নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার না দিয়ে জীবিতদের নিয়ে লাফালাফি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম।
আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আয়োজিত পতাকা মিছিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এই মিছিলের আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ।
র্যালি-পূর্ব সমাবেশে ফয়জুল করিম বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ মারা গেছে, আজ পর্যন্ত তাঁদের তালিকা প্রকাশ করেনি সরকার। তুষ্ট না হওয়ায় হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকা থেকে কেটে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ৩০ লাখ মানুষের নাম ঢাকা শহরের প্রবেশগেটে রাখার দাবিও জানান।
১৯৭১ সালে 'পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত বিজয় লাভ করেছে' সরকারের কাছে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের স্পষ্ট জবাব চান ফয়জুল করিম। বলেন, ‘যদি জবাব দিতে না পারেন, তাহলে আপনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন এ দেশের না।’
সরকারের নেতা ও মন্ত্রীদের উদ্দেশে ফয়জুল করিম বলেন, ‘রাতের আঁধারে ভোট কেটে সরকার গঠন করেছেন। আর বিজয়ের পঞ্চাশতম দিবসে বলছেন যে জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে। এটা ডাহা মিথ্যা কথা!’
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসুদ বলেন, ‘দেশে বর্তমান সরকারপ্রধান রাতের আঁধারে প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের ৫০তম বিজয় দিবসে দেশবাসীকে শপথ করান। সেই শপথ দেখে আমরা লজ্জিত হয়েছি। যে দেশে মানুষের কথা বলা থেকে শুরু করে কোনো কিছুর স্বাধীনতা নেই, সেখানে এই শপথ উপহাস।’
পতাকা মিছিল থেকে ইসলামী আন্দোলনের নেতারা বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় এসেছে, তখন সেই সরকারের সমর্থকেরা অত্যাচার, নিপীড়ন চালিয়েছে।
ইসলামি আন্দোলনের উত্তরের নেতা আবদুল্লাহ সবুর উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কোটি কোটি টাকার মালিক, যারা রিকশায় চরতে পারত না, তারা আজ গাড়ি-বাড়ির মালিক। আগে তারা খেতে পারত না, এই সরকারের সময় তাঁরা অট্টালিকার মালিক।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসুদের সভাপতিত্বে পতাকা মিছিলে অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমতিয়াজ আলমসহ নেতাকর্মীরা।
দুপুর সোয়া ১২টায় মিছিল শুরুর আগে সমাবেশ করে বক্তব্য রাখেন নেতারা। পরে সাড়ে ১২টার দিকে মিছিল শুরু হয়। বায়তুল মোকাররম থেকে কাকরাইল মোড় ঘুরে, পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পুরো এলাকাজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
মুক্তিযুদ্ধে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার না দিয়ে জীবিতদের নিয়ে লাফালাফি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম।
আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আয়োজিত পতাকা মিছিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এই মিছিলের আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ।
র্যালি-পূর্ব সমাবেশে ফয়জুল করিম বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ মারা গেছে, আজ পর্যন্ত তাঁদের তালিকা প্রকাশ করেনি সরকার। তুষ্ট না হওয়ায় হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকা থেকে কেটে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ৩০ লাখ মানুষের নাম ঢাকা শহরের প্রবেশগেটে রাখার দাবিও জানান।
১৯৭১ সালে 'পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত বিজয় লাভ করেছে' সরকারের কাছে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের স্পষ্ট জবাব চান ফয়জুল করিম। বলেন, ‘যদি জবাব দিতে না পারেন, তাহলে আপনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন এ দেশের না।’
সরকারের নেতা ও মন্ত্রীদের উদ্দেশে ফয়জুল করিম বলেন, ‘রাতের আঁধারে ভোট কেটে সরকার গঠন করেছেন। আর বিজয়ের পঞ্চাশতম দিবসে বলছেন যে জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে। এটা ডাহা মিথ্যা কথা!’
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসুদ বলেন, ‘দেশে বর্তমান সরকারপ্রধান রাতের আঁধারে প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের ৫০তম বিজয় দিবসে দেশবাসীকে শপথ করান। সেই শপথ দেখে আমরা লজ্জিত হয়েছি। যে দেশে মানুষের কথা বলা থেকে শুরু করে কোনো কিছুর স্বাধীনতা নেই, সেখানে এই শপথ উপহাস।’
পতাকা মিছিল থেকে ইসলামী আন্দোলনের নেতারা বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় এসেছে, তখন সেই সরকারের সমর্থকেরা অত্যাচার, নিপীড়ন চালিয়েছে।
ইসলামি আন্দোলনের উত্তরের নেতা আবদুল্লাহ সবুর উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কোটি কোটি টাকার মালিক, যারা রিকশায় চরতে পারত না, তারা আজ গাড়ি-বাড়ির মালিক। আগে তারা খেতে পারত না, এই সরকারের সময় তাঁরা অট্টালিকার মালিক।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসুদের সভাপতিত্বে পতাকা মিছিলে অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমতিয়াজ আলমসহ নেতাকর্মীরা।
দুপুর সোয়া ১২টায় মিছিল শুরুর আগে সমাবেশ করে বক্তব্য রাখেন নেতারা। পরে সাড়ে ১২টার দিকে মিছিল শুরু হয়। বায়তুল মোকাররম থেকে কাকরাইল মোড় ঘুরে, পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পুরো এলাকাজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জুলাই জাতীয় সনদের খসড়ার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সংবিধানের চেয়েও জুলাই সনদকে প্রাধান্য দেওয়া এবং আদালতে সনদ নিয়ে প্রশ্ন না তোলার বিষয়ে একমত দলটি। সে সঙ্গে দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো সুনির্দিষ্ট করতে কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছে জামায়াত।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বিএনপির বিজয় ঠেকানোর অপরাজনীতি করতে গিয়ে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে, একটি বিশাল বড় জেলখানায় পরিণত করেছিল। বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও যাঁরা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে, যাঁরা এ চিন্তা থেকে বিএনপির বিজয়...
৪ ঘণ্টা আগেজামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পরে মানুষের মধ্যে নতুন আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। মানুষ আসলে আগামী দিনের জন্য একটা সুন্দর পলিটিক্যাল সিস্টেম চায়। সেই জায়গা থেকে আমরা মনে করি, বাংলাদেশের মানুষ এখন পিআরের পক্ষে মত দিচ্ছে। আমরা চাই, সবাই যেন বেস্ট পলিসিটা গ্রহণ করে নেয়। এতে দেশের মঙ্গল।’
৪ ঘণ্টা আগেনাশকতার অভিযোগে রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এক মামলা থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির ৬৫ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
৭ ঘণ্টা আগে