অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম সভায় বৈষম্য বিলোপে কমিশনের প্রস্তাব দিয়েছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। সভা থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সাইফুল হক বলেন, ‘অনেকগুলো কমিশন হয়েছে কিন্তু বৈষম্য বিলোপের ব্যাপারে কোনো কমিশন হয়নি। দুর্বৃত্তের রাজনীতি এবং অর্থনীতি যদি বহাল থাকে, তাহলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই নাও হতে পারে। আমরা বলেছি, এখনো সময় শেষ হয়ে যায়নি, বৈষম্যের ব্যাপারে যদি কোনো কমিশন করা যায়, তাহলে ইতিবাচকভাবে আমরা নেব।’
বিশেষ কোনো দল, মতাদর্শের প্রতি সরকারের পক্ষপাত থাকবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘চরিত্রের দিক থেকে সরকার হচ্ছে দল নিরপেক্ষ একটি অন্তর্বর্তী সরকার। বিশেষ কোনো দল, মতাদর্শের প্রতি সরকারের পক্ষপাত থাকার কথা নয়। সুতরাং সরকার নিরপেক্ষ চরিত্র, বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ন রাখবে এবং রাজনৈতিক দল, গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন সবাইকে আস্থায় নিয়ে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে আমরা বোঝাপড়ায় আসতে পারব। নির্বাচনসহ পরবর্তী গণতান্ত্রিক উত্তরণের ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত আসতে পারব। কমিশনগুলোর যে বিশাল রিপোর্ট, সেগুলো যদি রাজনৈতিক দল, অংশীজনের কাছে পৌঁছাতে পারেন তাহলে সেটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।’
বৈঠকে সরকারের ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা আলোচনা হয়েছে জানিয়ে সাইফুল বলেন, ‘একটা হচ্ছে- গণহত্যার বিচার, দুই- হচ্ছে আলাপ আলোচনা করে সংস্কার সম্পন্ন করা এবং তিন- এই বছরের মধ্যে জাতীয় ত্রয়োদশ নির্বাচন সম্পন্ন করা। কারণ ১৬ বছর ধরে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেছে।’
অনেকেই সংস্কার এবং বিচারের বিপরীতে নির্বাচনকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই বিচার এবং সংস্কার চাই। সুতরাং বিচার এবং সংস্কারের পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের যে প্রস্তুতি, সেটা করতে পারলেই গণতন্ত্র উত্তরণের দিকে আমরা হাটতে পারব।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম সভায় বৈষম্য বিলোপে কমিশনের প্রস্তাব দিয়েছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। সভা থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সাইফুল হক বলেন, ‘অনেকগুলো কমিশন হয়েছে কিন্তু বৈষম্য বিলোপের ব্যাপারে কোনো কমিশন হয়নি। দুর্বৃত্তের রাজনীতি এবং অর্থনীতি যদি বহাল থাকে, তাহলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই নাও হতে পারে। আমরা বলেছি, এখনো সময় শেষ হয়ে যায়নি, বৈষম্যের ব্যাপারে যদি কোনো কমিশন করা যায়, তাহলে ইতিবাচকভাবে আমরা নেব।’
বিশেষ কোনো দল, মতাদর্শের প্রতি সরকারের পক্ষপাত থাকবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘চরিত্রের দিক থেকে সরকার হচ্ছে দল নিরপেক্ষ একটি অন্তর্বর্তী সরকার। বিশেষ কোনো দল, মতাদর্শের প্রতি সরকারের পক্ষপাত থাকার কথা নয়। সুতরাং সরকার নিরপেক্ষ চরিত্র, বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ন রাখবে এবং রাজনৈতিক দল, গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন সবাইকে আস্থায় নিয়ে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে আমরা বোঝাপড়ায় আসতে পারব। নির্বাচনসহ পরবর্তী গণতান্ত্রিক উত্তরণের ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত আসতে পারব। কমিশনগুলোর যে বিশাল রিপোর্ট, সেগুলো যদি রাজনৈতিক দল, অংশীজনের কাছে পৌঁছাতে পারেন তাহলে সেটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।’
বৈঠকে সরকারের ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা আলোচনা হয়েছে জানিয়ে সাইফুল বলেন, ‘একটা হচ্ছে- গণহত্যার বিচার, দুই- হচ্ছে আলাপ আলোচনা করে সংস্কার সম্পন্ন করা এবং তিন- এই বছরের মধ্যে জাতীয় ত্রয়োদশ নির্বাচন সম্পন্ন করা। কারণ ১৬ বছর ধরে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেছে।’
অনেকেই সংস্কার এবং বিচারের বিপরীতে নির্বাচনকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই বিচার এবং সংস্কার চাই। সুতরাং বিচার এবং সংস্কারের পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের যে প্রস্তুতি, সেটা করতে পারলেই গণতন্ত্র উত্তরণের দিকে আমরা হাটতে পারব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৭ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৮ ঘণ্টা আগে