নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এত দিন শুনেছি, নির্বাচনী তফসিল হলে দেশে নাকি মহাপ্লাবন হয়ে যাবে। কই, কোথাও তো সেই প্লাবন দেখলাম না। কিন্তু সারা রাত নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়ে উৎসব দেখেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ও নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা আশা করি নির্বাচন কমিশন অর্থবহ, নিরাপদ, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সমর্থ হবে। আওয়ামী লীগ জনগণের রায় ছাড়া কখনো রাষ্ট্রক্ষমতা নেয়নি। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে গণতন্ত্র বাদে ষড়যন্ত্রের রীতি কখনো সংযোজিত হয়নি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বারবার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আপসহীন লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হয়েছে। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার লড়াইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বাংলায় ছুটে বেড়িয়েছেন।’
সংলাপ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘সংলাপ তো আমরা করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে গণভবনে শেখ হাসিনা সংলাপ করেছিলেন। সে সময় ৭৩টি দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছিল আর বিএনপির সঙ্গে দুবার সংলাপ করেছিলেন শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে সংলাপের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া যেভাবে বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করেছেন, শেখ হাসিনা নীলকণ্ঠী তিনি হজম করেছিলেন। তাহলে আমাদের দোষ কোথায়? শেখ হাসিনার অপরাধ কোথায়? এ দেশে গণতন্ত্রের নামে পদে পদে কলঙ্ক ও নিষ্ঠুরতার ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না।’
বিএনপির চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘২৮ অক্টোবরে পুলিশের মৃত্যু ও প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা হয়েছে। তখন আমরা বুঝেছিলাম তাদের আন্দোলন শেষ। আন্দোলনের খুঁটিনাটি, কৌশল জানতে হয়, কিন্তু বিএনপির নেতারা সেটা জানেন না। নির্বাচন নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে। আর কী দিয়ে আন্দোলন? তাঁদের নেতা নেই, আছে শুধু আবাসিক প্রতিনিধি, গুহা থেকে হঠাৎ হঠাৎ বক্তব্য দেয়। নেত্রী একদিন এক কর্মকর্তাকে বলেছিলেন, দরকার নেই তাঁকে ধরার। থাকুক না একজন, বিরোধী দলের দরকার আছে।’
সব দল নিয়ে নির্বাচন চাই উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘যাঁরা আমাদের হুমকি দিয়েছিলেন, তাঁদের বলব নির্বাচনে আসুন। বিএনপি নির্বাচনে এলে আমরা স্বাগত জানব, এখনো নির্বাচনের সময় শেষ হয়নি।’
ডোনাল্ড লুর চিঠির জবাব দুই-এক দিনের মধ্যে দেবে আওয়ামী লীগ বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এত দিন শুনেছি, নির্বাচনী তফসিল হলে দেশে নাকি মহাপ্লাবন হয়ে যাবে। কই, কোথাও তো সেই প্লাবন দেখলাম না। কিন্তু সারা রাত নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়ে উৎসব দেখেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ও নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা আশা করি নির্বাচন কমিশন অর্থবহ, নিরাপদ, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সমর্থ হবে। আওয়ামী লীগ জনগণের রায় ছাড়া কখনো রাষ্ট্রক্ষমতা নেয়নি। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে গণতন্ত্র বাদে ষড়যন্ত্রের রীতি কখনো সংযোজিত হয়নি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বারবার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আপসহীন লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হয়েছে। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার লড়াইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বাংলায় ছুটে বেড়িয়েছেন।’
সংলাপ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘সংলাপ তো আমরা করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে গণভবনে শেখ হাসিনা সংলাপ করেছিলেন। সে সময় ৭৩টি দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছিল আর বিএনপির সঙ্গে দুবার সংলাপ করেছিলেন শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে সংলাপের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া যেভাবে বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করেছেন, শেখ হাসিনা নীলকণ্ঠী তিনি হজম করেছিলেন। তাহলে আমাদের দোষ কোথায়? শেখ হাসিনার অপরাধ কোথায়? এ দেশে গণতন্ত্রের নামে পদে পদে কলঙ্ক ও নিষ্ঠুরতার ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না।’
বিএনপির চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘২৮ অক্টোবরে পুলিশের মৃত্যু ও প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা হয়েছে। তখন আমরা বুঝেছিলাম তাদের আন্দোলন শেষ। আন্দোলনের খুঁটিনাটি, কৌশল জানতে হয়, কিন্তু বিএনপির নেতারা সেটা জানেন না। নির্বাচন নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে। আর কী দিয়ে আন্দোলন? তাঁদের নেতা নেই, আছে শুধু আবাসিক প্রতিনিধি, গুহা থেকে হঠাৎ হঠাৎ বক্তব্য দেয়। নেত্রী একদিন এক কর্মকর্তাকে বলেছিলেন, দরকার নেই তাঁকে ধরার। থাকুক না একজন, বিরোধী দলের দরকার আছে।’
সব দল নিয়ে নির্বাচন চাই উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘যাঁরা আমাদের হুমকি দিয়েছিলেন, তাঁদের বলব নির্বাচনে আসুন। বিএনপি নির্বাচনে এলে আমরা স্বাগত জানব, এখনো নির্বাচনের সময় শেষ হয়নি।’
ডোনাল্ড লুর চিঠির জবাব দুই-এক দিনের মধ্যে দেবে আওয়ামী লীগ বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১০ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১৪ ঘণ্টা আগে