নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বাজেট অলিগার্কের জন্য করা হয়েছে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাজেটের বিষয়ে এই প্রতিক্রিয়া দেন তিনি।
বাজেট প্রতিক্রিয়ায় আমির খসরু বলেছেন, ‘বাজেট তো বাংলাদেশের গুটিকয়েক অলিগার্কের জন্য। এদের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধার জন্য বাজেট। বাংলাদেশের মানুষের জন্য বাজেট হওয়ার কোনো সুযোগ নাই এখানে। বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের পকেট থেকে অলিগার্কেরা চুরি করবে। এবং তারা শুধু বিজনেস পলিসি চালাচ্ছে না, তারা পুরো দেশ চালাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাজেট আর কী, যেখানে একটা অনির্বাচিত সরকার, যাদের কোনো ম্যান্ডেট নাই বাজেট দেওয়ার। কারণ তারা কোনো নির্বাচিত সরকার না, এই ব্যাপারে কারও মনে কোনো সন্দেহ নাই। আর বাজেট দেয় কী দিয়ে? একটা দেশের রিসোর্সের ওপর ভিত্তি করেই তো বাজেট দেওয়া হয়। বাংলাদেশের বর্তমান রিসোর্স কী আছে? ব্যাংক খালি, বাংলাদেশের দেনা বাড়তে বাড়তে কোন জায়গায় গিয়েছে এখন! এখানে দেনা শোধ করতে প্রিন্সিপাল এবং বাজেটের বড় একটা অংশ চলে যাচ্ছে।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী দাবি করেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেট সাধারণ মানুষের উপকার না! সবকিছু লুটপাট করে নিয়ে যাওয়ার পরে টাকা যতটুকু আসবে সেগুলো তো সাধারণ মানুষের পকেট থেকে জোর করে নেবে। আরও বিদ্যুতের দাম বাড়াবে, আরও গ্যাসের দাম বাড়াবে, আরও পানির দাম বাড়াবে, আরও ট্যাক্স বাড়াবে এবং জোর করে ট্যাক্স আদায় করবে। সুতরাং এই টাকাটা আবার যাবে তাদের (জনগণ) পকেট থেকে। যতটুকু করবে, সেটা তো সাধারণ মানুষের থেকে আদায় করবে তারা (সরকার)।’
তিনি বলেন, ‘তারা বিদ্যুৎ চুরি করবে সাধারণ মানুষের বিদ্যুতের বিল দিতে হবে। পানি গ্যাস সব জায়গায় তাদের পকেট ভরার জন্য সাধারণ মানুষের পকেট থেকে আসবে সেই টাকা। একদিকে তো কোনো রিসোর্স নাই সব খালি করে দিয়েছে।’
অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে একটা নির্বাচিত সরকার হতে হবে। একটা মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সকলের সমান সুযোগ থাকতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রাজনীতিতে থাকতে পারে, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অর্থনীতিতে থাকতে হবে। তাহলেই জাতির প্রত্যেকটা মানুষ তাঁর নিজের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে, রাজনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।’
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বাজেট অলিগার্কের জন্য করা হয়েছে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাজেটের বিষয়ে এই প্রতিক্রিয়া দেন তিনি।
বাজেট প্রতিক্রিয়ায় আমির খসরু বলেছেন, ‘বাজেট তো বাংলাদেশের গুটিকয়েক অলিগার্কের জন্য। এদের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধার জন্য বাজেট। বাংলাদেশের মানুষের জন্য বাজেট হওয়ার কোনো সুযোগ নাই এখানে। বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের পকেট থেকে অলিগার্কেরা চুরি করবে। এবং তারা শুধু বিজনেস পলিসি চালাচ্ছে না, তারা পুরো দেশ চালাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাজেট আর কী, যেখানে একটা অনির্বাচিত সরকার, যাদের কোনো ম্যান্ডেট নাই বাজেট দেওয়ার। কারণ তারা কোনো নির্বাচিত সরকার না, এই ব্যাপারে কারও মনে কোনো সন্দেহ নাই। আর বাজেট দেয় কী দিয়ে? একটা দেশের রিসোর্সের ওপর ভিত্তি করেই তো বাজেট দেওয়া হয়। বাংলাদেশের বর্তমান রিসোর্স কী আছে? ব্যাংক খালি, বাংলাদেশের দেনা বাড়তে বাড়তে কোন জায়গায় গিয়েছে এখন! এখানে দেনা শোধ করতে প্রিন্সিপাল এবং বাজেটের বড় একটা অংশ চলে যাচ্ছে।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী দাবি করেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেট সাধারণ মানুষের উপকার না! সবকিছু লুটপাট করে নিয়ে যাওয়ার পরে টাকা যতটুকু আসবে সেগুলো তো সাধারণ মানুষের পকেট থেকে জোর করে নেবে। আরও বিদ্যুতের দাম বাড়াবে, আরও গ্যাসের দাম বাড়াবে, আরও পানির দাম বাড়াবে, আরও ট্যাক্স বাড়াবে এবং জোর করে ট্যাক্স আদায় করবে। সুতরাং এই টাকাটা আবার যাবে তাদের (জনগণ) পকেট থেকে। যতটুকু করবে, সেটা তো সাধারণ মানুষের থেকে আদায় করবে তারা (সরকার)।’
তিনি বলেন, ‘তারা বিদ্যুৎ চুরি করবে সাধারণ মানুষের বিদ্যুতের বিল দিতে হবে। পানি গ্যাস সব জায়গায় তাদের পকেট ভরার জন্য সাধারণ মানুষের পকেট থেকে আসবে সেই টাকা। একদিকে তো কোনো রিসোর্স নাই সব খালি করে দিয়েছে।’
অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে একটা নির্বাচিত সরকার হতে হবে। একটা মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সকলের সমান সুযোগ থাকতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রাজনীতিতে থাকতে পারে, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অর্থনীতিতে থাকতে হবে। তাহলেই জাতির প্রত্যেকটা মানুষ তাঁর নিজের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে, রাজনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে