নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জাতিসংঘের সভায় প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বক্তব্য জনমনে প্রশ্ন তুলেছে। তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আল-জাজিরাকে বলেছেন, অনেকে তাঁকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা বলেছেন। এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে তিনি কী বার্তা দিচ্ছেন?
আজ বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণের লেকে মাছের পোনা ছাড়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে আল-জাজিরার টক শো ‘হেড টু হেড’-এর উপস্থাপক, সাংবাদিক ও মিডিয়া কোম্পানি জেটিওর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদি হাসানকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘এমন মানুষও রয়েছে, যারা বলছে, আপনি ৫ বছর থাকুন, ১০ বছর থাকুন, ৫০ বছর থাকুন। সুতরাং মানুষ নানা ধরনের কথাই বলে। তারা বলে নির্বাচনের দরকার কী? কার নির্বাচন দরকার?’
জেটিওকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের তিন মিনিটের একটি ক্লিপ গত সোমবার রাতে প্রচার করা হয়।
ড. ইউনূসের ওই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কত দিন ক্ষমতায় থাকবেন, তা জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর নির্ভর করবে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে যখন একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ছিল, সেই সময়েই তিনি ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন। এখন আবার প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ক্ষমতায় থাকা নিয়ে যে কথা সাংবাদিকদের বলেছেন, এতে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে।
রিজভী বলেন, দেশের ব্যাংকগুলো খালি হয়ে গেছে। সবাই ভেবেছিল, প্রধান উপদেষ্টার দেশ-বিদেশে অনেক যোগসূত্র রয়েছে। তাই বিদেশ থেকে অর্থনৈতিক লোন আসবে। কিন্তু গত এক বছরে কেউ কিছু দেয়নি। দেশের ব্যাংকগুলো একেবারেই শূন্য।
এ সময় ইসলামি দলগুলোর আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ইসলামি দলগুলো জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ঘোরানোর জন্য আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু জনগণ পিআর চান না। জনগণ তাঁর ভোট তাঁর পছন্দের প্রার্থীকে দেবেন—এটাই স্বাভাবিক নিয়ম, এটাই প্রচলিত, এটাই চলবে।’
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জাতিসংঘের সভায় প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বক্তব্য জনমনে প্রশ্ন তুলেছে। তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আল-জাজিরাকে বলেছেন, অনেকে তাঁকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা বলেছেন। এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে তিনি কী বার্তা দিচ্ছেন?
আজ বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণের লেকে মাছের পোনা ছাড়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে আল-জাজিরার টক শো ‘হেড টু হেড’-এর উপস্থাপক, সাংবাদিক ও মিডিয়া কোম্পানি জেটিওর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদি হাসানকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘এমন মানুষও রয়েছে, যারা বলছে, আপনি ৫ বছর থাকুন, ১০ বছর থাকুন, ৫০ বছর থাকুন। সুতরাং মানুষ নানা ধরনের কথাই বলে। তারা বলে নির্বাচনের দরকার কী? কার নির্বাচন দরকার?’
জেটিওকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের তিন মিনিটের একটি ক্লিপ গত সোমবার রাতে প্রচার করা হয়।
ড. ইউনূসের ওই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কত দিন ক্ষমতায় থাকবেন, তা জনগণের আকাঙ্ক্ষার ওপর নির্ভর করবে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে যখন একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ছিল, সেই সময়েই তিনি ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন। এখন আবার প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ক্ষমতায় থাকা নিয়ে যে কথা সাংবাদিকদের বলেছেন, এতে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে।
রিজভী বলেন, দেশের ব্যাংকগুলো খালি হয়ে গেছে। সবাই ভেবেছিল, প্রধান উপদেষ্টার দেশ-বিদেশে অনেক যোগসূত্র রয়েছে। তাই বিদেশ থেকে অর্থনৈতিক লোন আসবে। কিন্তু গত এক বছরে কেউ কিছু দেয়নি। দেশের ব্যাংকগুলো একেবারেই শূন্য।
এ সময় ইসলামি দলগুলোর আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ইসলামি দলগুলো জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ঘোরানোর জন্য আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু জনগণ পিআর চান না। জনগণ তাঁর ভোট তাঁর পছন্দের প্রার্থীকে দেবেন—এটাই স্বাভাবিক নিয়ম, এটাই প্রচলিত, এটাই চলবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত মি. পাওলো ফারনান্দো দিয়াস ফেরেস সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ জামায়াতের আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত মি. নিকোলাস উইকস সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ জামায়াতের আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন ১০ জন নেতা। তাঁদের দলের অন্য সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে‘আমরা স্পষ্ট করে একটা কথা বলি। এই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের আর কোনো রাজনীতি চলবে না। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে। আওয়ামী লীগ দল হিসেবে আইনগত প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ হবে এবং করতে হবে, এটা ছাড়া অন্য কোনো অপশন নেই।’
১০ ঘণ্টা আগে