নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা হলে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ওপরে খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপির এ শীর্ষ নেতা। তিনি বলেন, শুধু অতি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য উচ্চশিক্ষা রাখা উচিত আর সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বেশির ভাগের জন্য ভোকেশনাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল ট্রেনিং ব্যবস্থা করতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএ বা এমএ পাস করার পর ছাত্রছাত্রীরা কাজ পান না, কারণ, এই ডিগ্রিগুলো চাকরি দিতে পারে না। কিন্তু যদি কেউ বিএসসি পাস করতেন বা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা নিতে পারতেন, তবে তাঁর চাকরি কেউ আটকাতে পারত না। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা, ইনস্টিটিউট বা ভোকেশনাল সেন্টারগুলোর অভাব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিএনপির এ নেতা বলেন, রাজনীতিবিদেরাই একটি দেশের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন। একজন রাজনৈতিক নেতা যেমন জাতিকে উচ্চ শিখরে নিয়ে যান বা পথ তৈরি করেন, আবার কেউ নিচে নিয়ে যান বা পথ নষ্ট করেন। দেখার বিষয় কে জ্ঞানে গরিমায় রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করতে চায় আর কে কেবল নিজের স্বার্থে রাজনীতিকে ব্যবহার করতে চায়। গণ-অভ্যুত্থানের পরে দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে, কিন্তু রাজনীতিবিদদের বিভাজনে সেটি নষ্ট হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাজনীতিতে নামার সময় একে ‘নোংরা প্রফেশন’ বলেছিলেন। তাঁর উদাহরণ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, রাজনীতিতে ‘নোংরা’ বা ‘ডার্ট’ থেকেই বারাক ওবামা ফুল ফোটাতে চেয়েছিলেন। রাজনীতিতে সৌন্দর্য, সততা ও স্বপ্ন পূরণ করার লক্ষ্য না থাকলে তা কখনোই সুন্দর হবে না। যাঁরা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য রাজনীতি করেছেন ও মানুষের ঘৃণা ছাড়া কিছু সৃষ্টি করতে পারেননি, তাঁরা আজ দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনীতিতে আসার কারণ হিসেবে পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে থাকা ও ছাত্রজীবনে অত্যন্ত উঁচু দরের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্যের কথা জানান।
এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রাণ দিয়েছেন যাঁরা, সেসব শিক্ষার্থীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংবর্ধিতদের উদ্দেশে ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের তরুণদের সামনে একটি বিশাল পৃথিবী এবং একটি সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবিত করার সুযোগ রয়েছে। একটি সুন্দর স্বপ্ন তৈরি হওয়া এবং দিগন্তে একটি নতুন সূর্য উঠুক, সেই সম্ভাবনা দেখতে চাই। স্বপ্ন ছাড়া কেউ কোথাও পৌঁছাতে পারে না।
নিজেকে তৈরি করে পৃথিবীর প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকতে না পারলে নিক্ষিপ্ত হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পৃথিবী এখন প্রতিযোগিতা পূর্ণ। যদি টিকতে না পারো, তবে নিক্ষিপ্ত হয়ে যেতে হবে। মানুষের যদি ডিটারমিনেশন থাকে, লক্ষ্য স্থির থাকে এবং মেধা নির্দিষ্ট করা যায়, তবে নিশ্চয়ই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আজকের তরুণ প্রজন্ম তাদের হাতের ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে পেয়ে যায়। এটি সুনির্দিষ্টভাবে মঙ্গল বা মানবকল্যাণের জন্য ব্যবহার করাটা জরুরি, ধ্বংসের জন্য নয়। সবাই মিলে যদি মানবকল্যাণে ও একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য কাজ করা যায়, তবেই আমরা সেটাকে সুন্দর করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতিকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাড়ে তিন-চার বছরের অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন এবং নতুন পথে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
বর্তমানের গার্মেন্টস শিল্প, বিদেশে শ্রমিকদের রেমিট্যান্স ও কৃষির উন্নয়ন—এসব কিছুর শুরু জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে শুরু হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রাশেদা বেগম হীরার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ড্যাব ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি, অ্যাডভোকেট ড. জমিরুল আকতার, প্রকৌশলী মো. কবীর হোসেন, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমার প্রধান সম্পাদক হারুন অর রশীদ এবং উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ। গেস্ট অব অনার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান।
অনুষ্ঠান শেষে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা হলে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ওপরে খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপির এ শীর্ষ নেতা। তিনি বলেন, শুধু অতি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য উচ্চশিক্ষা রাখা উচিত আর সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বেশির ভাগের জন্য ভোকেশনাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল ট্রেনিং ব্যবস্থা করতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএ বা এমএ পাস করার পর ছাত্রছাত্রীরা কাজ পান না, কারণ, এই ডিগ্রিগুলো চাকরি দিতে পারে না। কিন্তু যদি কেউ বিএসসি পাস করতেন বা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা নিতে পারতেন, তবে তাঁর চাকরি কেউ আটকাতে পারত না। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা, ইনস্টিটিউট বা ভোকেশনাল সেন্টারগুলোর অভাব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিএনপির এ নেতা বলেন, রাজনীতিবিদেরাই একটি দেশের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন। একজন রাজনৈতিক নেতা যেমন জাতিকে উচ্চ শিখরে নিয়ে যান বা পথ তৈরি করেন, আবার কেউ নিচে নিয়ে যান বা পথ নষ্ট করেন। দেখার বিষয় কে জ্ঞানে গরিমায় রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করতে চায় আর কে কেবল নিজের স্বার্থে রাজনীতিকে ব্যবহার করতে চায়। গণ-অভ্যুত্থানের পরে দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে, কিন্তু রাজনীতিবিদদের বিভাজনে সেটি নষ্ট হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাজনীতিতে নামার সময় একে ‘নোংরা প্রফেশন’ বলেছিলেন। তাঁর উদাহরণ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, রাজনীতিতে ‘নোংরা’ বা ‘ডার্ট’ থেকেই বারাক ওবামা ফুল ফোটাতে চেয়েছিলেন। রাজনীতিতে সৌন্দর্য, সততা ও স্বপ্ন পূরণ করার লক্ষ্য না থাকলে তা কখনোই সুন্দর হবে না। যাঁরা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য রাজনীতি করেছেন ও মানুষের ঘৃণা ছাড়া কিছু সৃষ্টি করতে পারেননি, তাঁরা আজ দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনীতিতে আসার কারণ হিসেবে পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে থাকা ও ছাত্রজীবনে অত্যন্ত উঁচু দরের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্যের কথা জানান।
এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রাণ দিয়েছেন যাঁরা, সেসব শিক্ষার্থীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংবর্ধিতদের উদ্দেশে ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের তরুণদের সামনে একটি বিশাল পৃথিবী এবং একটি সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবিত করার সুযোগ রয়েছে। একটি সুন্দর স্বপ্ন তৈরি হওয়া এবং দিগন্তে একটি নতুন সূর্য উঠুক, সেই সম্ভাবনা দেখতে চাই। স্বপ্ন ছাড়া কেউ কোথাও পৌঁছাতে পারে না।
নিজেকে তৈরি করে পৃথিবীর প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকতে না পারলে নিক্ষিপ্ত হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পৃথিবী এখন প্রতিযোগিতা পূর্ণ। যদি টিকতে না পারো, তবে নিক্ষিপ্ত হয়ে যেতে হবে। মানুষের যদি ডিটারমিনেশন থাকে, লক্ষ্য স্থির থাকে এবং মেধা নির্দিষ্ট করা যায়, তবে নিশ্চয়ই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আজকের তরুণ প্রজন্ম তাদের হাতের ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে পেয়ে যায়। এটি সুনির্দিষ্টভাবে মঙ্গল বা মানবকল্যাণের জন্য ব্যবহার করাটা জরুরি, ধ্বংসের জন্য নয়। সবাই মিলে যদি মানবকল্যাণে ও একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য কাজ করা যায়, তবেই আমরা সেটাকে সুন্দর করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতিকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাড়ে তিন-চার বছরের অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন এবং নতুন পথে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
বর্তমানের গার্মেন্টস শিল্প, বিদেশে শ্রমিকদের রেমিট্যান্স ও কৃষির উন্নয়ন—এসব কিছুর শুরু জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে শুরু হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রাশেদা বেগম হীরার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ড্যাব ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি, অ্যাডভোকেট ড. জমিরুল আকতার, প্রকৌশলী মো. কবীর হোসেন, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমার প্রধান সম্পাদক হারুন অর রশীদ এবং উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ। গেস্ট অব অনার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান।
অনুষ্ঠান শেষে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা হলে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ওপরে খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপির এ শীর্ষ নেতা। তিনি বলেন, শুধু অতি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য উচ্চশিক্ষা রাখা উচিত আর সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বেশির ভাগের জন্য ভোকেশনাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল ট্রেনিং ব্যবস্থা করতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএ বা এমএ পাস করার পর ছাত্রছাত্রীরা কাজ পান না, কারণ, এই ডিগ্রিগুলো চাকরি দিতে পারে না। কিন্তু যদি কেউ বিএসসি পাস করতেন বা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা নিতে পারতেন, তবে তাঁর চাকরি কেউ আটকাতে পারত না। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা, ইনস্টিটিউট বা ভোকেশনাল সেন্টারগুলোর অভাব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিএনপির এ নেতা বলেন, রাজনীতিবিদেরাই একটি দেশের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন। একজন রাজনৈতিক নেতা যেমন জাতিকে উচ্চ শিখরে নিয়ে যান বা পথ তৈরি করেন, আবার কেউ নিচে নিয়ে যান বা পথ নষ্ট করেন। দেখার বিষয় কে জ্ঞানে গরিমায় রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করতে চায় আর কে কেবল নিজের স্বার্থে রাজনীতিকে ব্যবহার করতে চায়। গণ-অভ্যুত্থানের পরে দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে, কিন্তু রাজনীতিবিদদের বিভাজনে সেটি নষ্ট হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাজনীতিতে নামার সময় একে ‘নোংরা প্রফেশন’ বলেছিলেন। তাঁর উদাহরণ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, রাজনীতিতে ‘নোংরা’ বা ‘ডার্ট’ থেকেই বারাক ওবামা ফুল ফোটাতে চেয়েছিলেন। রাজনীতিতে সৌন্দর্য, সততা ও স্বপ্ন পূরণ করার লক্ষ্য না থাকলে তা কখনোই সুন্দর হবে না। যাঁরা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য রাজনীতি করেছেন ও মানুষের ঘৃণা ছাড়া কিছু সৃষ্টি করতে পারেননি, তাঁরা আজ দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনীতিতে আসার কারণ হিসেবে পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে থাকা ও ছাত্রজীবনে অত্যন্ত উঁচু দরের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্যের কথা জানান।
এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রাণ দিয়েছেন যাঁরা, সেসব শিক্ষার্থীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংবর্ধিতদের উদ্দেশে ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের তরুণদের সামনে একটি বিশাল পৃথিবী এবং একটি সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবিত করার সুযোগ রয়েছে। একটি সুন্দর স্বপ্ন তৈরি হওয়া এবং দিগন্তে একটি নতুন সূর্য উঠুক, সেই সম্ভাবনা দেখতে চাই। স্বপ্ন ছাড়া কেউ কোথাও পৌঁছাতে পারে না।
নিজেকে তৈরি করে পৃথিবীর প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকতে না পারলে নিক্ষিপ্ত হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পৃথিবী এখন প্রতিযোগিতা পূর্ণ। যদি টিকতে না পারো, তবে নিক্ষিপ্ত হয়ে যেতে হবে। মানুষের যদি ডিটারমিনেশন থাকে, লক্ষ্য স্থির থাকে এবং মেধা নির্দিষ্ট করা যায়, তবে নিশ্চয়ই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আজকের তরুণ প্রজন্ম তাদের হাতের ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে পেয়ে যায়। এটি সুনির্দিষ্টভাবে মঙ্গল বা মানবকল্যাণের জন্য ব্যবহার করাটা জরুরি, ধ্বংসের জন্য নয়। সবাই মিলে যদি মানবকল্যাণে ও একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য কাজ করা যায়, তবেই আমরা সেটাকে সুন্দর করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতিকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাড়ে তিন-চার বছরের অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন এবং নতুন পথে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
বর্তমানের গার্মেন্টস শিল্প, বিদেশে শ্রমিকদের রেমিট্যান্স ও কৃষির উন্নয়ন—এসব কিছুর শুরু জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে শুরু হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রাশেদা বেগম হীরার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ড্যাব ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি, অ্যাডভোকেট ড. জমিরুল আকতার, প্রকৌশলী মো. কবীর হোসেন, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমার প্রধান সম্পাদক হারুন অর রশীদ এবং উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ। গেস্ট অব অনার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান।
অনুষ্ঠান শেষে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা হলে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ওপরে খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপির এ শীর্ষ নেতা। তিনি বলেন, শুধু অতি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য উচ্চশিক্ষা রাখা উচিত আর সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বেশির ভাগের জন্য ভোকেশনাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল ট্রেনিং ব্যবস্থা করতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএ বা এমএ পাস করার পর ছাত্রছাত্রীরা কাজ পান না, কারণ, এই ডিগ্রিগুলো চাকরি দিতে পারে না। কিন্তু যদি কেউ বিএসসি পাস করতেন বা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা নিতে পারতেন, তবে তাঁর চাকরি কেউ আটকাতে পারত না। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা, ইনস্টিটিউট বা ভোকেশনাল সেন্টারগুলোর অভাব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিএনপির এ নেতা বলেন, রাজনীতিবিদেরাই একটি দেশের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন। একজন রাজনৈতিক নেতা যেমন জাতিকে উচ্চ শিখরে নিয়ে যান বা পথ তৈরি করেন, আবার কেউ নিচে নিয়ে যান বা পথ নষ্ট করেন। দেখার বিষয় কে জ্ঞানে গরিমায় রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করতে চায় আর কে কেবল নিজের স্বার্থে রাজনীতিকে ব্যবহার করতে চায়। গণ-অভ্যুত্থানের পরে দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে, কিন্তু রাজনীতিবিদদের বিভাজনে সেটি নষ্ট হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাজনীতিতে নামার সময় একে ‘নোংরা প্রফেশন’ বলেছিলেন। তাঁর উদাহরণ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, রাজনীতিতে ‘নোংরা’ বা ‘ডার্ট’ থেকেই বারাক ওবামা ফুল ফোটাতে চেয়েছিলেন। রাজনীতিতে সৌন্দর্য, সততা ও স্বপ্ন পূরণ করার লক্ষ্য না থাকলে তা কখনোই সুন্দর হবে না। যাঁরা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য রাজনীতি করেছেন ও মানুষের ঘৃণা ছাড়া কিছু সৃষ্টি করতে পারেননি, তাঁরা আজ দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।
ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনীতিতে আসার কারণ হিসেবে পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে থাকা ও ছাত্রজীবনে অত্যন্ত উঁচু দরের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্যের কথা জানান।
এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রাণ দিয়েছেন যাঁরা, সেসব শিক্ষার্থীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংবর্ধিতদের উদ্দেশে ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকের তরুণদের সামনে একটি বিশাল পৃথিবী এবং একটি সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবিত করার সুযোগ রয়েছে। একটি সুন্দর স্বপ্ন তৈরি হওয়া এবং দিগন্তে একটি নতুন সূর্য উঠুক, সেই সম্ভাবনা দেখতে চাই। স্বপ্ন ছাড়া কেউ কোথাও পৌঁছাতে পারে না।
নিজেকে তৈরি করে পৃথিবীর প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকতে না পারলে নিক্ষিপ্ত হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পৃথিবী এখন প্রতিযোগিতা পূর্ণ। যদি টিকতে না পারো, তবে নিক্ষিপ্ত হয়ে যেতে হবে। মানুষের যদি ডিটারমিনেশন থাকে, লক্ষ্য স্থির থাকে এবং মেধা নির্দিষ্ট করা যায়, তবে নিশ্চয়ই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আজকের তরুণ প্রজন্ম তাদের হাতের ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে গোটা পৃথিবীকে পেয়ে যায়। এটি সুনির্দিষ্টভাবে মঙ্গল বা মানবকল্যাণের জন্য ব্যবহার করাটা জরুরি, ধ্বংসের জন্য নয়। সবাই মিলে যদি মানবকল্যাণে ও একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য কাজ করা যায়, তবেই আমরা সেটাকে সুন্দর করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতিকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাড়ে তিন-চার বছরের অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন এবং নতুন পথে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
বর্তমানের গার্মেন্টস শিল্প, বিদেশে শ্রমিকদের রেমিট্যান্স ও কৃষির উন্নয়ন—এসব কিছুর শুরু জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে শুরু হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রাশেদা বেগম হীরার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ড্যাব ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি, অ্যাডভোকেট ড. জমিরুল আকতার, প্রকৌশলী মো. কবীর হোসেন, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমার প্রধান সম্পাদক হারুন অর রশীদ এবং উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ। গেস্ট অব অনার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান।
অনুষ্ঠান শেষে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১০ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
তাজনূভা জাবীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি আজকে। আমার জন্য দোয়া করবেন আপনারা। আমার দল এনসিপি। আমার দলের মার্কা শাপলা কলি।’
ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ভাষানটেক, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, কড়াইল, মহাখালী ও ক্যান্টনমেন্ট। এই আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এস এম খালিকুজ্জামান। বিএনপি এই আসনে এখানো দলীয় প্রার্থী দেয়নি। এই আসনের আরেকজন প্রার্থী বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা উত্তরা আজিমপুর কাঁচাবাজার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এনসিপির মিডিয়া সেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. মান্নান তালুকদার (মাহিন), সহসাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম প্রিন্স এবং এনসিপির উত্তরার সাত থানার প্রধান সমন্বয়কারী ও যুগ্ম সমন্বয়কারীরা।
ঢাকা-১৮ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরখান, খিলক্ষেত, তুরাগ ও দক্ষিণখান। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী অধ্যক্ষ আশরাফুল হক।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
তাজনূভা জাবীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি আজকে। আমার জন্য দোয়া করবেন আপনারা। আমার দল এনসিপি। আমার দলের মার্কা শাপলা কলি।’
ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ভাষানটেক, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, কড়াইল, মহাখালী ও ক্যান্টনমেন্ট। এই আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এস এম খালিকুজ্জামান। বিএনপি এই আসনে এখানো দলীয় প্রার্থী দেয়নি। এই আসনের আরেকজন প্রার্থী বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা উত্তরা আজিমপুর কাঁচাবাজার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এনসিপির মিডিয়া সেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. মান্নান তালুকদার (মাহিন), সহসাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম প্রিন্স এবং এনসিপির উত্তরার সাত থানার প্রধান সমন্বয়কারী ও যুগ্ম সমন্বয়কারীরা।
ঢাকা-১৮ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরখান, খিলক্ষেত, তুরাগ ও দক্ষিণখান। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী অধ্যক্ষ আশরাফুল হক।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
২০ অক্টোবর ২০২৫
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১০ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিভিন্ন ইস্যুকে সামনে রেখে সারা দেশে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশে গণতন্ত্র কখনোই শক্তিশালী হবে না। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। জনগণ এখন ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে নষ্ট করার জন্য একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। এ ধরনের অপচেষ্টাকে কোনোভাবেই সুযোগ না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে বিদেশের সঙ্গে অসম চুক্তিতে চড়া মূল্যে বিদ্যুৎ কিনে জনগণের অর্থের অপচয় করেছে। জনগণের কষ্টার্জিত টাকাকে নিজের মনে করে লুটপাটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বের প্রশংসা করে রিজভী বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এই প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিভিন্ন ইস্যুকে সামনে রেখে সারা দেশে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশে গণতন্ত্র কখনোই শক্তিশালী হবে না। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। জনগণ এখন ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে নষ্ট করার জন্য একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। এ ধরনের অপচেষ্টাকে কোনোভাবেই সুযোগ না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে বিদেশের সঙ্গে অসম চুক্তিতে চড়া মূল্যে বিদ্যুৎ কিনে জনগণের অর্থের অপচয় করেছে। জনগণের কষ্টার্জিত টাকাকে নিজের মনে করে লুটপাটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বের প্রশংসা করে রিজভী বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এই প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
২০ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
৮ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১০ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
২০ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত নিম্নমানের এবং এর জন্য রাজনীতিবিদেরা দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার সকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা’ নামের শিক্ষাবিষয়ক ম্যাগাজিনের আয়োজনে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
২০ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১০ ঘণ্টা আগে