নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমি থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলাম। পার্টির কেউ খোঁজ নেয়নি আমার—অনেকটা ক্ষোভ ও অভিমান নিয়ে এ কথা বলেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ।
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে জাপার বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীর সঙ্গে মতবিনিময়কালে এমন ক্ষোভ জানান রওশন।
অনুষ্ঠানে জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ শীর্ষ নেতাদের আমন্ত্রণ করা হলেও তাঁরা কেউ আসেননি। এ নিয়ে রওশন দুঃখ করে বলেন, ‘আমি সবার খোঁজ নিয়েছি। যাঁদের দল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তাঁরাই আমার নিয়মিত খোঁজ রেখেছেন।’
আট মাস চিকিৎসা শেষে গত ২৭ জুন থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফেরেন রওশন এরশাদ। অসুস্থতার কারণে দীর্ঘদিন রাজনীতি থেকে খানিকটা দূরে ছিলেন তিনি। দেশে ফেরার পর ২৯ জুন সংসদের বাজেট অধিবেশনেও যোগ দেন।
৪ জুলাই চিকিৎসার জন্য আবার তাঁর থাইল্যান্ড যাওয়ার কথা রয়েছে। আজ দীর্ঘদিন পর দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন রওশন। মতবিনিময়কালে রওশন বলেন, ‘আজকে যাঁরা এই সভায় উপস্থিত হয়েছেন, তাঁরাই পার্টির প্রকৃত নেতা-কর্মী।’
পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অনুপস্থিতিতে জাতীয় পার্টি এলোমেলো হয়ে গেছে মন্তব্য করে রওশন বলেন, ‘আজ এরশাদ নেই। উনি থাকলে পার্টি অন্য রকম হতো। উনি নেই, তাই জাতীয় পার্টি আজ এলোমেলো হয়ে গেছে।’
এ সময় পার্টিকে গতিশীল করতে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া নেতাদের ফিরিয়ে আনার তাগিদ দেন রওশন। তিনি বলেন, ‘যাঁরা চলে গেছে তাঁদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে। নতুবা আমরা অনেক পিছিয়ে যাব। নতুন প্রজন্মকে দলে আনতে হবে। নতুবা রাজনীতির টিকে থাকতে পারব না।’
পার্টিকে শক্তিশালী করতে যা যা করা দরকার তাই করব। এরশাদ তিলে তিলে এই দলটা গড়েছেন। সবাইকে নিয়েই কাজ করতে হবে বলে যোগ করেন রওশন এরশাদ।
সভায় রওশনপুত্র রাহগীর আল মাহি (সাদ এরশাদ), রওশন এরশাদের রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসিহ, জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান, জাপার সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য এম এ সাত্তার, প্রফেসর দেলোয়ার হোসেন খানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
আমি থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলাম। পার্টির কেউ খোঁজ নেয়নি আমার—অনেকটা ক্ষোভ ও অভিমান নিয়ে এ কথা বলেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ।
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে জাপার বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীর সঙ্গে মতবিনিময়কালে এমন ক্ষোভ জানান রওশন।
অনুষ্ঠানে জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ শীর্ষ নেতাদের আমন্ত্রণ করা হলেও তাঁরা কেউ আসেননি। এ নিয়ে রওশন দুঃখ করে বলেন, ‘আমি সবার খোঁজ নিয়েছি। যাঁদের দল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তাঁরাই আমার নিয়মিত খোঁজ রেখেছেন।’
আট মাস চিকিৎসা শেষে গত ২৭ জুন থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফেরেন রওশন এরশাদ। অসুস্থতার কারণে দীর্ঘদিন রাজনীতি থেকে খানিকটা দূরে ছিলেন তিনি। দেশে ফেরার পর ২৯ জুন সংসদের বাজেট অধিবেশনেও যোগ দেন।
৪ জুলাই চিকিৎসার জন্য আবার তাঁর থাইল্যান্ড যাওয়ার কথা রয়েছে। আজ দীর্ঘদিন পর দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন রওশন। মতবিনিময়কালে রওশন বলেন, ‘আজকে যাঁরা এই সভায় উপস্থিত হয়েছেন, তাঁরাই পার্টির প্রকৃত নেতা-কর্মী।’
পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অনুপস্থিতিতে জাতীয় পার্টি এলোমেলো হয়ে গেছে মন্তব্য করে রওশন বলেন, ‘আজ এরশাদ নেই। উনি থাকলে পার্টি অন্য রকম হতো। উনি নেই, তাই জাতীয় পার্টি আজ এলোমেলো হয়ে গেছে।’
এ সময় পার্টিকে গতিশীল করতে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া নেতাদের ফিরিয়ে আনার তাগিদ দেন রওশন। তিনি বলেন, ‘যাঁরা চলে গেছে তাঁদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে। নতুবা আমরা অনেক পিছিয়ে যাব। নতুন প্রজন্মকে দলে আনতে হবে। নতুবা রাজনীতির টিকে থাকতে পারব না।’
পার্টিকে শক্তিশালী করতে যা যা করা দরকার তাই করব। এরশাদ তিলে তিলে এই দলটা গড়েছেন। সবাইকে নিয়েই কাজ করতে হবে বলে যোগ করেন রওশন এরশাদ।
সভায় রওশনপুত্র রাহগীর আল মাহি (সাদ এরশাদ), রওশন এরশাদের রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসিহ, জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান, জাপার সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য এম এ সাত্তার, প্রফেসর দেলোয়ার হোসেন খানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৪ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৮ ঘণ্টা আগে