নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোমবার রাতে ঘটনার পরই এনসিপির পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, কাউকে সনাক্ত করা যায়নি। পটকা নাকি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনসিপির কার্যালয়ের নিচে অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তাদের কাছাকাছি মূল সড়কের উপর একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে আখতারের সঙ্গে থাকা অন্তত চারজন আহত হন। সোমবার রাতে হামলার পরপর এর প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপি।
তাৎক্ষণিক সমাবেশে সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে এবং নিবন্ধন নিচ্ছে তখনই ককটেল হামলা হয়েছে। হামলা করে এনসিপির লক্ষ্য থেকে সরানো যাবে না। এসময় হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিও জানান তিনি।
এ ঘটনার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে গত সোমবার মধ্য রাতেই রমনা থানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে রোববার একই কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এনসিপি নেতাদের অভিযোগ, পরপর দুইদিন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সমর্থকদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এই ধরনের হামলা করা হয়েছে। সদস্যসচিবকে লক্ষ্য করে পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালানো হয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান তারা।
ঘটনার পর পর থানা পুলিশ, ডিবি, সিআইডি, র্যাব, বোম ডিসপোজাল টিমসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনায় জড়িতদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। গুরুত্ব সহকারে মামলাটির তদন্ত কাজ চলছে।’

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোমবার রাতে ঘটনার পরই এনসিপির পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, কাউকে সনাক্ত করা যায়নি। পটকা নাকি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনসিপির কার্যালয়ের নিচে অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তাদের কাছাকাছি মূল সড়কের উপর একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে আখতারের সঙ্গে থাকা অন্তত চারজন আহত হন। সোমবার রাতে হামলার পরপর এর প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপি।
তাৎক্ষণিক সমাবেশে সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে এবং নিবন্ধন নিচ্ছে তখনই ককটেল হামলা হয়েছে। হামলা করে এনসিপির লক্ষ্য থেকে সরানো যাবে না। এসময় হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিও জানান তিনি।
এ ঘটনার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে গত সোমবার মধ্য রাতেই রমনা থানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে রোববার একই কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এনসিপি নেতাদের অভিযোগ, পরপর দুইদিন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সমর্থকদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এই ধরনের হামলা করা হয়েছে। সদস্যসচিবকে লক্ষ্য করে পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালানো হয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান তারা।
ঘটনার পর পর থানা পুলিশ, ডিবি, সিআইডি, র্যাব, বোম ডিসপোজাল টিমসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনায় জড়িতদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। গুরুত্ব সহকারে মামলাটির তদন্ত কাজ চলছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোমবার রাতে ঘটনার পরই এনসিপির পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, কাউকে সনাক্ত করা যায়নি। পটকা নাকি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনসিপির কার্যালয়ের নিচে অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তাদের কাছাকাছি মূল সড়কের উপর একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে আখতারের সঙ্গে থাকা অন্তত চারজন আহত হন। সোমবার রাতে হামলার পরপর এর প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপি।
তাৎক্ষণিক সমাবেশে সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে এবং নিবন্ধন নিচ্ছে তখনই ককটেল হামলা হয়েছে। হামলা করে এনসিপির লক্ষ্য থেকে সরানো যাবে না। এসময় হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিও জানান তিনি।
এ ঘটনার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে গত সোমবার মধ্য রাতেই রমনা থানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে রোববার একই কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এনসিপি নেতাদের অভিযোগ, পরপর দুইদিন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সমর্থকদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এই ধরনের হামলা করা হয়েছে। সদস্যসচিবকে লক্ষ্য করে পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালানো হয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান তারা।
ঘটনার পর পর থানা পুলিশ, ডিবি, সিআইডি, র্যাব, বোম ডিসপোজাল টিমসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনায় জড়িতদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। গুরুত্ব সহকারে মামলাটির তদন্ত কাজ চলছে।’

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোমবার রাতে ঘটনার পরই এনসিপির পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, কাউকে সনাক্ত করা যায়নি। পটকা নাকি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনসিপির কার্যালয়ের নিচে অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তাদের কাছাকাছি মূল সড়কের উপর একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে আখতারের সঙ্গে থাকা অন্তত চারজন আহত হন। সোমবার রাতে হামলার পরপর এর প্রতিবাদে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপি।
তাৎক্ষণিক সমাবেশে সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে এবং নিবন্ধন নিচ্ছে তখনই ককটেল হামলা হয়েছে। হামলা করে এনসিপির লক্ষ্য থেকে সরানো যাবে না। এসময় হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিও জানান তিনি।
এ ঘটনার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে গত সোমবার মধ্য রাতেই রমনা থানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে রোববার একই কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এনসিপি নেতাদের অভিযোগ, পরপর দুইদিন একই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সমর্থকদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এই ধরনের হামলা করা হয়েছে। সদস্যসচিবকে লক্ষ্য করে পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালানো হয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান তারা।
ঘটনার পর পর থানা পুলিশ, ডিবি, সিআইডি, র্যাব, বোম ডিসপোজাল টিমসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। আশপাশের বিভিন্ন ভবন ও সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ঘটনায় জড়িতদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। গুরুত্ব সহকারে মামলাটির তদন্ত কাজ চলছে।’

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
২৫ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
২৫ জুন ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না।’
রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে সোমবার (১০ নভেম্বর) এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। গণপ্রকৌশলী দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আমীর খসরু বলেন, ‘অনেকে চেষ্টা করছেন, সেই সিদ্ধান্তগুলো আমরা এখন নিই। আগামী দিনের সংসদ এটা বাধ্যতামূলকভাবে করতে পারে, এটা গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞায় পড়ে না। সুতরাং যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, সনদ সই হয়েছে, চ্যাপ্টার ক্লোজ...লেট আস গো টু ইলেকশন। ইলেকশনে গিয়ে জনগণের কাছে নিয়ে যান, আপনাদের যদি নিজস্ব কোনো দাবিদাওয়া থাকে আগামী দিনের জন্য, দয়া করে জনগণের কাছে যান। ঢাকায় বসে এইগুলা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করে সময় নষ্ট না করে অন্যদের কাউকে বাধ্য না করে আপনি জনগণের কাছে যান।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এত দিন জনগণের মালিকানার কথা বলেছি। এইখানে আপনি যদি মালিক হয়ে যান যে জনগণকে এত দিন মালিক বললেন, জনগণের কাছে আপনি যাচ্ছেন না। এখন আমরা নিজেরাই মালিক হয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, বাংলাদেশ এটা হবে, সেটা হবে, ওটা হতে হবে। তাইলে জনগণ কোথায় গেল? এখানে আমরা নিজেরাই তো মালিক হয়ে গেছি।’
খসরু আরও বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশে কী সিদ্ধান্ত হবে, কোনো ঐকমত্য কমিশনও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। কোনো রাজনৈতিক দলও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দয়া করে, জনগণের কাছে যান, আগামী নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তারপরে সংসদে যান। ঢাকায় বসে দলাদলি করে রাস্তা দখল করে জনগণকে বাইরে রাখলে হবে না। গণতন্ত্র কাজ করে জনগণের মাধ্যমে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না।’
রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে সোমবার (১০ নভেম্বর) এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। গণপ্রকৌশলী দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আমীর খসরু বলেন, ‘অনেকে চেষ্টা করছেন, সেই সিদ্ধান্তগুলো আমরা এখন নিই। আগামী দিনের সংসদ এটা বাধ্যতামূলকভাবে করতে পারে, এটা গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞায় পড়ে না। সুতরাং যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, সনদ সই হয়েছে, চ্যাপ্টার ক্লোজ...লেট আস গো টু ইলেকশন। ইলেকশনে গিয়ে জনগণের কাছে নিয়ে যান, আপনাদের যদি নিজস্ব কোনো দাবিদাওয়া থাকে আগামী দিনের জন্য, দয়া করে জনগণের কাছে যান। ঢাকায় বসে এইগুলা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করে সময় নষ্ট না করে অন্যদের কাউকে বাধ্য না করে আপনি জনগণের কাছে যান।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এত দিন জনগণের মালিকানার কথা বলেছি। এইখানে আপনি যদি মালিক হয়ে যান যে জনগণকে এত দিন মালিক বললেন, জনগণের কাছে আপনি যাচ্ছেন না। এখন আমরা নিজেরাই মালিক হয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, বাংলাদেশ এটা হবে, সেটা হবে, ওটা হতে হবে। তাইলে জনগণ কোথায় গেল? এখানে আমরা নিজেরাই তো মালিক হয়ে গেছি।’
খসরু আরও বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশে কী সিদ্ধান্ত হবে, কোনো ঐকমত্য কমিশনও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। কোনো রাজনৈতিক দলও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দয়া করে, জনগণের কাছে যান, আগামী নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তারপরে সংসদে যান। ঢাকায় বসে দলাদলি করে রাস্তা দখল করে জনগণকে বাইরে রাখলে হবে না। গণতন্ত্র কাজ করে জনগণের মাধ্যমে।

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
২৫ জুন ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

৬৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা না করার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা যখন আন্দোলন করি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে, তখন প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছে। সেই রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, সেটা দেখার জন্যই মূলত এই আসনগুলোকে ব্র্যাকেট রাখা হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যান্য আসনেও কিছু পরিবর্তন হতে পারে বলে উল্লেখ করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) না হলে নির্বাচন হবে না বলে চাপ সৃষ্টি করছেন, তাঁরা ফ্যাসিস্টদের তৈরি করছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট তারাই তৈরি করছেন, যাঁরা বলেন পিআর দিতে হবে, তা না হলে নির্বাচন হবে না...এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে চাপ সৃষ্টি করছেন সরকারের ওপরে; আমার বিশ্বাস, আমরা যারা শিক্ষিত লোক আছি, তারাও ঠিকমতো বুঝি না। এখন এমন একটা জিনিসকে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে উদ্দেশ্য আছে। তাঁরা মনে করছেন, পিআর করলে অনেকগুলো বেশি আসন পাবেন। নট ট্রু। এটা ঠিক নয়।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, নির্বাচনের ট্রেন চালু করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ গত ১৫-১৬ বছর ধরে মানুষকে নির্বাচন বিমুখ করে রেখেছে।’
এর আগে বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ের বদেশ্বর এলাকায় এক মতবিনিময় সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসিনা পালানোর পর এখন একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, এখন আমরা আমাদের মতো করে আলোচনার মাধ্যমে একটি সুন্দর বাংলাদেশ তৈরি করব।’
বিএনপি মহাসচিব তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে বলেন, সেই বাংলাদেশে হিংসা থাকবে না, প্রতিশোধ থাকবে না এবং কেউ কাউকে ক্ষতি করার চেষ্টা করবে না।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচির মধ্যে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে এবং কীভাবে মায়েরা-বোনেরা সবাই ভালো থাকবেন, সেই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

৬৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা না করার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা যখন আন্দোলন করি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে, তখন প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছে। সেই রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, সেটা দেখার জন্যই মূলত এই আসনগুলোকে ব্র্যাকেট রাখা হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যান্য আসনেও কিছু পরিবর্তন হতে পারে বলে উল্লেখ করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) না হলে নির্বাচন হবে না বলে চাপ সৃষ্টি করছেন, তাঁরা ফ্যাসিস্টদের তৈরি করছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট তারাই তৈরি করছেন, যাঁরা বলেন পিআর দিতে হবে, তা না হলে নির্বাচন হবে না...এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে চাপ সৃষ্টি করছেন সরকারের ওপরে; আমার বিশ্বাস, আমরা যারা শিক্ষিত লোক আছি, তারাও ঠিকমতো বুঝি না। এখন এমন একটা জিনিসকে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে উদ্দেশ্য আছে। তাঁরা মনে করছেন, পিআর করলে অনেকগুলো বেশি আসন পাবেন। নট ট্রু। এটা ঠিক নয়।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, নির্বাচনের ট্রেন চালু করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ গত ১৫-১৬ বছর ধরে মানুষকে নির্বাচন বিমুখ করে রেখেছে।’
এর আগে বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ের বদেশ্বর এলাকায় এক মতবিনিময় সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসিনা পালানোর পর এখন একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, এখন আমরা আমাদের মতো করে আলোচনার মাধ্যমে একটি সুন্দর বাংলাদেশ তৈরি করব।’
বিএনপি মহাসচিব তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে বলেন, সেই বাংলাদেশে হিংসা থাকবে না, প্রতিশোধ থাকবে না এবং কেউ কাউকে ক্ষতি করার চেষ্টা করবে না।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচির মধ্যে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে এবং কীভাবে মায়েরা-বোনেরা সবাই ভালো থাকবেন, সেই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে রমনা মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়। তবে কে বা করা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
২৫ জুন ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে