আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়ার জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএবি)।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রিজভী বলেন, ‘এক বিশেষ দল আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় দখল করে নিয়েছে। সব বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। এটা অত্যন্ত ভয়ংকর বিষয়। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে জামায়াতী চেতনার লোকজনকে বসানো হয়েছে। আমাদের (বিএনপি) সমর্থিত লোকজন যেমন আওয়ামী লীগের আমলে বঞ্চিত হয়েছে, তেমনিভাবে এখনো বঞ্চিত হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে রিজভী আরও বলেন, ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর বলছে, রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। এগুলো তো হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি। এই সরকার তো গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ফসল। আর গণতন্ত্র মানেই হচ্ছে, আলোচনা-সমালোচনা, তীব্র সমালোচনা হবে এবং সরকার সব শুনবে। রাষ্ট্রের বিরোধিতা অপরাধমূলক কিন্তু সরকারের বিরোধিতা তো অপরাধমূলক নয়। অথচ মাউশি বলে দিল, সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না।
রিজভী বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল নানাভাবে মনে করছেন, জুলাই-আগস্টের বিজয় শুধু তাদের। এই অন্তর্বর্তী সরকার তাদের সরকার। আমাদের কোনো করণীয় ছিল না, কোনো অবদান নেই। আমরা এক-এগারোর সরকারকে বলতাম সেনাসমর্থিত সরকার। আর এখন অনেকে বলছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই বিশেষ দল-সমর্থিত সরকার। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সেটা প্রমাণিত হচ্ছে।’
রিজভী আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তো বিপ্লবী সরকার হওয়ার কথা ছিল। সমস্ত দোসরকে উৎপাটন করে জনগণের পক্ষে যারা দাঁড়িয়েছিল, তাদের দিয়েই তো প্রশাসন চলার কথা। সেই দোসরেরা আবার সচিবালয়ের ভেতরে মিছিল করে, দাবিদাওয়া পেশ করে। তারা মনে করছে, এটা তাদের ন্যায্য পাওনা। এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি এবং এই সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ করলেন। এখানে গণবিরোধী আমলাদের পরামর্শে এটা হয়েছে।
ডিইএবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. হানিফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির সহ-স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়ার জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএবি)।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রিজভী বলেন, ‘এক বিশেষ দল আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় দখল করে নিয়েছে। সব বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। এটা অত্যন্ত ভয়ংকর বিষয়। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে জামায়াতী চেতনার লোকজনকে বসানো হয়েছে। আমাদের (বিএনপি) সমর্থিত লোকজন যেমন আওয়ামী লীগের আমলে বঞ্চিত হয়েছে, তেমনিভাবে এখনো বঞ্চিত হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে রিজভী আরও বলেন, ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর বলছে, রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। এগুলো তো হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি। এই সরকার তো গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ফসল। আর গণতন্ত্র মানেই হচ্ছে, আলোচনা-সমালোচনা, তীব্র সমালোচনা হবে এবং সরকার সব শুনবে। রাষ্ট্রের বিরোধিতা অপরাধমূলক কিন্তু সরকারের বিরোধিতা তো অপরাধমূলক নয়। অথচ মাউশি বলে দিল, সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না।
রিজভী বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল নানাভাবে মনে করছেন, জুলাই-আগস্টের বিজয় শুধু তাদের। এই অন্তর্বর্তী সরকার তাদের সরকার। আমাদের কোনো করণীয় ছিল না, কোনো অবদান নেই। আমরা এক-এগারোর সরকারকে বলতাম সেনাসমর্থিত সরকার। আর এখন অনেকে বলছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই বিশেষ দল-সমর্থিত সরকার। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সেটা প্রমাণিত হচ্ছে।’
রিজভী আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তো বিপ্লবী সরকার হওয়ার কথা ছিল। সমস্ত দোসরকে উৎপাটন করে জনগণের পক্ষে যারা দাঁড়িয়েছিল, তাদের দিয়েই তো প্রশাসন চলার কথা। সেই দোসরেরা আবার সচিবালয়ের ভেতরে মিছিল করে, দাবিদাওয়া পেশ করে। তারা মনে করছে, এটা তাদের ন্যায্য পাওনা। এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি এবং এই সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ করলেন। এখানে গণবিরোধী আমলাদের পরামর্শে এটা হয়েছে।
ডিইএবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. হানিফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির সহ-স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়ার জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএবি)।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রিজভী বলেন, ‘এক বিশেষ দল আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় দখল করে নিয়েছে। সব বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। এটা অত্যন্ত ভয়ংকর বিষয়। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে জামায়াতী চেতনার লোকজনকে বসানো হয়েছে। আমাদের (বিএনপি) সমর্থিত লোকজন যেমন আওয়ামী লীগের আমলে বঞ্চিত হয়েছে, তেমনিভাবে এখনো বঞ্চিত হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে রিজভী আরও বলেন, ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর বলছে, রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। এগুলো তো হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি। এই সরকার তো গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ফসল। আর গণতন্ত্র মানেই হচ্ছে, আলোচনা-সমালোচনা, তীব্র সমালোচনা হবে এবং সরকার সব শুনবে। রাষ্ট্রের বিরোধিতা অপরাধমূলক কিন্তু সরকারের বিরোধিতা তো অপরাধমূলক নয়। অথচ মাউশি বলে দিল, সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না।
রিজভী বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল নানাভাবে মনে করছেন, জুলাই-আগস্টের বিজয় শুধু তাদের। এই অন্তর্বর্তী সরকার তাদের সরকার। আমাদের কোনো করণীয় ছিল না, কোনো অবদান নেই। আমরা এক-এগারোর সরকারকে বলতাম সেনাসমর্থিত সরকার। আর এখন অনেকে বলছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই বিশেষ দল-সমর্থিত সরকার। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সেটা প্রমাণিত হচ্ছে।’
রিজভী আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তো বিপ্লবী সরকার হওয়ার কথা ছিল। সমস্ত দোসরকে উৎপাটন করে জনগণের পক্ষে যারা দাঁড়িয়েছিল, তাদের দিয়েই তো প্রশাসন চলার কথা। সেই দোসরেরা আবার সচিবালয়ের ভেতরে মিছিল করে, দাবিদাওয়া পেশ করে। তারা মনে করছে, এটা তাদের ন্যায্য পাওনা। এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি এবং এই সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ করলেন। এখানে গণবিরোধী আমলাদের পরামর্শে এটা হয়েছে।
ডিইএবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. হানিফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির সহ-স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়ার জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএবি)।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রিজভী বলেন, ‘এক বিশেষ দল আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় দখল করে নিয়েছে। সব বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জামায়াতীকরণ করা হয়েছে। এটা অত্যন্ত ভয়ংকর বিষয়। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে জামায়াতী চেতনার লোকজনকে বসানো হয়েছে। আমাদের (বিএনপি) সমর্থিত লোকজন যেমন আওয়ামী লীগের আমলে বঞ্চিত হয়েছে, তেমনিভাবে এখনো বঞ্চিত হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে রিজভী আরও বলেন, ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর বলছে, রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। এগুলো তো হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি। এই সরকার তো গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ফসল। আর গণতন্ত্র মানেই হচ্ছে, আলোচনা-সমালোচনা, তীব্র সমালোচনা হবে এবং সরকার সব শুনবে। রাষ্ট্রের বিরোধিতা অপরাধমূলক কিন্তু সরকারের বিরোধিতা তো অপরাধমূলক নয়। অথচ মাউশি বলে দিল, সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না।
রিজভী বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল নানাভাবে মনে করছেন, জুলাই-আগস্টের বিজয় শুধু তাদের। এই অন্তর্বর্তী সরকার তাদের সরকার। আমাদের কোনো করণীয় ছিল না, কোনো অবদান নেই। আমরা এক-এগারোর সরকারকে বলতাম সেনাসমর্থিত সরকার। আর এখন অনেকে বলছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই বিশেষ দল-সমর্থিত সরকার। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সেটা প্রমাণিত হচ্ছে।’
রিজভী আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তো বিপ্লবী সরকার হওয়ার কথা ছিল। সমস্ত দোসরকে উৎপাটন করে জনগণের পক্ষে যারা দাঁড়িয়েছিল, তাদের দিয়েই তো প্রশাসন চলার কথা। সেই দোসরেরা আবার সচিবালয়ের ভেতরে মিছিল করে, দাবিদাওয়া পেশ করে। তারা মনে করছে, এটা তাদের ন্যায্য পাওনা। এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি এবং এই সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স আরোপ করলেন। এখানে গণবিরোধী আমলাদের পরামর্শে এটা হয়েছে।
ডিইএবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. হানিফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির সহ-স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ।

মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জা
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জা
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জা
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জামায়াতীকরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সরকারকে ‘বিশেষ একটি দলের সমর্থিত সরকার’ অভিহিত করে তিনি বলেন, দেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওই বিশেষ দলের লোকজনকে দায়িত্বে বসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জা
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে