অনলাইন ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘আজকে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে। সামনে আরও ঘোলাটে হতে পারে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, এই সরকার অবশ্যই জাতিকে একটা আশার আলো দেখাবে। তবে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যাতে জাতি আপনাদের ওপর থেকে বিশ্বাস হারায়।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পরিষ্কার চেয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র কাঠামোর কী কী সংস্কার করতে চায় এবং সেটা করতে কত দিন লাগবে? কোনো ছলচাতুরী ছাড়াই তা স্পষ্ট করে অবিলম্বে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করুন।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে বলব, জাতিকে ধোঁয়াশায় রাখবেন না। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন গত ১৬ বছরের বিনা ভোটের সরকারকে মানেনি। এখন এই সরকারকেও দীর্ঘদিন মানবে না। জাতিকে অন্ধকারে রেখে আপনারা যা খুশি তাই করবেন, দেশের জনগণ সেটা মেনে নিতে পারব না।’
জ্বালানি উপদেষ্টার বক্তব্যের দিকে ইঙ্গিত করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বর্তমানে সংস্কারের কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। নির্বাচন নিয়ে আপনারা কোনো কথা বলছেন না। আমরা নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা বলেন, ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আমরা উদ্গ্রীব হয়ে পড়েছি। এখন আমরা যদি বলি, আপনারা নির্বাচনের কথা না বলে ক্ষমতায় থাকার জন্য পাগল হয়ে গেছেন।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘তিন মাস হলো অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। কিন্তু এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আমাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার হয়নি। অথচ আপনারা একটা অরডিন্যান্স জারি করে ২০০৭ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন পর্যন্ত বিএনপি ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যত মামলা হয়েছে, সেগুলো প্রত্যাহার করে নিতে পারেন। কিন্তু সেটা করছেন না। হয়তো করবেন অথবা করবেন না।’
অনুষ্ঠানে সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘দেশে বর্তমানে একটা ধোয়াশাচ্ছন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই সরকার বেশি সময় থাকবে নাকি যথাসময়ে দায়িত্ব পালন করে চলে যাবে, সেটা বুঝতে পারছি না। আপনারা আমাদের সহযোগিতা চান কিনা, সেটাও বুঝতে পারছি না।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকার ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল, তাঁদের রক্তের ফসল। এই সরকারের কাছে দেশবাসীর প্রত্যাশা, তাঁরা নির্বাচনমুখী প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলে, ইতিহাসে তাঁরা উজ্জ্বল হয়ে থাকবেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘আজকে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে। সামনে আরও ঘোলাটে হতে পারে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, এই সরকার অবশ্যই জাতিকে একটা আশার আলো দেখাবে। তবে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যাতে জাতি আপনাদের ওপর থেকে বিশ্বাস হারায়।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পরিষ্কার চেয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র কাঠামোর কী কী সংস্কার করতে চায় এবং সেটা করতে কত দিন লাগবে? কোনো ছলচাতুরী ছাড়াই তা স্পষ্ট করে অবিলম্বে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করুন।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে বলব, জাতিকে ধোঁয়াশায় রাখবেন না। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন গত ১৬ বছরের বিনা ভোটের সরকারকে মানেনি। এখন এই সরকারকেও দীর্ঘদিন মানবে না। জাতিকে অন্ধকারে রেখে আপনারা যা খুশি তাই করবেন, দেশের জনগণ সেটা মেনে নিতে পারব না।’
জ্বালানি উপদেষ্টার বক্তব্যের দিকে ইঙ্গিত করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বর্তমানে সংস্কারের কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। নির্বাচন নিয়ে আপনারা কোনো কথা বলছেন না। আমরা নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা বলেন, ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আমরা উদ্গ্রীব হয়ে পড়েছি। এখন আমরা যদি বলি, আপনারা নির্বাচনের কথা না বলে ক্ষমতায় থাকার জন্য পাগল হয়ে গেছেন।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘তিন মাস হলো অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। কিন্তু এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আমাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার হয়নি। অথচ আপনারা একটা অরডিন্যান্স জারি করে ২০০৭ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন পর্যন্ত বিএনপি ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যত মামলা হয়েছে, সেগুলো প্রত্যাহার করে নিতে পারেন। কিন্তু সেটা করছেন না। হয়তো করবেন অথবা করবেন না।’
অনুষ্ঠানে সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘দেশে বর্তমানে একটা ধোয়াশাচ্ছন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই সরকার বেশি সময় থাকবে নাকি যথাসময়ে দায়িত্ব পালন করে চলে যাবে, সেটা বুঝতে পারছি না। আপনারা আমাদের সহযোগিতা চান কিনা, সেটাও বুঝতে পারছি না।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকার ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল, তাঁদের রক্তের ফসল। এই সরকারের কাছে দেশবাসীর প্রত্যাশা, তাঁরা নির্বাচনমুখী প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলে, ইতিহাসে তাঁরা উজ্জ্বল হয়ে থাকবেন।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের (শায়েখে চরমোনাই) সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, আওয়ামী লীগ বিগত ১৬ বছর যেভাবে সাধারণ মানুষের ওপর অন্যায়-অত্যাচার করছে, ঠিক একইভাবে বিএনপিও শুরু করছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। মঙ্গলবার (২৪ জুন) সন্ধ্যায় গাইবান্ধা পৌর শহীদ
৩৩ মিনিট আগেবাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রত্যাশা করেছেন চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েডং। আজ মঙ্গলবার দেশটিতে সফররত বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রত্যাশার কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা গভীর পরিতাপ ও উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে দেশে একধরনের মব তৈরি করে হামলা, অবমাননা, নির্যাতনের সংস্কৃতি চালু হচ্ছে—এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এর আগে সংখ্যায় কম এমন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ওপরে আক্রমণ হয়েছে,
৩ ঘণ্টা আগেসমাবেশে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে সাইফুল হক বলেন, ‘শুধু বিবৃতি দিয়ে হবে না। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে একটি দিন ঘোষণা করুন। ওইদিন এদেশের ১৮ কোটি মানুষ ফিলিস্তিনি, ইরানি জনগণের পক্ষে রাজপথে নেমে আসবে, ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারের দাবিতে রাজপথে নেমে আসবে।
৬ ঘণ্টা আগে