আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, জুলাই–আগস্টে হয়ে যাওয়া আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড তিনি নন। তিনি নিজেকে কখনোই এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখেন না। তাঁর ভাষায়, ‘এই আন্দোলন জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কোনো দল কোনো ব্যক্তি নয়।’
আজ সোমবার বিবিসি বাংলায় প্রচারিত এক ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি নিজেকে জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নিজেকে দেখেন কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘না। আমি কখনোই আমাকে এই জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না।’
তাঁর মতে, ‘এই যে, জুলাই আন্দোলন—এটা জুলাই মাসে সফল হলেও এর প্রেক্ষাপট শুরু হয়েছে বহু বছর আগে থেকে। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল গুলোর নেতাকর্মীরা—সেটা বিএনপি বা অন্য যেকোনো রাজনৈতিক দল হোক—বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হয়েছে, দলগুলো বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে। আমি মনে করি জুলাই–আগস্ট মাসে এসে জনগণ সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু কি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাই ছিল সেদিন মাঠে? অবশ্যই নয়। আমরা দেখেছি—সেদিন মাদ্রাসার ছাত্ররা, গৃহীণীরা, কৃষক, শ্রমিক, সিএনজিচালক, ছোট দোকানি, গার্মেন্টস কর্মী অনেকেই নেমে এসেছিলেন। আমরা দেখেছি—সামরিক বাহিনী অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারিরা নেমে এসেছিলেন। স্বৈরাচারের নির্যাতনে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া অনেক সাংবাদিক এতে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। কাজেই কারো ভূমিকাকে আমরা ছোট করে দেখতে চাই না। আমি বিশ্বাস করি, সমাজের দলমত–শ্রেণি নির্বিশেষে প্রত্যেকের অবদান আছে এই আন্দোলনে। এই আন্দোলন জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কোনো দল কোনো ব্যক্তি নয়।’
আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আপনার সরাসরি কতটা যোগাযোগ ছিল—বিবিসি বাংলার এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে আমি যেহেতু বাইরে (দেশের বাইরে) থেকে কাজ করছি, তাই আমাকে যোগাযোগটা অনলাইন মাধ্যমে রাখতে হয়েছে। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে, সেই দিনগুলোতে টেলিফোন সিস্টেম বা অনলাইন সিস্টেমের কী অবস্থা করেছিল স্বৈরাচার। আপনি যে যোগাযোগের কথা বলেছেন, সেটি আমাদের প্রত্যক্ষ–পরোক্ষ বিভিন্নভাবে আমাদের করতে হয়েছে। বিভিন্ন মাধ্যমে করতে হয়েছে। যোগাযোগটা যে খুব স্মুথ (মসৃণ) ছিল তা কিন্তু নয়। প্রত্যেকে প্রত্যেককে সহযোগিতা করেছি আমরা।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, জুলাই–আগস্টে হয়ে যাওয়া আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড তিনি নন। তিনি নিজেকে কখনোই এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখেন না। তাঁর ভাষায়, ‘এই আন্দোলন জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কোনো দল কোনো ব্যক্তি নয়।’
আজ সোমবার বিবিসি বাংলায় প্রচারিত এক ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি নিজেকে জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নিজেকে দেখেন কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘না। আমি কখনোই আমাকে এই জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না।’
তাঁর মতে, ‘এই যে, জুলাই আন্দোলন—এটা জুলাই মাসে সফল হলেও এর প্রেক্ষাপট শুরু হয়েছে বহু বছর আগে থেকে। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল গুলোর নেতাকর্মীরা—সেটা বিএনপি বা অন্য যেকোনো রাজনৈতিক দল হোক—বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হয়েছে, দলগুলো বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে। আমি মনে করি জুলাই–আগস্ট মাসে এসে জনগণ সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু কি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাই ছিল সেদিন মাঠে? অবশ্যই নয়। আমরা দেখেছি—সেদিন মাদ্রাসার ছাত্ররা, গৃহীণীরা, কৃষক, শ্রমিক, সিএনজিচালক, ছোট দোকানি, গার্মেন্টস কর্মী অনেকেই নেমে এসেছিলেন। আমরা দেখেছি—সামরিক বাহিনী অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারিরা নেমে এসেছিলেন। স্বৈরাচারের নির্যাতনে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া অনেক সাংবাদিক এতে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। কাজেই কারো ভূমিকাকে আমরা ছোট করে দেখতে চাই না। আমি বিশ্বাস করি, সমাজের দলমত–শ্রেণি নির্বিশেষে প্রত্যেকের অবদান আছে এই আন্দোলনে। এই আন্দোলন জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড কোনো দল কোনো ব্যক্তি নয়।’
আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আপনার সরাসরি কতটা যোগাযোগ ছিল—বিবিসি বাংলার এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে আমি যেহেতু বাইরে (দেশের বাইরে) থেকে কাজ করছি, তাই আমাকে যোগাযোগটা অনলাইন মাধ্যমে রাখতে হয়েছে। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে, সেই দিনগুলোতে টেলিফোন সিস্টেম বা অনলাইন সিস্টেমের কী অবস্থা করেছিল স্বৈরাচার। আপনি যে যোগাযোগের কথা বলেছেন, সেটি আমাদের প্রত্যক্ষ–পরোক্ষ বিভিন্নভাবে আমাদের করতে হয়েছে। বিভিন্ন মাধ্যমে করতে হয়েছে। যোগাযোগটা যে খুব স্মুথ (মসৃণ) ছিল তা কিন্তু নয়। প্রত্যেকে প্রত্যেককে সহযোগিতা করেছি আমরা।’
নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ দরকার, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ এখনো দেশে দৃশ্যমান নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ঢাকায় সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচনী অনুসন্ধান দলের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা...
৩ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত রিপাবলিক অব কসোভোর রাষ্ট্রদূত মি. লুলজিম প্লানা। আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াতের আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, তিনি আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের জনগণের সঙ্গে, জনগণের মাঝেই থাকবেন, থাকতে চান। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগে