নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সমাবেশে মানুষের ঢল আটকাতে সন্ত্রাস ও সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিএনপির সন্ত্রাসের কোনো রেকর্ড নেই। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল আয়োজিত র্যালি ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে আবারও আগুন সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করার অপচেষ্টা চলছে। কথা হচ্ছে, আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে, সভা-সমাবেশে লাখ লাখ মানুষ যোগ দিতে রাস্তায় নেমেছে, সমাবেশে যোগ দিচ্ছে সেখানে আমরা কেন সন্ত্রাস করব? সন্ত্রাসী তো তাঁরা করে যাদের সঙ্গে জনগণ নাই। তাদের একমাত্র পথই হচ্ছে সহিংসতা ও সন্ত্রাস।’
আগুন সন্ত্রাসের নাটক আবার শুরু হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস কারা করেছে, সেটা দেশের মানুষ ভালো করে জানে। বিএনপি কোনো সন্ত্রাসী দল নয়, বিএনপি ভদ্র লোকের দল। বিএনপির সন্ত্রাসের কোনো রেকর্ড নাই। লগি-বৈঠা খুন-গুম হত্যা পুলিশ হেফাজতে হত্যা, পঙ্গু করে দেওয়ার রেকর্ড এই দলের নেই। এই রেকর্ড আছে আওয়ামী লীগের।’
জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে নেই জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তাঁরা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সংস্থাকে ব্যবহার করে, দলীয় সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে আগুন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটায়। আমাদের হাতে যথেষ্ট প্রমাণ আছে, কারা এসব আগুন সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত সব তথ্য প্রমাণ রেকর্ড আছে। দেশে যেদিন আইনের শাসন ফিরে আসবে এই আগুন সন্ত্রাস কে করেছিল, কারা করেছিল, কীভাবে করেছিল তা আগামীদিনে জনগণের সামনে প্রমাণ করা হবে।’
সরকার আবারও রাতের অন্ধকারে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চায় উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ যখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাস্তায় নেমেছে সেটাকে কেউ বন্ধ করতে পারেনি। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে রাস্তায় নেমেছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। বিএনপিও সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, নির্বাচনে যাবে না।’
মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদকে গ্রেপ্তারের নিন্দা ও প্রতিবাদ করে অবিলম্বে তাঁর মুক্তির দাবি জানিয়ে মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘এক সুলতানা কারাগারে গেছে কিন্তু হাজার সুলতানা রাজপথে আছে। এভাবে গ্রেপ্তার করে, মামলা করে ভয় দেখানো যাবে না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—মহিলা দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হেলেন খান, যুগ্ম সম্পাদক মেহেরুন্নেসা, রাবেয়া আলম, ঢাকা দক্ষিণ মহিলা দলের আহ্বায়ক রুমা আক্তার, উত্তরের আহ্বায়ক রুনা লায়লাসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির সমাবেশে মানুষের ঢল আটকাতে সন্ত্রাস ও সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিএনপির সন্ত্রাসের কোনো রেকর্ড নেই। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল আয়োজিত র্যালি ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে আবারও আগুন সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করার অপচেষ্টা চলছে। কথা হচ্ছে, আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে, সভা-সমাবেশে লাখ লাখ মানুষ যোগ দিতে রাস্তায় নেমেছে, সমাবেশে যোগ দিচ্ছে সেখানে আমরা কেন সন্ত্রাস করব? সন্ত্রাসী তো তাঁরা করে যাদের সঙ্গে জনগণ নাই। তাদের একমাত্র পথই হচ্ছে সহিংসতা ও সন্ত্রাস।’
আগুন সন্ত্রাসের নাটক আবার শুরু হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস কারা করেছে, সেটা দেশের মানুষ ভালো করে জানে। বিএনপি কোনো সন্ত্রাসী দল নয়, বিএনপি ভদ্র লোকের দল। বিএনপির সন্ত্রাসের কোনো রেকর্ড নাই। লগি-বৈঠা খুন-গুম হত্যা পুলিশ হেফাজতে হত্যা, পঙ্গু করে দেওয়ার রেকর্ড এই দলের নেই। এই রেকর্ড আছে আওয়ামী লীগের।’
জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে নেই জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তাঁরা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সংস্থাকে ব্যবহার করে, দলীয় সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে আগুন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটায়। আমাদের হাতে যথেষ্ট প্রমাণ আছে, কারা এসব আগুন সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত সব তথ্য প্রমাণ রেকর্ড আছে। দেশে যেদিন আইনের শাসন ফিরে আসবে এই আগুন সন্ত্রাস কে করেছিল, কারা করেছিল, কীভাবে করেছিল তা আগামীদিনে জনগণের সামনে প্রমাণ করা হবে।’
সরকার আবারও রাতের অন্ধকারে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চায় উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ যখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাস্তায় নেমেছে সেটাকে কেউ বন্ধ করতে পারেনি। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে রাস্তায় নেমেছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। বিএনপিও সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, নির্বাচনে যাবে না।’
মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদকে গ্রেপ্তারের নিন্দা ও প্রতিবাদ করে অবিলম্বে তাঁর মুক্তির দাবি জানিয়ে মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘এক সুলতানা কারাগারে গেছে কিন্তু হাজার সুলতানা রাজপথে আছে। এভাবে গ্রেপ্তার করে, মামলা করে ভয় দেখানো যাবে না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—মহিলা দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হেলেন খান, যুগ্ম সম্পাদক মেহেরুন্নেসা, রাবেয়া আলম, ঢাকা দক্ষিণ মহিলা দলের আহ্বায়ক রুমা আক্তার, উত্তরের আহ্বায়ক রুনা লায়লাসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা নিয়ে ফেরার চারদিন পর গতকাল শনিবার (১০ মে) রাতে গুলশান-২ এ ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের বাসায় গেলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। চিকিৎসা নিয়ে ফেরার পর এই প্রথম গুলশানের নিজ বাসা ফিরোজা থেকে বের হলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে তা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ খুনিদের উপযুক্ত শাস্তি দেখতে চায়।’
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে টানা দুই দিনের কর্মসূচি শেষে বিজয়ের দেখা পেলেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের ঘোষণার পর শাহবাগে উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে