নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনাকে মিথ্যাচারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার অর্জন ও অবদানকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাঁর স্থান বাংলার জনগণের হৃদয়ে। আমরা বরাবরের মতো বিএনপির প্রতি আবারও আহ্বান জানাই—মিথ্যাচারের পথ পরিহার করুন, হত্যা-সন্ত্রাস-খুন, নৈরাজ্য, নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতি পরিত্যাগ করুন।’ আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। এ দেশে গণতন্ত্রের উন্মেষ, বিকাশ ও প্রতিষ্ঠা যতটুকুই হয়েছে, তা আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে। বিএনপি নিজেদের গণতন্ত্রকামী শক্তি হিসেবে দাবি করলেও মজ্জাগতভাবে তারা গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী একটি অপশক্তি। এ কারণেই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে বিএনপি প্রধান শত্রু জ্ঞান করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাস বিএনপির রাজনীতির মূল অস্ত্র। এখন তারা তথাকথিত নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের আড়ালে পুনরায় সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির বেপরোয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দেশের বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপরও বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে, আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেছে এবং অসংখ্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করেছে। তাদের নারকীয় হামলায় লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জাহাঙ্গীর আলম শাহদাৎ বরণ করেছেন, তাদের অগ্নি-সন্ত্রাসে একজন নিরীহ পরিবহনশ্রমিক নাইম অসহায়ভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। এ ছাড়াও সারা দেশে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এর পরও আমরা দেখেছি, বিএনপি তথাকথিত ৭২ ঘণ্টা অবরোধের নামে নৃশংস হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নি-সন্ত্রাসের মহোৎসবে মেতে উঠেছে।’
তিনি বলেন, বিএনপি শুধু সন্ত্রাস চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, তারা মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মাধ্যমে তথ্য-সন্ত্রাস অব্যাহত রেখেছে, যার মধ্য দিয়ে তাদের চিরাচরিত মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও প্রভাবের প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠেছে। এখন তারা ব্যর্থ আন্দোলন নিয়ে বিদেশি প্রভুদের করুণালাভের চেষ্টা করছে। অবাধ তথ্যপ্রযুক্তি প্রবাহের এই যুগে একজনকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা সাজিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেয়েছিল এবং দেশ ও জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় থিতু হয়েছিল, যা জাতির সঙ্গে নির্লজ্জ প্রতারণা এবং তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে চরম বেইমানি।’
শেখ হাসিনাকে মিথ্যাচারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার অর্জন ও অবদানকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাঁর স্থান বাংলার জনগণের হৃদয়ে। আমরা বরাবরের মতো বিএনপির প্রতি আবারও আহ্বান জানাই—মিথ্যাচারের পথ পরিহার করুন, হত্যা-সন্ত্রাস-খুন, নৈরাজ্য, নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতি পরিত্যাগ করুন।’ আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। এ দেশে গণতন্ত্রের উন্মেষ, বিকাশ ও প্রতিষ্ঠা যতটুকুই হয়েছে, তা আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে। বিএনপি নিজেদের গণতন্ত্রকামী শক্তি হিসেবে দাবি করলেও মজ্জাগতভাবে তারা গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী একটি অপশক্তি। এ কারণেই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে বিএনপি প্রধান শত্রু জ্ঞান করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাস বিএনপির রাজনীতির মূল অস্ত্র। এখন তারা তথাকথিত নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের আড়ালে পুনরায় সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির বেপরোয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দেশের বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপরও বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে, আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেছে এবং অসংখ্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করেছে। তাদের নারকীয় হামলায় লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জাহাঙ্গীর আলম শাহদাৎ বরণ করেছেন, তাদের অগ্নি-সন্ত্রাসে একজন নিরীহ পরিবহনশ্রমিক নাইম অসহায়ভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। এ ছাড়াও সারা দেশে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এর পরও আমরা দেখেছি, বিএনপি তথাকথিত ৭২ ঘণ্টা অবরোধের নামে নৃশংস হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নি-সন্ত্রাসের মহোৎসবে মেতে উঠেছে।’
তিনি বলেন, বিএনপি শুধু সন্ত্রাস চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, তারা মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মাধ্যমে তথ্য-সন্ত্রাস অব্যাহত রেখেছে, যার মধ্য দিয়ে তাদের চিরাচরিত মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও প্রভাবের প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠেছে। এখন তারা ব্যর্থ আন্দোলন নিয়ে বিদেশি প্রভুদের করুণালাভের চেষ্টা করছে। অবাধ তথ্যপ্রযুক্তি প্রবাহের এই যুগে একজনকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা সাজিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেয়েছিল এবং দেশ ও জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় থিতু হয়েছিল, যা জাতির সঙ্গে নির্লজ্জ প্রতারণা এবং তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে চরম বেইমানি।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে