নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি)। এই নির্বাচনে বিশেষ ভূমিকা পালন করার জন্য জাতিসংঘের মহাসচিবকেও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নতুন ফর্মুলা’বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় বিজেপি।
সংবাদ সম্মেলনে বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা মিঠুন চৌধুরী বলেন, “বর্তমান সময়ে দেশে একটি রাজনৈতিক দেউলিয়াপনা চলছে। সঠিক নির্বাচনব্যবস্থা নেই বিধায় এই অবস্থা বিরাজ করছে। এ থেকে জাতি মুক্তি চায়। শুধু জাতিসংঘ দায়িত্ব নিলেই সেটা সম্ভব। আমরা চাই ‘জাতিসংঘের অধীনে একটি জাতীয় সরকার গঠন’। সেই সরকার হবে নির্বাচনকালীন সরকার। সময় থাকবে তিন মাস এবং সেই সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেবে। সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।”
সংবাদ সম্মেলন থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ জনতা পার্টি আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থিতা প্রদান করবে এবং এককভাবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে সারা দেশে গণসংযোগ ও প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সরকার হবে মানবতার সরকার, আমাদের সরকার হবে জবাবদিহির সরকার। সেই পরিপ্রেক্ষিতে রাজনীতিতে আমরা কিছু গুণগত পরিবর্তন আনব। তার মধ্যে রয়েছে দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটি প্রতিষ্ঠা করা হবে। রাজনীতিতে কালো শব্দটা পরিহার করা হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয়, সংখ্যালঘু কমিশন ও বিশেষ ট্রাইবুন্যাল গঠন করে নির্যাতিত পরিবারগুলোকে আইনি সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে। শুধু ঢাকাকেন্দ্রিক প্রশাসন নয়, প্রশাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। প্রত্যেক বিভাগকে প্রাদেশিক সরকারে রূপান্তরিত করা হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে বিজেপির কেন্দ্রীয় সংসদের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি)। এই নির্বাচনে বিশেষ ভূমিকা পালন করার জন্য জাতিসংঘের মহাসচিবকেও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নতুন ফর্মুলা’বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় বিজেপি।
সংবাদ সম্মেলনে বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা মিঠুন চৌধুরী বলেন, “বর্তমান সময়ে দেশে একটি রাজনৈতিক দেউলিয়াপনা চলছে। সঠিক নির্বাচনব্যবস্থা নেই বিধায় এই অবস্থা বিরাজ করছে। এ থেকে জাতি মুক্তি চায়। শুধু জাতিসংঘ দায়িত্ব নিলেই সেটা সম্ভব। আমরা চাই ‘জাতিসংঘের অধীনে একটি জাতীয় সরকার গঠন’। সেই সরকার হবে নির্বাচনকালীন সরকার। সময় থাকবে তিন মাস এবং সেই সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেবে। সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।”
সংবাদ সম্মেলন থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ জনতা পার্টি আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থিতা প্রদান করবে এবং এককভাবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে সারা দেশে গণসংযোগ ও প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সরকার হবে মানবতার সরকার, আমাদের সরকার হবে জবাবদিহির সরকার। সেই পরিপ্রেক্ষিতে রাজনীতিতে আমরা কিছু গুণগত পরিবর্তন আনব। তার মধ্যে রয়েছে দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটি প্রতিষ্ঠা করা হবে। রাজনীতিতে কালো শব্দটা পরিহার করা হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয়, সংখ্যালঘু কমিশন ও বিশেষ ট্রাইবুন্যাল গঠন করে নির্যাতিত পরিবারগুলোকে আইনি সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে। শুধু ঢাকাকেন্দ্রিক প্রশাসন নয়, প্রশাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। প্রত্যেক বিভাগকে প্রাদেশিক সরকারে রূপান্তরিত করা হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে বিজেপির কেন্দ্রীয় সংসদের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে, এমন ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল যৌথ বিবৃতিতে। সে ক্ষেত্রে ওই সময়ের মধ্যেই সংস্কার এবং জুলাই হত্যাযজ্ঞের বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর নতুন বাংলাদেশ গড়তে গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের উদ্যোগ নিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই ঘোষণাপত্র তৈরির আশ্বাস দেওয়ায় তখন সে কর্মসূচি স্থগিত করে সংগঠনটি। কিন্তু এরপর ৬
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শতভাগ প্রস্তাবের সঙ্গে সব পক্ষের একমত হওয়ার বিষয়ে চাপাচাপির যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, যে বিষয়গুলোতে সব দল একমত হবে, সেগুলো নিয়েই জুলাই সনদ বা জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন সব বিষয়ে ঐকমত্যের জন্য বাধ্য
১৩ ঘণ্টা আগেক্ষমতায় এসে শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। এতে অংশ নেবেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৬ ঘণ্টা আগে