নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘আমরা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ গড়ব। যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করে, তাঁদের হাত থেকে বাংলাদেশকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। আমরা বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ ও দুর্নীতি মুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমাদের হাজার বছরের যে ঐতিহ্য রয়েছে, সেটি আমরা রক্ষা করব।’
আজ শুক্রবার সকালে ১৯৭৫ পরবর্তী বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদকারীদের সংগঠন প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য (নেত্রকোনা-১) প্রয়াত বাবু মানু মজুমদার স্মরণে প্রার্থনা ও স্মরণ সভায় কেআইবি কনভেনশন হলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যারা আদর্শবান মানুষ, যারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে, খুনিদের বিপক্ষে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করে, তাঁদের যারা দুষ্কৃতকারী বলে, তাঁদের আত্মপরিচয় কী সেটি এখনই জানার উপযুক্ত সময়।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার কন্যার কাছে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবস্থান অনেক ওপরে। তাঁদের প্রতি দেশরত্নের দায়িত্ববোধ, শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসা রয়েছে। তাঁদের প্রতি দেশরত্নের যে ভালোবাসা রয়েছে সেই জায়গা থেকেই মানু মজুমদার মহান জাতীয় সংসদে গিয়েছেন। প্রকৃত অর্থে তিনি ছিলেন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতিনিধি। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ মানুষের হৃদয়ে থাকবে।
নাছিম বলেন, ‘মানু মজুমদার জাতির পিতার আদর্শের সৈনিক ছিলেন। তাঁর ভেতর কোনো অহংকার ছিল না। তিনি দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সহচর ছিলেন। তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতার শিক্ষা আমাদের আলোকিত করেছে। তাঁর মানবিক কাজগুলো তাঁকে সব সময় বাঁচিয়ে রাখবে। তিনি সব সময় আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।’
নাছিম আরও বলেন, ‘মানু মজুমদারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমরা কাজ করে যাব। তিনি তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলে গিয়েছেন আমরা যাতে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দিকে খেয়াল রাখি। আমি আজকের এই সভায় দাঁড়িয়ে বলতে চাই, আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব। আমরা যদি তার লক্ষ্য পূরণে কাজ না করি, এটি হবে বিশ্বাসঘাতকতা। আমরা কখনো তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারি না।’
প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি আ হা. সেলিম তালুকদারের সভাপতিত্বে ও শফিকুল ইসলাম জিন্নাহর সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বাবু দীপঙ্কর তালুকদার, কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও প্রয়াত মানু মজুমদারের সহধর্মিণী ক্যামেলিয়া বিশ্বাস।
স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের নেতা ও নেত্রকোনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অসিত সরকার সজল, প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের নেতা মীর দেলোয়ার হোসেন, আব্দুস সামাদ পিন্টু, আব্দুল কাইয়ুম খসরু, আব্দুর উফ শিকদার, দুর্গাপুর উপজেলা প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি গিলভাট, ধোবাউড়া উপজেলা প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি বজলুর রহমান ও প্রতিরোধ যোদ্ধা আমজাদ হোসেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘আমরা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ গড়ব। যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করে, তাঁদের হাত থেকে বাংলাদেশকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। আমরা বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ ও দুর্নীতি মুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমাদের হাজার বছরের যে ঐতিহ্য রয়েছে, সেটি আমরা রক্ষা করব।’
আজ শুক্রবার সকালে ১৯৭৫ পরবর্তী বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদকারীদের সংগঠন প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য (নেত্রকোনা-১) প্রয়াত বাবু মানু মজুমদার স্মরণে প্রার্থনা ও স্মরণ সভায় কেআইবি কনভেনশন হলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যারা আদর্শবান মানুষ, যারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে, খুনিদের বিপক্ষে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করে, তাঁদের যারা দুষ্কৃতকারী বলে, তাঁদের আত্মপরিচয় কী সেটি এখনই জানার উপযুক্ত সময়।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার কন্যার কাছে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবস্থান অনেক ওপরে। তাঁদের প্রতি দেশরত্নের দায়িত্ববোধ, শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসা রয়েছে। তাঁদের প্রতি দেশরত্নের যে ভালোবাসা রয়েছে সেই জায়গা থেকেই মানু মজুমদার মহান জাতীয় সংসদে গিয়েছেন। প্রকৃত অর্থে তিনি ছিলেন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতিনিধি। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ মানুষের হৃদয়ে থাকবে।
নাছিম বলেন, ‘মানু মজুমদার জাতির পিতার আদর্শের সৈনিক ছিলেন। তাঁর ভেতর কোনো অহংকার ছিল না। তিনি দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সহচর ছিলেন। তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতার শিক্ষা আমাদের আলোকিত করেছে। তাঁর মানবিক কাজগুলো তাঁকে সব সময় বাঁচিয়ে রাখবে। তিনি সব সময় আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।’
নাছিম আরও বলেন, ‘মানু মজুমদারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমরা কাজ করে যাব। তিনি তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলে গিয়েছেন আমরা যাতে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দিকে খেয়াল রাখি। আমি আজকের এই সভায় দাঁড়িয়ে বলতে চাই, আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব। আমরা যদি তার লক্ষ্য পূরণে কাজ না করি, এটি হবে বিশ্বাসঘাতকতা। আমরা কখনো তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারি না।’
প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি আ হা. সেলিম তালুকদারের সভাপতিত্বে ও শফিকুল ইসলাম জিন্নাহর সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বাবু দীপঙ্কর তালুকদার, কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও প্রয়াত মানু মজুমদারের সহধর্মিণী ক্যামেলিয়া বিশ্বাস।
স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের নেতা ও নেত্রকোনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অসিত সরকার সজল, প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের নেতা মীর দেলোয়ার হোসেন, আব্দুস সামাদ পিন্টু, আব্দুল কাইয়ুম খসরু, আব্দুর উফ শিকদার, দুর্গাপুর উপজেলা প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি গিলভাট, ধোবাউড়া উপজেলা প্রতিরোধ যোদ্ধা পরিষদের সভাপতি বজলুর রহমান ও প্রতিরোধ যোদ্ধা আমজাদ হোসেন।
সময় থাকতে রাজাকারদের বাংলা ছাড়ার হুংকার দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। আজ সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ হুংকার দেন।
১১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ জোটভুক্ত ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি)। আজ সোমবার দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে গণঅধিকার পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল সিইসির কাছে লিখিত আবেদন তুলে দেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন ধরে শাহবাগে নাটক চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কীভাবে আন্দোলন করে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এ বিএনপি নেতা। এনসিপিকে ‘সরকারি দল’ বলেও অভিহিত করেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানকালে হত্যাকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বিচার ও দল হিসেবে নিষিদ্ধের দাবিতে আয়োজিত সমাবেশ থেকে ‘আপত্তিকর স্লোগান’ ওঠার বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একটি পক্ষ সচেতনভাবে এটি করেছে। এর দায় এনসিপি নেবে না। এ ধরনের কর্মকাণ্ড জা
২০ ঘণ্টা আগে