নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদের শেষ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য দলের নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে উৎসাহিত করেছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
আজ রোববার সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুই দিনের অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তিনি এ অভিযোগ করেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসে যে বক্তব্য তিনি সংসদে বলেছেন, দলের নেতা-কর্মীদের আইন হাতে তুলে নিয়ে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে, মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য তিনি পুরোপুরি উৎসাহিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসে এমন বক্তব্য কেবল শপথভঙ্গ নয়, আইন লঙ্ঘন। বাংলাদেশের মানুষ এই সব বক্তব্যের বিচার করবে। পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক এ ধরনের ভাষায় কথা বলে না।’
তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘যারা একতরফা নির্বাচন করতে চায়, তারা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন, আন্তর্জাতিক মহলের চাপে দিশেহারা হয়ে গেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়ির ফটকে হামলা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা, পুলিশ হাসপাতালে গাড়িতে আগুন—এই সব ঘটনা নিজেদের এজেন্ট দিয়ে পরিকল্পিত উসকানি তৈরি করে, সমাবেশে এ ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে।’
জুনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রী সমস্ত দোষ বিরোধী দলের ওপর চাপিয়ে আন্দোলনের ওপর ভয়াবহ আক্রমণ, ক্র্যাকডাউন জারি করেছেন। আজকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের শত-শত নেতা-কর্মীকে প্রতিদিন তারা গ্রেপ্তার করছে।’
তিনি বলেন, ‘শুধু বিএনপি নয়, যুগপৎ আন্দোলনের ৩৬টি দলের নেতা-কর্মীদের ওপরে সরকার হামলা করছে, মামলা দিচ্ছে, গ্রেপ্তার করছে। তারা ভেবেছে, দমন-পীড়ন করে সমস্ত বিরোধী দলের নেতাদের জেলে ঢুকিয়ে দিলেই তারা একটা একতরফা নির্বাচন করতে পারবে। কিন্তু পরিষ্কার করে বলতে চাই, বাংলাদেশের ইতিহাস বলে, দমন-পীড়ন করে, হামলা-মামলা করে, খুন-হত্যা করে কখনোই জনগণকে দমন করা যায়নি।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘এই সরকার দেশকে ফ্যাসিস্ট দেশে পরিণত করতে চায়। তারা ইতিমধ্যে দেশকে মাফিয়াদের রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। কিন্তু দমন-পীড়ন করে, হত্যা-গুম করে আন্দোলন বন্ধ করা যায় না।’
গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়াও পল্টন, বিজয়নগর এলাকায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), ১২ দলীয় জোট ও গণ অধিকার পরিষদ (নুর) বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
সংসদের শেষ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য দলের নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে উৎসাহিত করেছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
আজ রোববার সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুই দিনের অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তিনি এ অভিযোগ করেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসে যে বক্তব্য তিনি সংসদে বলেছেন, দলের নেতা-কর্মীদের আইন হাতে তুলে নিয়ে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে, মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য তিনি পুরোপুরি উৎসাহিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসে এমন বক্তব্য কেবল শপথভঙ্গ নয়, আইন লঙ্ঘন। বাংলাদেশের মানুষ এই সব বক্তব্যের বিচার করবে। পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক এ ধরনের ভাষায় কথা বলে না।’
তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘যারা একতরফা নির্বাচন করতে চায়, তারা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন, আন্তর্জাতিক মহলের চাপে দিশেহারা হয়ে গেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়ির ফটকে হামলা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা, পুলিশ হাসপাতালে গাড়িতে আগুন—এই সব ঘটনা নিজেদের এজেন্ট দিয়ে পরিকল্পিত উসকানি তৈরি করে, সমাবেশে এ ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে।’
জুনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রী সমস্ত দোষ বিরোধী দলের ওপর চাপিয়ে আন্দোলনের ওপর ভয়াবহ আক্রমণ, ক্র্যাকডাউন জারি করেছেন। আজকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের শত-শত নেতা-কর্মীকে প্রতিদিন তারা গ্রেপ্তার করছে।’
তিনি বলেন, ‘শুধু বিএনপি নয়, যুগপৎ আন্দোলনের ৩৬টি দলের নেতা-কর্মীদের ওপরে সরকার হামলা করছে, মামলা দিচ্ছে, গ্রেপ্তার করছে। তারা ভেবেছে, দমন-পীড়ন করে সমস্ত বিরোধী দলের নেতাদের জেলে ঢুকিয়ে দিলেই তারা একটা একতরফা নির্বাচন করতে পারবে। কিন্তু পরিষ্কার করে বলতে চাই, বাংলাদেশের ইতিহাস বলে, দমন-পীড়ন করে, হামলা-মামলা করে, খুন-হত্যা করে কখনোই জনগণকে দমন করা যায়নি।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘এই সরকার দেশকে ফ্যাসিস্ট দেশে পরিণত করতে চায়। তারা ইতিমধ্যে দেশকে মাফিয়াদের রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। কিন্তু দমন-পীড়ন করে, হত্যা-গুম করে আন্দোলন বন্ধ করা যায় না।’
গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়াও পল্টন, বিজয়নগর এলাকায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), ১২ দলীয় জোট ও গণ অধিকার পরিষদ (নুর) বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
লন্ডন বৈঠকের পর জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে আপাতত কোনো সংশয় দেখছে না বিএনপি। দলটির বিশ্বাস, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর কথা রাখবেন এবং যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবেন। তারপরও রাজনীতির মাঠে সব ইস্যুতে সাবধানে পা ফেলছে বিএনপি। পরিবর্তিত সময় ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
১ ঘণ্টা আগে৫ দিনের চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল। শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ১০টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌছায় দলটি।
৩ ঘণ্টা আগেএই বৈঠকের বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির ধারণা, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে গতকাল আলোচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ও সিইসি। বিএনপি মনে করছে, নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রস্তুতি সেপ্টেম্বরের মধ্যেই নেওয়া সম্ভব। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা হয়তো তাঁর বার্তা সিইসিকে জানিয়েছেন ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে প্রস্তু
৭ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ে আধিপত্যবাদী বিদেশি শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপের মাত্রা বেড়েছে বলে মনে করছে দেশের বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘মানবিক প্যাসেজ’ নাম দিয়ে করিডর চালুর চেষ্টা এবং চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার...
১ দিন আগে