নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের সময় যার ক্ষমতা ও শক্তি বেশি, লোকসংখ্যা বেশি তাঁকে কোনো কিছুতেই রোধ করা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।
কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘নির্বাচনে যদি সক্ষমতা নিয়ে না দাঁড়াতে পারে, প্রতিদ্বন্দ্বী যদি সমকক্ষ না হয় তাহলে ভোট হয় না। কেননা এতে কেউ হারতে চায় না। এটা যুদ্ধক্ষেত্র, এখানে কেউ কোনো এথিক্স মানে না। যে যেভাবে পারে জিততে চায়।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচন কমিশনার সচিবালয়ের অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাবের ছাঁটাইয়ের আলোচনায় এসব কথা বলেন কাজী ফিরোজ রশীদ।
রাজনৈতিক ক্ষমতা আছে, জনগণ যাকে সমর্থন করে, সে যখন ক্ষমতা নিয়ে ভোট কেন্দ্রে যায় দুর্বল প্রার্থী কিছুই করতে পারে না উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সমকক্ষ সব দল যদি নির্বাচনে আসে তাহলে নির্বাচন সঠিক ও সুষ্ঠু হবে। ইভিএম বা ব্যালটের নির্বাচনে যার শক্তি বেশি সেই সিল মারবে। দিনেই সিল মারা হবে, ভোটার ও এজেন্টের সামনে সিল মারা হবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। কমিশন টমিশন করে কিছু হবে না। রাজনৈতিক দল না চাইলে কমিশনের দ্বারা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘আমরা যদি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না করি তাহলে ঢাকায় বসে নির্বাচন কমিশন কোনো দিন কোনো কিছুই করতে পারবে না। তাদের ঘোষণাতে কিছু যায় আসে না।’
আমরা বলি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি কমিশন সবকিছুই স্বাধীন। প্রকারান্তরে কোনো কমিশনই স্বাধীন নয়। সমস্ত কমিশনই সরকার দ্বারা গঠিত হয়। তারা সরকারের অধীনে কাজ করে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ঢাকা-৬ আসনের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘স্থানীয় প্রশাসন যে দিকে শক্তি দেখে, যার লোক দেখে, সেন্টারে যার লোক বেশি প্রশাসন সেই দিকে চলে যায়। কিছুই করার থাকে না। যে যত টাকাই দিক।’
জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘মুসলিম লীগ সত্তর সালে চেষ্টা করেছিল। খাজা খয়ের উদ্দিন দাঁড়িয়েছিল, আমি সেই সেন্টারের দায়িত্বে ছিলাম। বহু চেষ্টা করেছিল কিন্তু ভোট দিতে পারেনি। কারণ আমাদের সক্ষমতা বেশি ছিল।’
নির্বাচনের সময় যার ক্ষমতা ও শক্তি বেশি, লোকসংখ্যা বেশি তাঁকে কোনো কিছুতেই রোধ করা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।
কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘নির্বাচনে যদি সক্ষমতা নিয়ে না দাঁড়াতে পারে, প্রতিদ্বন্দ্বী যদি সমকক্ষ না হয় তাহলে ভোট হয় না। কেননা এতে কেউ হারতে চায় না। এটা যুদ্ধক্ষেত্র, এখানে কেউ কোনো এথিক্স মানে না। যে যেভাবে পারে জিততে চায়।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচন কমিশনার সচিবালয়ের অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাবের ছাঁটাইয়ের আলোচনায় এসব কথা বলেন কাজী ফিরোজ রশীদ।
রাজনৈতিক ক্ষমতা আছে, জনগণ যাকে সমর্থন করে, সে যখন ক্ষমতা নিয়ে ভোট কেন্দ্রে যায় দুর্বল প্রার্থী কিছুই করতে পারে না উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সমকক্ষ সব দল যদি নির্বাচনে আসে তাহলে নির্বাচন সঠিক ও সুষ্ঠু হবে। ইভিএম বা ব্যালটের নির্বাচনে যার শক্তি বেশি সেই সিল মারবে। দিনেই সিল মারা হবে, ভোটার ও এজেন্টের সামনে সিল মারা হবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। কমিশন টমিশন করে কিছু হবে না। রাজনৈতিক দল না চাইলে কমিশনের দ্বারা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘আমরা যদি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না করি তাহলে ঢাকায় বসে নির্বাচন কমিশন কোনো দিন কোনো কিছুই করতে পারবে না। তাদের ঘোষণাতে কিছু যায় আসে না।’
আমরা বলি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি কমিশন সবকিছুই স্বাধীন। প্রকারান্তরে কোনো কমিশনই স্বাধীন নয়। সমস্ত কমিশনই সরকার দ্বারা গঠিত হয়। তারা সরকারের অধীনে কাজ করে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ঢাকা-৬ আসনের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘স্থানীয় প্রশাসন যে দিকে শক্তি দেখে, যার লোক দেখে, সেন্টারে যার লোক বেশি প্রশাসন সেই দিকে চলে যায়। কিছুই করার থাকে না। যে যত টাকাই দিক।’
জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘মুসলিম লীগ সত্তর সালে চেষ্টা করেছিল। খাজা খয়ের উদ্দিন দাঁড়িয়েছিল, আমি সেই সেন্টারের দায়িত্বে ছিলাম। বহু চেষ্টা করেছিল কিন্তু ভোট দিতে পারেনি। কারণ আমাদের সক্ষমতা বেশি ছিল।’
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ নিয়ে সার্বিক প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজনৈতিক দলগুলোও নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে। জামায়াতে ইসলামীসহ বেশ কয়েকটি দল এরই মধ্যে দেশব্যাপী সম্ভাব্য প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল চীন সফরে যাচ্ছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) চীনের উদ্দেশে তারা ঢাকা ছাড়বে। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসীন রিয়াজ বলেন, চীন সফরে আট সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম।
১২ ঘণ্টা আগেনারীর রাজনৈতিক অবস্থান যা-ই হোক না কেন, তাঁর শরীর, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত জীবনকে টেনে এনে স্লাট-শেমিংয়ের অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে নিজের...
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণার পর থেকেই ভোট নিয়ে মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ ফেব্রুয়ারিতে ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে।’
১৩ ঘণ্টা আগে