেজ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে অনশনে বসেন তারেক রহমান।

এ সময় তারেককে আগামীকাল সোমবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি বিএনপির এই নেতা এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের যেসব অফিস আছে, সেসব সংস্কার করতেও বলেন তিনি। এরপর তারেককে অ্যাম্বুলেন্সে করে নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের দিকে নিয়ে যান তাঁর সমর্থকেরা।

সালাহউদ্দিন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উদ্দেশে বলেন, ‘নতুন দলের নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কিছুটা সহনশীল হওয়া উচিত।’

এর আগে, আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে ইসি সচিব আখতার আহমেদ তারেককে অনশন ভেঙে নিবন্ধন আবেদন পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ইসি সচিব বরাবর আপিল করতে হবে। ঘাটতি যেগুলো আছে সেগুলো পূরণ করে দিতে পারেন।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৪ নভেম্বর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী) এই তিন দলকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে ইসি। ১২ নভেম্বর পর্যন্ত এসব দলের বিরুদ্ধে দাবি-আপত্তি জানানো যাবে। এরপর সেগুলো নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। নিবন্ধনের তালিকায় নিজের দলের নাম না দেখে বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেন তারেক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে: টুকু

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জাতীয় প্রেসক্লাবের এক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাতীয় প্রেসক্লাবের এক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জানান, বিএনপি এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করবে। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে তাঁদের।

আজ রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে বড় হয়ে এখন আমাদেরই রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’

ছায়া শক্তির বিষয়ে ইকবাল মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের হাতে যে রক্ত লেগেছিল, সে রক্তের দাগ কিন্তু এখনো শুকায়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে মা-বোনদের ইজ্জতহানি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু এখনো মুছে যায়নি। সুতরাং, আপনারা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, আগামী নির্বাচন সম্বন্ধে হুঁশিয়ার থাকবেন।’

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে টুকু বলেন, ‘আমরা কিন্তু এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করব। সেই প্রস্তুতিটা নেবেন। তাহলেই এই যে ৭ নভেম্বরের জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস এবং জিয়াউর রহমান সাহেবের রেখে যাওয়া যে আদর্শ, সেইটা বেঁচে থাকবে।’

আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আমরা বিএনপি পরিবারের সভাপতি আতিকুর রহমান রুমন, উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মন্নুর আহমেদ প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করব নিশ্চিত, পদত্যাগ কবে সিদ্ধান্ত সরকারের: আসিফ মাহমুদ

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২০: ২০
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করব নিশ্চিত, পদত্যাগ কবে সিদ্ধান্ত সরকারের: আসিফ মাহমুদ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।

আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর গ্রিন রোডে ঢাকা-১০ আসনভুক্ত ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।

আসিফ জানান, তিনি ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার আবেদন করেছেন। তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। ঢাকা থেকে যে নির্বাচন করবেন, সেটাও মোটামুটি নিশ্চিত। তবে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের ওপর নির্ভর করছে।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা থেকে নির্বাচন করব—এটা মোটামুটি নিশ্চিত, সেই জায়গা থেকে নিজের ভোটটাও ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ, ভোটটা যাতে অপচয় না হয়। আমার সরকার থেকে পদত্যাগ করার পর ঢাকায় থাকার প্ল্যান আছে। ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। তো সেই জায়গা থেকে যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া। আপনারা তো জানেন যে, নির্বাচন করার জন্য আপনি কোথায় ভোটার হইলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না, আপনি দেশের নাগরিক বা ভোটার হলেই যথেষ্ট।’

আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমি যদিও ভোটার হয়েছি আগে, কিন্তু কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারি নাই। দুইটা নির্বাচন আমি ভোটার হওয়ার পরে হয়েছে, ২০১৮ সালে ও ২০২৪ সালে এবং আপনারা জানেন যে, এই সময়ে কেউই ভোট দিতে পারেনি। এই নির্বাচনে যাতে ভোট দিতে পারি, সেটা নিশ্চিত করলাম। নির্বাচন কোথায় (কোন আসন) থেকে করব, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা স্বতন্ত্র নির্বাচন করারই। তারপরে দেখা যাক।’

উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কবে পদত্যাগ করবেন—জানতে চাইলে তরুণ এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা নিশ্চিতভাবেই এখন বলছি যে, আমি নির্বাচন করব। কবে নাগাদ পদত্যাগ করব? এটা আপনারা জানেন যে, সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু ডিপেন্ড করছে। আলোচনা করে সেই বিষয়ে দ্রুতই আপনাদের জানাব।’

প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলাপ–আলোচনার বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয় নাই। কেউ কোনো আসন, কোনো রাজনৈতিক দল ফাঁকা রাখল কি রাখল না, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নিব।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করার জন্য সময় দিয়েছে এবং সরকার রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে বলা যাবে, এখন কিছু বলা যাচ্ছে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত