মুশফিকুর রিজন, জাবি
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। ইতিমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ১১ সেপ্টেম্বর জাকসুর ভোট হবে। আবাসিক হলগুলো থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা, ক্যাফেটেরিয়া, টারজান পয়েন্টসহ ক্যাম্পাসের সব আড্ডার মূল আলোচনা এখন জাকসু নির্বাচন।
১৯৭২ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত ৮ বার জাকসু নির্বাচন হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। সর্বশেষ জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) নির্বাচিত হন মাসুদ হাসান তালুকদার এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হন শামসুল তাবরীজ। ১৯৯৩ সালের ২৯ জুলাই ছাত্ররা শিক্ষক ক্লাবে হামলা চালালে প্রশাসন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ ভেঙে দেয়। এরপর আর কোনো নির্বাচন হয়নি।
সব সংগঠন যখন নিজেদের প্যানেল গোছাতে ব্যস্ত, তখন জাবি ছাত্রদলে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। ৮ আগস্ট ১৭টি আবাসিক হল ও শাখা কমিটি বর্ধিত করার পর নবগঠিত কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের পদ দেওয়ার অভিযোগে একাংশ বিক্ষোভ করে।
এরপর থেকে ওই অংশের নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসে শোডাউন (মহড়া) করছেন। অন্যদিকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ পাঁচ নেতাকে স্বাভাবিক সময়ের মতো ক্যাম্পাসে দেখা যাচ্ছে না। এতে ছাত্রদল থেকে জাকসুর প্যানেল কী রকম হবে, সে বিষয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।
তবে জাকসু নির্বাচনে এককভাবে প্যানেল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। তিনি বলেন, ‘সর্বশেষ তিনটি জাকসুতেই ছাত্রদলের প্যানেল জয়ী হয়েছে। আমরা আশা করছি, এবারও সেই জয়ের ধারা বজায় থাকবে। আমরা সেই লক্ষ্যেই গত ছয় মাস কাজ করছি। ২৫ তারিখে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর আমরা আমাদের প্যানেল ঘোষণা করব।’ এখন যারা বিদ্রোহ করছে তাদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, ‘কিছু জায়গায় আমাদের মতের অমিল থাকতে পারে, তবে প্যানেল ঘোষণার ক্ষেত্রে যারা শিক্ষার্থীদের কাছে বেশি জনপ্রিয় এবং যাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি তাদের আমরা ছাত্রদলের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করব।’ একমাত্র ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদলই শুধু হল সংসদেও প্যানেল ঘোষণা করবে বলে নিশ্চিত করেছেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক।
প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্তত দুটি প্যানেল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে। একটি প্যানেলে থাকতে পারে ছাত্র ইউনিয়ন (অদ্রি-অর্ক), জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট (ফাইজা), ছাত্র ফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী), বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীসহ কয়েকটি সমমনা সাংস্কৃতিক সংগঠন। অন্য প্যানেলে থাকতে পারে ছাত্র ইউনিয়নের অন্য অংশ (জাহিদ-তানজিম), জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট (মেঘ), জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, গণ-অভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠন।
এদিকে ৩৬ বছর পর জাবি ক্যাম্পাসে প্রকাশ্যে রাজনীতি করছে ছাত্র শিবির। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত জাকসু নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করেনি। তবে এবার জাকসুকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে তাদের একক প্যানেল প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের একক প্যানেল রেডি আছে। তবে গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট (চেতনা) ধারণ করে এমন অনেকের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলমান রয়েছে। সবার সঙ্গে আলোচনা শেষে আমরা আমাদের প্যানেল ঘোষণা করব।’
এবারের জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ছাত্রসংগঠন হিসেবে নির্বাচন করছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ। এককভাবে প্যানেল ঘোষণা করতে চায় সংগঠনটি। সংগঠনটির জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি এককভাবে আমাদের প্যানেল ঘোষণা করতে। তবে আমরা আলোচনার সুযোগ রেখেছি। আমাদের সংগঠনের বাইরেও দীর্ঘদিন যারা শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ে কাজ করেছে তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলমান রয়েছে।’
তবে দল কিংবা সংগঠন দেখে নয় যোগ্য ব্যক্তিকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে চান শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজির স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী আকমল মাসুদ অয়ন বলন, ‘দল বা সংগঠন বিবেচনায় নয়, বরং একজন প্রার্থী ব্যক্তি হিসেবে কেমন সেটার বিবেচনায় আমি ভোট দেব। যে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কথা বলবে, আমরা জাকসুতে তাকেই আমাদের প্রতিনিধি হিসেবে বিবেচনা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব এ কে এম রাশিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করছি। সবার মতামতের ভিত্তিতে আমরা আগামীকাল (১৭ আগস্ট) নির্বাচনী আচরণবিধি প্রকাশ করব।’
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। ইতিমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ১১ সেপ্টেম্বর জাকসুর ভোট হবে। আবাসিক হলগুলো থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা, ক্যাফেটেরিয়া, টারজান পয়েন্টসহ ক্যাম্পাসের সব আড্ডার মূল আলোচনা এখন জাকসু নির্বাচন।
১৯৭২ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত ৮ বার জাকসু নির্বাচন হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। সর্বশেষ জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) নির্বাচিত হন মাসুদ হাসান তালুকদার এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হন শামসুল তাবরীজ। ১৯৯৩ সালের ২৯ জুলাই ছাত্ররা শিক্ষক ক্লাবে হামলা চালালে প্রশাসন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ ভেঙে দেয়। এরপর আর কোনো নির্বাচন হয়নি।
সব সংগঠন যখন নিজেদের প্যানেল গোছাতে ব্যস্ত, তখন জাবি ছাত্রদলে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। ৮ আগস্ট ১৭টি আবাসিক হল ও শাখা কমিটি বর্ধিত করার পর নবগঠিত কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের পদ দেওয়ার অভিযোগে একাংশ বিক্ষোভ করে।
এরপর থেকে ওই অংশের নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসে শোডাউন (মহড়া) করছেন। অন্যদিকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ পাঁচ নেতাকে স্বাভাবিক সময়ের মতো ক্যাম্পাসে দেখা যাচ্ছে না। এতে ছাত্রদল থেকে জাকসুর প্যানেল কী রকম হবে, সে বিষয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।
তবে জাকসু নির্বাচনে এককভাবে প্যানেল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। তিনি বলেন, ‘সর্বশেষ তিনটি জাকসুতেই ছাত্রদলের প্যানেল জয়ী হয়েছে। আমরা আশা করছি, এবারও সেই জয়ের ধারা বজায় থাকবে। আমরা সেই লক্ষ্যেই গত ছয় মাস কাজ করছি। ২৫ তারিখে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর আমরা আমাদের প্যানেল ঘোষণা করব।’ এখন যারা বিদ্রোহ করছে তাদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, ‘কিছু জায়গায় আমাদের মতের অমিল থাকতে পারে, তবে প্যানেল ঘোষণার ক্ষেত্রে যারা শিক্ষার্থীদের কাছে বেশি জনপ্রিয় এবং যাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি তাদের আমরা ছাত্রদলের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করব।’ একমাত্র ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদলই শুধু হল সংসদেও প্যানেল ঘোষণা করবে বলে নিশ্চিত করেছেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক।
প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্তত দুটি প্যানেল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে। একটি প্যানেলে থাকতে পারে ছাত্র ইউনিয়ন (অদ্রি-অর্ক), জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট (ফাইজা), ছাত্র ফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী), বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীসহ কয়েকটি সমমনা সাংস্কৃতিক সংগঠন। অন্য প্যানেলে থাকতে পারে ছাত্র ইউনিয়নের অন্য অংশ (জাহিদ-তানজিম), জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট (মেঘ), জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, গণ-অভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠন।
এদিকে ৩৬ বছর পর জাবি ক্যাম্পাসে প্রকাশ্যে রাজনীতি করছে ছাত্র শিবির। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত জাকসু নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করেনি। তবে এবার জাকসুকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে তাদের একক প্যানেল প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের একক প্যানেল রেডি আছে। তবে গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট (চেতনা) ধারণ করে এমন অনেকের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলমান রয়েছে। সবার সঙ্গে আলোচনা শেষে আমরা আমাদের প্যানেল ঘোষণা করব।’
এবারের জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ছাত্রসংগঠন হিসেবে নির্বাচন করছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ। এককভাবে প্যানেল ঘোষণা করতে চায় সংগঠনটি। সংগঠনটির জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি এককভাবে আমাদের প্যানেল ঘোষণা করতে। তবে আমরা আলোচনার সুযোগ রেখেছি। আমাদের সংগঠনের বাইরেও দীর্ঘদিন যারা শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ে কাজ করেছে তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলমান রয়েছে।’
তবে দল কিংবা সংগঠন দেখে নয় যোগ্য ব্যক্তিকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে চান শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজির স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী আকমল মাসুদ অয়ন বলন, ‘দল বা সংগঠন বিবেচনায় নয়, বরং একজন প্রার্থী ব্যক্তি হিসেবে কেমন সেটার বিবেচনায় আমি ভোট দেব। যে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে গিয়ে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কথা বলবে, আমরা জাকসুতে তাকেই আমাদের প্রতিনিধি হিসেবে বিবেচনা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব এ কে এম রাশিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করছি। সবার মতামতের ভিত্তিতে আমরা আগামীকাল (১৭ আগস্ট) নির্বাচনী আচরণবিধি প্রকাশ করব।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব হাজী মো. মোস্তফা জামান বলেছেন, ইউনুস সরকার নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই সংস্কার নিয়ে অনেকেই সোচ্চার। অনেক দল যাদেরকে গণমানুষের দল হিসাবে দাবি করে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ উনার চোখে পড়ে না। উনার লন্ডন যেতে হয়। লন্ডনে গিয়ে সেজদা দিয়েছেন। সেজদার মাধ্যমে উনি আদেশ পেয়েছেন এবং সেখানে একটা প্রেসের মধ্যে জানিয়েছেন বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন...
১১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে (৫ আগস্ট) কক্সবাজার ভ্রমণকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাঁচ নেতাকে শোকজ করেছিল দলটি। সেই শোকজের জবাব বিশ্লেষণে এ ঘটনায় দলীয় শৃঙ্খলার ব্যত্যয় ঘটেনি বলে জানিয়েছে দলটি। এর পরিপ্রেক্ষিতে এনসিপি ওই পাঁচ নেতার শোকজ প্রত্যাহার করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
১২ ঘণ্টা আগে