নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে গণ অধিকার পরিষদের বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত দুঃখজনক বলে জানিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোট থেকে গণ অধিকারের বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে বিরোধী দল সম্পর্কে সরকারি প্রচারণাকেই উৎসাহিত করবে বলে জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
আজ রোববার বিকেলে সেগুনবাগিচার বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সংহতি মিলনায়তনে মঞ্চের বিশেষ সভা শেষে এসব কথা জানিয়েছেন মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে গণ অধিকার পরিষদ নিজেদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত দুঃখজনক জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, ‘যখন আমরা একটা ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের ভোটাধিকার, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং রাষ্ট্র-প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের দাবিতে রাজপথে আন্দোলনে আছি, যখন মানুষ বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে দেখতে চায়, আন্দোলন যখন একটা চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে—তখন মঞ্চ থেকে তাদের প্রত্যাহার করে নেওয়া একটা নেতিবাচক বার্তা দেয়। সরকার বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে বিভক্তি তৈরি করতে চায়। এই প্রত্যাহার গণতন্ত্র মঞ্চ, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো সম্পর্কে সরকারি প্রচারণাকে উৎসাহিত করবে।’
প্রত্যাহারের কারণ জানতে চাইলে সাইফুল হক বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র মঞ্চের রাজনৈতিক ১৪ দফার যে প্রস্তাবনা, সেগুলো নিয়ে আমাদের কোনো মতবিরোধ নেই। আমরা জোটের যে সাধারণ নীতিমালা অনুসরণ করি, সেগুলো নিয়ে তারা বিভিন্ন সময় কথা বলেছে।’
মঞ্চের সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাদের রাজনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ যেকোনো দল আমাদের সঙ্গে আসতে পারে। আবার কেউ যদি মনে করে, নিজেদের প্রত্যাহার করবে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী—সেটাও তারা করতে পারে। তবে তাদের এই প্রত্যাহার জনমনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এখন তাদের রাজনৈতিক দায়িত্ব।’
সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ যে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আন্দোলন শুরু করেছিল, তাতে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। এখন সময়টা খুব কঠিন। তবে আমরা প্রস্তুত আছি, জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কিন্তু সরকার বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশল করে বিরোধীদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে গণ অধিকার পরিষদের বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত দুঃখজনক বলে জানিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোট থেকে গণ অধিকারের বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে বিরোধী দল সম্পর্কে সরকারি প্রচারণাকেই উৎসাহিত করবে বলে জানিয়েছেন জোটের নেতারা।
আজ রোববার বিকেলে সেগুনবাগিচার বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সংহতি মিলনায়তনে মঞ্চের বিশেষ সভা শেষে এসব কথা জানিয়েছেন মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে গণ অধিকার পরিষদ নিজেদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত দুঃখজনক জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, ‘যখন আমরা একটা ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের ভোটাধিকার, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং রাষ্ট্র-প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের দাবিতে রাজপথে আন্দোলনে আছি, যখন মানুষ বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে দেখতে চায়, আন্দোলন যখন একটা চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে—তখন মঞ্চ থেকে তাদের প্রত্যাহার করে নেওয়া একটা নেতিবাচক বার্তা দেয়। সরকার বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে বিভক্তি তৈরি করতে চায়। এই প্রত্যাহার গণতন্ত্র মঞ্চ, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো সম্পর্কে সরকারি প্রচারণাকে উৎসাহিত করবে।’
প্রত্যাহারের কারণ জানতে চাইলে সাইফুল হক বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র মঞ্চের রাজনৈতিক ১৪ দফার যে প্রস্তাবনা, সেগুলো নিয়ে আমাদের কোনো মতবিরোধ নেই। আমরা জোটের যে সাধারণ নীতিমালা অনুসরণ করি, সেগুলো নিয়ে তারা বিভিন্ন সময় কথা বলেছে।’
মঞ্চের সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাদের রাজনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ যেকোনো দল আমাদের সঙ্গে আসতে পারে। আবার কেউ যদি মনে করে, নিজেদের প্রত্যাহার করবে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী—সেটাও তারা করতে পারে। তবে তাদের এই প্রত্যাহার জনমনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এখন তাদের রাজনৈতিক দায়িত্ব।’
সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ যে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আন্দোলন শুরু করেছিল, তাতে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। এখন সময়টা খুব কঠিন। তবে আমরা প্রস্তুত আছি, জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। কিন্তু সরকার বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশল করে বিরোধীদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১২ ঘণ্টা আগে