নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির বিজয় ‘ঠেকাতে নানা চেষ্টা’ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে জনগণ বিএনপিকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিতে পারে—এ ভয়ে পলাতক স্বৈরাচার সরকার “বিএনপির বিজয় ঠেকাও”–এর মতো অন্তর্ঘাতী অপরাজনীতি চালু করেছিল। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের রাজপথের সহযোদ্ধা, কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর আচরণেও সেই পলাতক স্বৈরাচারী সরকারের মতো “বিএনপির বিজয় ঠেকাও” প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।’
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। জন্মাষ্টমী উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপি।
তারেক রহমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আমরা খেয়াল করে দেখেছি, এ নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বক্তব্য-মন্তব্য কিংবা নিত্যনতুন শর্ত, শর্তের প্রস্তাবনা সামগ্রিকভাবে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিএনপির বিজয় ঠেকানোর অপরাজনীতি করতে গিয়ে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে, একটি বিশাল বড় জেলখানায় পরিণত করেছিল। বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও যাঁরা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে, যাঁরা এ চিন্তা থেকে বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম অপকৌশল বা শর্তের বেড়াজালের আশ্রয় নিচ্ছেন, তাঁদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই—রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করুন। জনগণের শক্তির ওপরে আস্থা ও বিশ্বাস রাখুন। বিএনপির বিজয় যদি জনগণ দিয়েই থাকে, সেই বিজয় ঠেকাতে গিয়ে জনগণের রায় দেওয়ার পথ রুদ্ধ করবেন না।’
এই ‘অপরাজনীতির’ বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, স্বৈরাচার পতনের পর দেশে এখন গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যাত্রা শুরু হয়েছে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ সংসদ ও সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত গণতন্ত্র উত্তরণের যাত্রাপথ ঝুঁকিমুক্ত নয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ‘একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে’ বলে অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে একটা প্রচ্ছন্ন প্রচেষ্টা আছে একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার। এটার বিরুদ্ধে আমাদের বাংলাদেশের সব নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ২৪-এর জুলাই-আগস্ট যেমন সত্য, ঠিক একইভাবে সত্য একাত্তরে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান—আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটা নতুন করে কথা উঠছে, ষড়যন্ত্র চলছে যে, বাংলাদেশে একধরনের উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এই উগ্রবাদকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না। তাহলে আমাদের বাংলাদেশের যে আত্মা, সেই অস্তিত্ব রক্ষা পাবে না। এ কথাটা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘বিভক্তি-বিভাজনের রাজনীতি কেউ করবেন না। অতীতে যা হয়েছে, হয়েছে। এখন বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য, বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য, বাংলাদেশকে সামনে নেওয়ার জন্য, বাংলাদেশকে আরও আরও উন্নত করার জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে গণফোরামের সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, কোনো শক্তি, কোনো ষড়যন্ত্রকারী—সে দিল্লিতে হোক বা কলকাতায় হোক বা বাংলাদেশের মাটিতে হোক—আমরা সহ্য করব না। সঠিক সময়ে এ নির্বাচন হবে।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদের নামে নানা রকম চক্রান্ত করা হচ্ছে। বিশেষ করে, কয়েকটি দলকে আমরা হুঁশিয়ার করছি, জুলাই সনদ হবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে। আপনারা নতুন করে ষড়যন্ত্র করে দেশকে ভিন্ন অবস্থানে নিয়ে যাবেন না।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল বারী ড্যানি, জন গোমেজ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের তপন চন্দ্র মজুমদার প্রমুখ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির বিজয় ‘ঠেকাতে নানা চেষ্টা’ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে জনগণ বিএনপিকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিতে পারে—এ ভয়ে পলাতক স্বৈরাচার সরকার “বিএনপির বিজয় ঠেকাও”–এর মতো অন্তর্ঘাতী অপরাজনীতি চালু করেছিল। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের রাজপথের সহযোদ্ধা, কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর আচরণেও সেই পলাতক স্বৈরাচারী সরকারের মতো “বিএনপির বিজয় ঠেকাও” প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।’
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। জন্মাষ্টমী উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপি।
তারেক রহমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আমরা খেয়াল করে দেখেছি, এ নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বক্তব্য-মন্তব্য কিংবা নিত্যনতুন শর্ত, শর্তের প্রস্তাবনা সামগ্রিকভাবে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিএনপির বিজয় ঠেকানোর অপরাজনীতি করতে গিয়ে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে, একটি বিশাল বড় জেলখানায় পরিণত করেছিল। বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও যাঁরা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে, যাঁরা এ চিন্তা থেকে বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম অপকৌশল বা শর্তের বেড়াজালের আশ্রয় নিচ্ছেন, তাঁদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই—রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করুন। জনগণের শক্তির ওপরে আস্থা ও বিশ্বাস রাখুন। বিএনপির বিজয় যদি জনগণ দিয়েই থাকে, সেই বিজয় ঠেকাতে গিয়ে জনগণের রায় দেওয়ার পথ রুদ্ধ করবেন না।’
এই ‘অপরাজনীতির’ বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, স্বৈরাচার পতনের পর দেশে এখন গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যাত্রা শুরু হয়েছে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ সংসদ ও সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত গণতন্ত্র উত্তরণের যাত্রাপথ ঝুঁকিমুক্ত নয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ‘একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে’ বলে অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে একটা প্রচ্ছন্ন প্রচেষ্টা আছে একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার। এটার বিরুদ্ধে আমাদের বাংলাদেশের সব নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ২৪-এর জুলাই-আগস্ট যেমন সত্য, ঠিক একইভাবে সত্য একাত্তরে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান—আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটা নতুন করে কথা উঠছে, ষড়যন্ত্র চলছে যে, বাংলাদেশে একধরনের উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এই উগ্রবাদকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না। তাহলে আমাদের বাংলাদেশের যে আত্মা, সেই অস্তিত্ব রক্ষা পাবে না। এ কথাটা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘বিভক্তি-বিভাজনের রাজনীতি কেউ করবেন না। অতীতে যা হয়েছে, হয়েছে। এখন বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য, বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য, বাংলাদেশকে সামনে নেওয়ার জন্য, বাংলাদেশকে আরও আরও উন্নত করার জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে গণফোরামের সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, কোনো শক্তি, কোনো ষড়যন্ত্রকারী—সে দিল্লিতে হোক বা কলকাতায় হোক বা বাংলাদেশের মাটিতে হোক—আমরা সহ্য করব না। সঠিক সময়ে এ নির্বাচন হবে।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদের নামে নানা রকম চক্রান্ত করা হচ্ছে। বিশেষ করে, কয়েকটি দলকে আমরা হুঁশিয়ার করছি, জুলাই সনদ হবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে। আপনারা নতুন করে ষড়যন্ত্র করে দেশকে ভিন্ন অবস্থানে নিয়ে যাবেন না।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল বারী ড্যানি, জন গোমেজ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের তপন চন্দ্র মজুমদার প্রমুখ।
জুলাই জাতীয় সনদের খসড়ার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সংবিধানের চেয়েও জুলাই সনদকে প্রাধান্য দেওয়া এবং আদালতে সনদ নিয়ে প্রশ্ন না তোলার বিষয়ে একমত দলটি। সে সঙ্গে দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো সুনির্দিষ্ট করতে কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছে জামায়াত।
৮ মিনিট আগেজামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পরে মানুষের মধ্যে নতুন আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। মানুষ আসলে আগামী দিনের জন্য একটা সুন্দর পলিটিক্যাল সিস্টেম চায়। সেই জায়গা থেকে আমরা মনে করি, বাংলাদেশের মানুষ এখন পিআরের পক্ষে মত দিচ্ছে। আমরা চাই, সবাই যেন বেস্ট পলিসিটা গ্রহণ করে নেয়। এতে দেশের মঙ্গল।’
৩ ঘণ্টা আগেনাশকতার অভিযোগে রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এক মামলা থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির ৬৫ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
৫ ঘণ্টা আগেএনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স–মালয়েশিয়া চ্যাপ্টারের আমন্ত্রণে আগামীকাল শুক্রবার (২২ আগস্ট) মালয়েশিয়া যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ২৪ আগস্ট পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়ায় অবস্থান করবেন। এনসিপির মিডিয়া সেল আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে