নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে কোনো খরচ হয়নি বলে জানিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের কোনো খরচ হয় নাই। আমরা প্রাইমারি স্কুলের ছাত্র না যে আমাদের পড়ার হিসাব দিতে হবে। একটা দূরত্ব ছিল। তাঁরা হয়তো আমাদের লেখা স্পষ্ট করে বুঝতে পারেননি অথবা আমরা তাঁদের বোঝাতে পারিনি। এটা মিটে গেছে।’
কমিশনের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘তাঁদের কথাবার্তার মধ্যে অনেক ম্যাচিউরিটি লক্ষ করেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা হিসাব দিইনি। আমাদের নিবন্ধন বাতিল করা হবে। দেশে অনেক কিছু হয়। আমরা খরচ করিনি হিসাব দিইনি। আমরা একটা নিবন্ধিত দল। যে দলের ৮০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশে সেই দলের নিবন্ধন বাতিল করলে দেশের কতটা সুনাম হবে। নির্বাচন কমিশনের কতটা সুনাম হবে এটা ভেবে দেখা দরকার।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে যে ভুলত্রুটি আছে, তারা যাতে এগুলো দূর করতে পারে। সে জন্য যদি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে তাহলে যথেষ্ট।’
ইসি অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে তাঁদের যে চিঠি দেওয়া হয়েছিল; বিশেষ করে তাঁদের যে নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে। তাঁদের ব্যয় বিবরণী জানতে চেয়েছিলাম। এটা আইনের বিধান রয়েছে। আরপিও অনুযায়ী দলগতভাবে যে ব্যয়ের একটা হিসাব দিতে হয়। তাঁদের বক্তব্য অনুযায়ী তাঁরা ৮ মে যেটা জমা দিয়েছেন, ওটাই তাঁদের ব্যয় বিবরণী। সেটা ব্যয় বিবরণী ফরমে দেওয়া ছিল না। পরবর্তীতে তাঁদের চিঠি দিয়েছিলাম। এখন এই বিষয়টা আলোচনার প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন গ্রহণ করেছে। ওইটাকে ব্যয় বিবরণী হিসেবে ধরা হয়েছে। সেটার সঙ্গে বিস্তারিতভাবে আরও একটা ব্যয় বিবরণী বিস্তারিতভাবে জমা দিয়ে দেবে।’
জরিমানা করা তাহলে ভুল ছিল, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘কমিশনের ভুল ছিল না। ৮ মে যেটা জমা দেওয়ার কথা ছিল, সেটা স্টেটমেন্ট আকারে দিয়েছে। আমরা কোনো ব্যয় করি নাই। কমিশন এটা গ্রহণ করেছে। তাঁরা দলগতভাবে পোস্টার ছাপায়নি। ব্যক্তির ব্যয় হয়েছে। পার্টির ব্যয় হয়নি। তাঁদের বক্তব্য এটা।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে কোনো খরচ হয়নি বলে জানিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের কোনো খরচ হয় নাই। আমরা প্রাইমারি স্কুলের ছাত্র না যে আমাদের পড়ার হিসাব দিতে হবে। একটা দূরত্ব ছিল। তাঁরা হয়তো আমাদের লেখা স্পষ্ট করে বুঝতে পারেননি অথবা আমরা তাঁদের বোঝাতে পারিনি। এটা মিটে গেছে।’
কমিশনের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘তাঁদের কথাবার্তার মধ্যে অনেক ম্যাচিউরিটি লক্ষ করেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা হিসাব দিইনি। আমাদের নিবন্ধন বাতিল করা হবে। দেশে অনেক কিছু হয়। আমরা খরচ করিনি হিসাব দিইনি। আমরা একটা নিবন্ধিত দল। যে দলের ৮০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশে সেই দলের নিবন্ধন বাতিল করলে দেশের কতটা সুনাম হবে। নির্বাচন কমিশনের কতটা সুনাম হবে এটা ভেবে দেখা দরকার।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে যে ভুলত্রুটি আছে, তারা যাতে এগুলো দূর করতে পারে। সে জন্য যদি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে তাহলে যথেষ্ট।’
ইসি অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে তাঁদের যে চিঠি দেওয়া হয়েছিল; বিশেষ করে তাঁদের যে নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে। তাঁদের ব্যয় বিবরণী জানতে চেয়েছিলাম। এটা আইনের বিধান রয়েছে। আরপিও অনুযায়ী দলগতভাবে যে ব্যয়ের একটা হিসাব দিতে হয়। তাঁদের বক্তব্য অনুযায়ী তাঁরা ৮ মে যেটা জমা দিয়েছেন, ওটাই তাঁদের ব্যয় বিবরণী। সেটা ব্যয় বিবরণী ফরমে দেওয়া ছিল না। পরবর্তীতে তাঁদের চিঠি দিয়েছিলাম। এখন এই বিষয়টা আলোচনার প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন গ্রহণ করেছে। ওইটাকে ব্যয় বিবরণী হিসেবে ধরা হয়েছে। সেটার সঙ্গে বিস্তারিতভাবে আরও একটা ব্যয় বিবরণী বিস্তারিতভাবে জমা দিয়ে দেবে।’
জরিমানা করা তাহলে ভুল ছিল, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘কমিশনের ভুল ছিল না। ৮ মে যেটা জমা দেওয়ার কথা ছিল, সেটা স্টেটমেন্ট আকারে দিয়েছে। আমরা কোনো ব্যয় করি নাই। কমিশন এটা গ্রহণ করেছে। তাঁরা দলগতভাবে পোস্টার ছাপায়নি। ব্যক্তির ব্যয় হয়েছে। পার্টির ব্যয় হয়নি। তাঁদের বক্তব্য এটা।’
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
২ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেপাটওয়ারী বলেন, ‘যেভাবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের মানুষের জয় হয়েছিল, তেমনি আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনসিপির শাপলা প্রতীকে দেশের মানুষ ভোটের বিপ্লব ঘটাবে। এনসিপির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে