নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিরাজমান পরিস্থিতির পাশাপাশি আগামী সংসদ নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের বিষয় নিয়ে আজ রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করেছেন জামায়াত নেতারা। আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘একটি গ্রুপ আগে চাঁদাবাজি করত, এখন আরেকটা গ্রুপ চাঁদাবাজি করছে। কোথাও তো এই অন্তর্বর্তী সরকার এই দখলদারদের ব্যাপারে কোনো ভূমিকা নিয়েছে, আমরা এটা দেখি না।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলছি, আপনি এত দিন যা ছিলেন, এখন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি কঠোর এবং শক্তিশালী প্রমাণের বিষয়। কারণ, নির্বাচন মতো বড় কাজটা আপনাকে করতে হবে।’
তাহের বলেন, ‘একটি দলের চাপে গতানুগতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে গেলে বেশির ভাগ দলের জন্য নির্বাচনে যাওয়া সংকুচিত হয়ে যাবে, প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে, আমরা ট্রেন মিসও তো করে ফেলতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই ফেব্রুয়ারিতে, কিন্তু সকলে মিলে এসব প্রশ্নের একটা সমাধান করতে হবে এবং সকলের সন্তুষ্টি-সম্মতি এবং অংশগ্রহণের মাধ্যমেই নির্ধারিত সময়ে একটি সুষ্ঠু অবাধ উৎসবমুখর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
তিনি জুলাই চার্টারের পূর্ণ বাস্তবায়ন চেয়ে বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে একমত হতে পারছে না, তাই ‘গণভোট ইজ দ্য সলিউশন’। তিনি অভিযোগ করেন, এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হয়েছে, কারণ একটি দলকে আক্রমণাত্মক অবস্থানে রাখা হয়েছে, আর তাদের মতো দলকে প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হয়েছে।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দ্বিতীয় স্বাধীনতার অন্যতম নায়ক উল্লেখ করে তাঁর ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর ওপর পুলিশ যেভাবে হামলা করেছে তা ন্যক্কারজনক, অপ্রত্যাশিত বললে কম হবে। নতুন শব্দ তৈরি করে এ ঘটনার নিন্দা জানাতে হবে।’ তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ বিচারের দাবি জানান।
জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে নির্বাচনের আগেই কিছুটা বিচার হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘বিচার কন্টিনিউয়াস প্রসেস, একদিনে সব বিচার হবে না, কিন্তু বিচার অব্যাহত রাখতে হবে, সে প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’

দেশের বিরাজমান পরিস্থিতির পাশাপাশি আগামী সংসদ নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের বিষয় নিয়ে আজ রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করেছেন জামায়াত নেতারা। আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘একটি গ্রুপ আগে চাঁদাবাজি করত, এখন আরেকটা গ্রুপ চাঁদাবাজি করছে। কোথাও তো এই অন্তর্বর্তী সরকার এই দখলদারদের ব্যাপারে কোনো ভূমিকা নিয়েছে, আমরা এটা দেখি না।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলছি, আপনি এত দিন যা ছিলেন, এখন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি কঠোর এবং শক্তিশালী প্রমাণের বিষয়। কারণ, নির্বাচন মতো বড় কাজটা আপনাকে করতে হবে।’
তাহের বলেন, ‘একটি দলের চাপে গতানুগতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে গেলে বেশির ভাগ দলের জন্য নির্বাচনে যাওয়া সংকুচিত হয়ে যাবে, প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে, আমরা ট্রেন মিসও তো করে ফেলতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই ফেব্রুয়ারিতে, কিন্তু সকলে মিলে এসব প্রশ্নের একটা সমাধান করতে হবে এবং সকলের সন্তুষ্টি-সম্মতি এবং অংশগ্রহণের মাধ্যমেই নির্ধারিত সময়ে একটি সুষ্ঠু অবাধ উৎসবমুখর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
তিনি জুলাই চার্টারের পূর্ণ বাস্তবায়ন চেয়ে বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে একমত হতে পারছে না, তাই ‘গণভোট ইজ দ্য সলিউশন’। তিনি অভিযোগ করেন, এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হয়েছে, কারণ একটি দলকে আক্রমণাত্মক অবস্থানে রাখা হয়েছে, আর তাদের মতো দলকে প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হয়েছে।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দ্বিতীয় স্বাধীনতার অন্যতম নায়ক উল্লেখ করে তাঁর ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর ওপর পুলিশ যেভাবে হামলা করেছে তা ন্যক্কারজনক, অপ্রত্যাশিত বললে কম হবে। নতুন শব্দ তৈরি করে এ ঘটনার নিন্দা জানাতে হবে।’ তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ বিচারের দাবি জানান।
জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে নির্বাচনের আগেই কিছুটা বিচার হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘বিচার কন্টিনিউয়াস প্রসেস, একদিনে সব বিচার হবে না, কিন্তু বিচার অব্যাহত রাখতে হবে, সে প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিরাজমান পরিস্থিতির পাশাপাশি আগামী সংসদ নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের বিষয় নিয়ে আজ রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করেছেন জামায়াত নেতারা। আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘একটি গ্রুপ আগে চাঁদাবাজি করত, এখন আরেকটা গ্রুপ চাঁদাবাজি করছে। কোথাও তো এই অন্তর্বর্তী সরকার এই দখলদারদের ব্যাপারে কোনো ভূমিকা নিয়েছে, আমরা এটা দেখি না।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলছি, আপনি এত দিন যা ছিলেন, এখন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি কঠোর এবং শক্তিশালী প্রমাণের বিষয়। কারণ, নির্বাচন মতো বড় কাজটা আপনাকে করতে হবে।’
তাহের বলেন, ‘একটি দলের চাপে গতানুগতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে গেলে বেশির ভাগ দলের জন্য নির্বাচনে যাওয়া সংকুচিত হয়ে যাবে, প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে, আমরা ট্রেন মিসও তো করে ফেলতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই ফেব্রুয়ারিতে, কিন্তু সকলে মিলে এসব প্রশ্নের একটা সমাধান করতে হবে এবং সকলের সন্তুষ্টি-সম্মতি এবং অংশগ্রহণের মাধ্যমেই নির্ধারিত সময়ে একটি সুষ্ঠু অবাধ উৎসবমুখর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
তিনি জুলাই চার্টারের পূর্ণ বাস্তবায়ন চেয়ে বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে একমত হতে পারছে না, তাই ‘গণভোট ইজ দ্য সলিউশন’। তিনি অভিযোগ করেন, এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হয়েছে, কারণ একটি দলকে আক্রমণাত্মক অবস্থানে রাখা হয়েছে, আর তাদের মতো দলকে প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হয়েছে।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দ্বিতীয় স্বাধীনতার অন্যতম নায়ক উল্লেখ করে তাঁর ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর ওপর পুলিশ যেভাবে হামলা করেছে তা ন্যক্কারজনক, অপ্রত্যাশিত বললে কম হবে। নতুন শব্দ তৈরি করে এ ঘটনার নিন্দা জানাতে হবে।’ তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ বিচারের দাবি জানান।
জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে নির্বাচনের আগেই কিছুটা বিচার হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘বিচার কন্টিনিউয়াস প্রসেস, একদিনে সব বিচার হবে না, কিন্তু বিচার অব্যাহত রাখতে হবে, সে প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’

দেশের বিরাজমান পরিস্থিতির পাশাপাশি আগামী সংসদ নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের বিষয় নিয়ে আজ রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করেছেন জামায়াত নেতারা। আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘একটি গ্রুপ আগে চাঁদাবাজি করত, এখন আরেকটা গ্রুপ চাঁদাবাজি করছে। কোথাও তো এই অন্তর্বর্তী সরকার এই দখলদারদের ব্যাপারে কোনো ভূমিকা নিয়েছে, আমরা এটা দেখি না।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলছি, আপনি এত দিন যা ছিলেন, এখন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি কঠোর এবং শক্তিশালী প্রমাণের বিষয়। কারণ, নির্বাচন মতো বড় কাজটা আপনাকে করতে হবে।’
তাহের বলেন, ‘একটি দলের চাপে গতানুগতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে গেলে বেশির ভাগ দলের জন্য নির্বাচনে যাওয়া সংকুচিত হয়ে যাবে, প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে, আমরা ট্রেন মিসও তো করে ফেলতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই ফেব্রুয়ারিতে, কিন্তু সকলে মিলে এসব প্রশ্নের একটা সমাধান করতে হবে এবং সকলের সন্তুষ্টি-সম্মতি এবং অংশগ্রহণের মাধ্যমেই নির্ধারিত সময়ে একটি সুষ্ঠু অবাধ উৎসবমুখর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
তিনি জুলাই চার্টারের পূর্ণ বাস্তবায়ন চেয়ে বলেন, যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে একমত হতে পারছে না, তাই ‘গণভোট ইজ দ্য সলিউশন’। তিনি অভিযোগ করেন, এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট হয়েছে, কারণ একটি দলকে আক্রমণাত্মক অবস্থানে রাখা হয়েছে, আর তাদের মতো দলকে প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হয়েছে।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দ্বিতীয় স্বাধীনতার অন্যতম নায়ক উল্লেখ করে তাঁর ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর ওপর পুলিশ যেভাবে হামলা করেছে তা ন্যক্কারজনক, অপ্রত্যাশিত বললে কম হবে। নতুন শব্দ তৈরি করে এ ঘটনার নিন্দা জানাতে হবে।’ তিনি এ ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ বিচারের দাবি জানান।
জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে নির্বাচনের আগেই কিছুটা বিচার হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘বিচার কন্টিনিউয়াস প্রসেস, একদিনে সব বিচার হবে না, কিন্তু বিচার অব্যাহত রাখতে হবে, সে প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৪ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
৩১ আগস্ট ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৪ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
৩১ আগস্ট ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৪ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
৩১ আগস্ট ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘যে সরকার একটা বাসস্ট্যান্ড ক্লিয়ার করতে পারে না, একটা চাঁদাবাজকে ধরে শাস্তি দিতে পারে না, সেই সরকার এত বড় নির্বাচনে, এত বড় সন্ত্রাসী, এত কিছুকে কীভাবে ট্যাকেল করবে?’
৩১ আগস্ট ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৪ ঘণ্টা আগে