নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আজকে ঐকমত্য কমিশন যে প্রস্তাবটা দিয়েছে, সেই জায়গায় যদি আমরা একমত হয়ে যাই, তাহলে দেশ ভবিষ্যতে সুন্দর একটি নির্বাচন পাবে, ফেব্রুয়ারিতে যথাসময়ে নির্বাচন হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা নতুন বাংলাদেশ, নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত্তিতে দেশটাকে এগিয়ে নিতে পারব, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এখন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের দাবি মন্তব্য করে রফিকুল ইসলাম খান দলীয় কর্মসূচির বিষয়ে বলেন, ‘অনেকেই রাস্তায় মিছিলের উদাহরণ দিচ্ছেন; সবার জানা আছে, রাস্তার মিছিলের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিদায় হয়েছে। সুতরাং জুলাই সনদের যদি বাস্তবায়ন করতে সরকার দেরি করে অথবা অন্য কিছু হয়, তাহলে আবার জনগণ রাস্তায় নামবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে এর বাইরে যাওয়ার তো কোনো সুযোগ নেই।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো দাবিদাওয়া আদায়ের জন্য বাংলাদেশের ঐতিহ্যই হলো আন্দোলন-সংগ্রাম-লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই এগুলো বাস্তবায়িত হয়। এ সময় তিনি উদাহরণ হিসেবে কেয়ারটেকার সরকারের প্রথম দিকের কথা তুলে ধরে বলেন, সে সময় অনেকে বলছেন, কেয়ারটেকার ফর্মুলা পার্লামেন্টে কি বলে সংবিধানে সংযোজন হবে?
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচনটা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে। যাঁরা বলছেন, সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে না। শুধু অমৌলিক বা যেগুলো জেনারেল আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ আছে, সেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে হচ্ছে, হবে। মৌলিকগুলো পার্লামেন্টে যাবে। আমরা সেখানে বলেছি যে পার্লামেন্টের কোনো এখতিয়ার নেই; কনস্টিটিউশনাল বেসিক স্ট্রাকচার অ্যামেন্ডমেন্ট করে চেঞ্জ করতে পারে না পার্লামেন্ট। এটার জবাব কিন্তু উনারা (বিএনপি) দিতে পারেন নাই।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘বিএনপি কেয়ারটেকার সরকারের জন্য রাজপথে আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, বক্তৃতা দিয়েছে। বলেছে, আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই শেখ হাসিনা কেয়ারটেকার বাতিল করেছেন, তা আপনার আগের বক্তব্য তো আজকের অভিমতের সাথে স্ববিরোধী। ঐকমত্য কমিশনের ভেতরে কিন্তু বহুবার আলোচনা হয়েছে, আদালতকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে চাই।’
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদকে ডিক্লাইন করার কোনো সুযোগ এখানে আছে বলে আমি মনে করি না। যাঁরা এই পথে হাঁটবেন, আমার মনে হয় জনগণ তাঁদের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। জুলাই সনদের স্পিরিট যারা ধারণ করে না, ইতিমধ্যেই কিন্তু ছাত্রসংগঠন নির্বাচনের ফলাফলে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা জনমতকে ও জন-অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দিয়ে এগোতে চাই।’
উল্লেখ্য, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধান আদেশের মাধ্যমে কার্যকর করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মত চূড়ান্ত অভিমত দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ও উপায় নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের তৃতীয় দিন আজ বুধবার এটি উত্থাপন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক হয়।

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আজকে ঐকমত্য কমিশন যে প্রস্তাবটা দিয়েছে, সেই জায়গায় যদি আমরা একমত হয়ে যাই, তাহলে দেশ ভবিষ্যতে সুন্দর একটি নির্বাচন পাবে, ফেব্রুয়ারিতে যথাসময়ে নির্বাচন হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা নতুন বাংলাদেশ, নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত্তিতে দেশটাকে এগিয়ে নিতে পারব, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এখন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের দাবি মন্তব্য করে রফিকুল ইসলাম খান দলীয় কর্মসূচির বিষয়ে বলেন, ‘অনেকেই রাস্তায় মিছিলের উদাহরণ দিচ্ছেন; সবার জানা আছে, রাস্তার মিছিলের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিদায় হয়েছে। সুতরাং জুলাই সনদের যদি বাস্তবায়ন করতে সরকার দেরি করে অথবা অন্য কিছু হয়, তাহলে আবার জনগণ রাস্তায় নামবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে এর বাইরে যাওয়ার তো কোনো সুযোগ নেই।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো দাবিদাওয়া আদায়ের জন্য বাংলাদেশের ঐতিহ্যই হলো আন্দোলন-সংগ্রাম-লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই এগুলো বাস্তবায়িত হয়। এ সময় তিনি উদাহরণ হিসেবে কেয়ারটেকার সরকারের প্রথম দিকের কথা তুলে ধরে বলেন, সে সময় অনেকে বলছেন, কেয়ারটেকার ফর্মুলা পার্লামেন্টে কি বলে সংবিধানে সংযোজন হবে?
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচনটা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে। যাঁরা বলছেন, সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে না। শুধু অমৌলিক বা যেগুলো জেনারেল আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ আছে, সেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে হচ্ছে, হবে। মৌলিকগুলো পার্লামেন্টে যাবে। আমরা সেখানে বলেছি যে পার্লামেন্টের কোনো এখতিয়ার নেই; কনস্টিটিউশনাল বেসিক স্ট্রাকচার অ্যামেন্ডমেন্ট করে চেঞ্জ করতে পারে না পার্লামেন্ট। এটার জবাব কিন্তু উনারা (বিএনপি) দিতে পারেন নাই।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘বিএনপি কেয়ারটেকার সরকারের জন্য রাজপথে আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, বক্তৃতা দিয়েছে। বলেছে, আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই শেখ হাসিনা কেয়ারটেকার বাতিল করেছেন, তা আপনার আগের বক্তব্য তো আজকের অভিমতের সাথে স্ববিরোধী। ঐকমত্য কমিশনের ভেতরে কিন্তু বহুবার আলোচনা হয়েছে, আদালতকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে চাই।’
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদকে ডিক্লাইন করার কোনো সুযোগ এখানে আছে বলে আমি মনে করি না। যাঁরা এই পথে হাঁটবেন, আমার মনে হয় জনগণ তাঁদের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। জুলাই সনদের স্পিরিট যারা ধারণ করে না, ইতিমধ্যেই কিন্তু ছাত্রসংগঠন নির্বাচনের ফলাফলে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা জনমতকে ও জন-অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দিয়ে এগোতে চাই।’
উল্লেখ্য, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধান আদেশের মাধ্যমে কার্যকর করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মত চূড়ান্ত অভিমত দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ও উপায় নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের তৃতীয় দিন আজ বুধবার এটি উত্থাপন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আজকে ঐকমত্য কমিশন যে প্রস্তাবটা দিয়েছে, সেই জায়গায় যদি আমরা একমত হয়ে যাই, তাহলে দেশ ভবিষ্যতে সুন্দর একটি নির্বাচন পাবে, ফেব্রুয়ারিতে যথাসময়ে নির্বাচন হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা নতুন বাংলাদেশ, নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত্তিতে দেশটাকে এগিয়ে নিতে পারব, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এখন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের দাবি মন্তব্য করে রফিকুল ইসলাম খান দলীয় কর্মসূচির বিষয়ে বলেন, ‘অনেকেই রাস্তায় মিছিলের উদাহরণ দিচ্ছেন; সবার জানা আছে, রাস্তার মিছিলের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিদায় হয়েছে। সুতরাং জুলাই সনদের যদি বাস্তবায়ন করতে সরকার দেরি করে অথবা অন্য কিছু হয়, তাহলে আবার জনগণ রাস্তায় নামবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে এর বাইরে যাওয়ার তো কোনো সুযোগ নেই।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো দাবিদাওয়া আদায়ের জন্য বাংলাদেশের ঐতিহ্যই হলো আন্দোলন-সংগ্রাম-লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই এগুলো বাস্তবায়িত হয়। এ সময় তিনি উদাহরণ হিসেবে কেয়ারটেকার সরকারের প্রথম দিকের কথা তুলে ধরে বলেন, সে সময় অনেকে বলছেন, কেয়ারটেকার ফর্মুলা পার্লামেন্টে কি বলে সংবিধানে সংযোজন হবে?
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচনটা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে। যাঁরা বলছেন, সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে না। শুধু অমৌলিক বা যেগুলো জেনারেল আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ আছে, সেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে হচ্ছে, হবে। মৌলিকগুলো পার্লামেন্টে যাবে। আমরা সেখানে বলেছি যে পার্লামেন্টের কোনো এখতিয়ার নেই; কনস্টিটিউশনাল বেসিক স্ট্রাকচার অ্যামেন্ডমেন্ট করে চেঞ্জ করতে পারে না পার্লামেন্ট। এটার জবাব কিন্তু উনারা (বিএনপি) দিতে পারেন নাই।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘বিএনপি কেয়ারটেকার সরকারের জন্য রাজপথে আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, বক্তৃতা দিয়েছে। বলেছে, আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই শেখ হাসিনা কেয়ারটেকার বাতিল করেছেন, তা আপনার আগের বক্তব্য তো আজকের অভিমতের সাথে স্ববিরোধী। ঐকমত্য কমিশনের ভেতরে কিন্তু বহুবার আলোচনা হয়েছে, আদালতকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে চাই।’
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদকে ডিক্লাইন করার কোনো সুযোগ এখানে আছে বলে আমি মনে করি না। যাঁরা এই পথে হাঁটবেন, আমার মনে হয় জনগণ তাঁদের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। জুলাই সনদের স্পিরিট যারা ধারণ করে না, ইতিমধ্যেই কিন্তু ছাত্রসংগঠন নির্বাচনের ফলাফলে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা জনমতকে ও জন-অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দিয়ে এগোতে চাই।’
উল্লেখ্য, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধান আদেশের মাধ্যমে কার্যকর করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মত চূড়ান্ত অভিমত দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ও উপায় নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের তৃতীয় দিন আজ বুধবার এটি উত্থাপন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক হয়।

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আজকে ঐকমত্য কমিশন যে প্রস্তাবটা দিয়েছে, সেই জায়গায় যদি আমরা একমত হয়ে যাই, তাহলে দেশ ভবিষ্যতে সুন্দর একটি নির্বাচন পাবে, ফেব্রুয়ারিতে যথাসময়ে নির্বাচন হবে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা নতুন বাংলাদেশ, নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত্তিতে দেশটাকে এগিয়ে নিতে পারব, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এখন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের দাবি মন্তব্য করে রফিকুল ইসলাম খান দলীয় কর্মসূচির বিষয়ে বলেন, ‘অনেকেই রাস্তায় মিছিলের উদাহরণ দিচ্ছেন; সবার জানা আছে, রাস্তার মিছিলের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিদায় হয়েছে। সুতরাং জুলাই সনদের যদি বাস্তবায়ন করতে সরকার দেরি করে অথবা অন্য কিছু হয়, তাহলে আবার জনগণ রাস্তায় নামবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে এর বাইরে যাওয়ার তো কোনো সুযোগ নেই।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো দাবিদাওয়া আদায়ের জন্য বাংলাদেশের ঐতিহ্যই হলো আন্দোলন-সংগ্রাম-লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই এগুলো বাস্তবায়িত হয়। এ সময় তিনি উদাহরণ হিসেবে কেয়ারটেকার সরকারের প্রথম দিকের কথা তুলে ধরে বলেন, সে সময় অনেকে বলছেন, কেয়ারটেকার ফর্মুলা পার্লামেন্টে কি বলে সংবিধানে সংযোজন হবে?
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচনটা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে। যাঁরা বলছেন, সাংবিধানিক বিষয়গুলো এখানে স্থান পাবে না। শুধু অমৌলিক বা যেগুলো জেনারেল আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ আছে, সেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে হচ্ছে, হবে। মৌলিকগুলো পার্লামেন্টে যাবে। আমরা সেখানে বলেছি যে পার্লামেন্টের কোনো এখতিয়ার নেই; কনস্টিটিউশনাল বেসিক স্ট্রাকচার অ্যামেন্ডমেন্ট করে চেঞ্জ করতে পারে না পার্লামেন্ট। এটার জবাব কিন্তু উনারা (বিএনপি) দিতে পারেন নাই।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘বিএনপি কেয়ারটেকার সরকারের জন্য রাজপথে আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, বক্তৃতা দিয়েছে। বলেছে, আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই শেখ হাসিনা কেয়ারটেকার বাতিল করেছেন, তা আপনার আগের বক্তব্য তো আজকের অভিমতের সাথে স্ববিরোধী। ঐকমত্য কমিশনের ভেতরে কিন্তু বহুবার আলোচনা হয়েছে, আদালতকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে চাই।’
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘জুলাই সনদকে ডিক্লাইন করার কোনো সুযোগ এখানে আছে বলে আমি মনে করি না। যাঁরা এই পথে হাঁটবেন, আমার মনে হয় জনগণ তাঁদের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। জুলাই সনদের স্পিরিট যারা ধারণ করে না, ইতিমধ্যেই কিন্তু ছাত্রসংগঠন নির্বাচনের ফলাফলে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আমরা জনমতকে ও জন-অভিপ্রায়কে প্রাধান্য দিয়ে এগোতে চাই।’
উল্লেখ্য, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধান আদেশের মাধ্যমে কার্যকর করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মত চূড়ান্ত অভিমত দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ও উপায় নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের তৃতীয় দিন আজ বুধবার এটি উত্থাপন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক হয়।

মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

জুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে