নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
৩৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
৩৪ মিনিট আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
৩৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
৩৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগে