নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘যে দলের নিবন্ধন নাই, যাদের রাজনীতি ঢাকাকেন্দ্রিক, সেই দলের কথা শুনে যদি আপনি নির্বাচন পেছান, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব সব আপনাকে বহন করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ নয়।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে ‘সংকট সমাধানের একমাত্র পথ গণতন্ত্র’—শীর্ষক আলোচনা সভায় জয়নুল আবদিন ফারুক এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আপনার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। যারা সংসদে যাবে, তারাই পল্লী বিদ্যুৎ, সচিবালয়, বন্দরসহ সবকিছু নিয়ে কথা বলবে, সমাধান করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সাড়ে ৯ মাস অতিবাহিত হলো, এখনো কেন নির্বাচন নিয়ে আপনার কাছে সদুত্তর পাই না। এই ৯ মাসে আপনি দেশের কী উন্নয়ন করেছেন? মানুষের দাবি-দাওয়া পূরণ করতে পেরেছেন? শিল্প খাতসহ বিভিন্ন খাতে কোনো উন্নয়ন করেছেন? পারেন নাই বলেই এখন জনগণ নির্বাচন চাচ্ছে।’
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে একটি নিরপেক্ষ সুস্থ নির্বাচনে জন্য। এখনো সেই নির্বাচনের রোডম্যাপ দেননি। নির্বাচনের কথা বললে একটা পক্ষ আমাদের আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। আমরা আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী না, আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী হতে চাই না, আপনার সমালোচনা করতে চাই না। কিন্তু জনগণ আপনার সমালোচনা শুরু করেছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণের ভোটের অধিকারের জন্য গত ১৭ বছর আমরা আন্দোলন করেছি, নির্যাতনের, জুলুমের শিকার হয়েছি, জেল খেটেছি। জনগণের ভোটের অধিকারের জন্য আপনার কাছে দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এই দাবি চলমান থাকবে। তাই দয়া করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘যে দলের নিবন্ধন নাই, যাদের রাজনীতি ঢাকাকেন্দ্রিক, সেই দলের কথা শুনে যদি আপনি নির্বাচন পেছান, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব সব আপনাকে বহন করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ নয়।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে ‘সংকট সমাধানের একমাত্র পথ গণতন্ত্র’—শীর্ষক আলোচনা সভায় জয়নুল আবদিন ফারুক এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আপনার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। যারা সংসদে যাবে, তারাই পল্লী বিদ্যুৎ, সচিবালয়, বন্দরসহ সবকিছু নিয়ে কথা বলবে, সমাধান করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘সাড়ে ৯ মাস অতিবাহিত হলো, এখনো কেন নির্বাচন নিয়ে আপনার কাছে সদুত্তর পাই না। এই ৯ মাসে আপনি দেশের কী উন্নয়ন করেছেন? মানুষের দাবি-দাওয়া পূরণ করতে পেরেছেন? শিল্প খাতসহ বিভিন্ন খাতে কোনো উন্নয়ন করেছেন? পারেন নাই বলেই এখন জনগণ নির্বাচন চাচ্ছে।’
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে একটি নিরপেক্ষ সুস্থ নির্বাচনে জন্য। এখনো সেই নির্বাচনের রোডম্যাপ দেননি। নির্বাচনের কথা বললে একটা পক্ষ আমাদের আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। আমরা আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী না, আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী হতে চাই না, আপনার সমালোচনা করতে চাই না। কিন্তু জনগণ আপনার সমালোচনা শুরু করেছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণের ভোটের অধিকারের জন্য গত ১৭ বছর আমরা আন্দোলন করেছি, নির্যাতনের, জুলুমের শিকার হয়েছি, জেল খেটেছি। জনগণের ভোটের অধিকারের জন্য আপনার কাছে দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এই দাবি চলমান থাকবে। তাই দয়া করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে