নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার হলেও নেপথ্যে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন করা যায়নি উল্লেখ করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা ছিল তাঁদের মুখোশ উন্মোচন করতে পারিনি, বিচার করতে পারিনি। বাংলাদেশে আমরা যারা আছি আমরা জানতে চাই, আগামী প্রজন্ম জানতে চায় এত বড় জঘন্য হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা জড়িত তাঁদের চিহ্নিত করা দরকার। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রের সাহস কেউ না দেখায়।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার বিশেষ চিত্র প্রদর্শনী’ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জেলখানা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। সে নিরাপদ জায়গায় হত্যার শিকার হয়েছিলেন জাতীয় চার নেতা এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা সপরিবারে হত্যা করেছিল তারাই এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। ৩ নভেম্বর জেলখানায় তারা এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে।’
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড উল্লেখ করে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মূলত তারা এসব হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল এবং তারা মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করলে কেউ আর মুক্তিযুদ্ধের কথা বলবে না, বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলবে না, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ থাকবে না। বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও আবার পাকিস্তানের ভূখণ্ড হিসেবে চিহ্নিত হবে।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সকল ষড়যন্ত্র ও সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুজিব আদর্শের যারা ছিল তারা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করেছে, বিচারের রায় কার্যকর করেছে। এখন জাতি দাবি করছে যে, এ হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি জড়িত ছিল তাদের বিচার হয়েছে; কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা ছিল তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।’
বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার হলেও নেপথ্যে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন করা যায়নি উল্লেখ করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা ছিল তাঁদের মুখোশ উন্মোচন করতে পারিনি, বিচার করতে পারিনি। বাংলাদেশে আমরা যারা আছি আমরা জানতে চাই, আগামী প্রজন্ম জানতে চায় এত বড় জঘন্য হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা জড়িত তাঁদের চিহ্নিত করা দরকার। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রের সাহস কেউ না দেখায়।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার বিশেষ চিত্র প্রদর্শনী’ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জেলখানা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। সে নিরাপদ জায়গায় হত্যার শিকার হয়েছিলেন জাতীয় চার নেতা এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা সপরিবারে হত্যা করেছিল তারাই এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। ৩ নভেম্বর জেলখানায় তারা এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে।’
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড উল্লেখ করে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মূলত তারা এসব হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল এবং তারা মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করলে কেউ আর মুক্তিযুদ্ধের কথা বলবে না, বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলবে না, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ থাকবে না। বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও আবার পাকিস্তানের ভূখণ্ড হিসেবে চিহ্নিত হবে।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সকল ষড়যন্ত্র ও সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুজিব আদর্শের যারা ছিল তারা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করেছে, বিচারের রায় কার্যকর করেছে। এখন জাতি দাবি করছে যে, এ হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি জড়িত ছিল তাদের বিচার হয়েছে; কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা ছিল তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে