রংপুর প্রতিনিধি
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা বলেছেন, ‘বিএনপি কখনো কারচুপির নির্বাচন করে নাই, সমর্থনও করে নাই, ভবিষ্যতেও সমর্থন করবে না। বরং মানুষের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করবে। কেননা দেশে ন্যূনতম সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে, দেশ পরিচালনা করবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুর শিল্পকলা একাডেমিতে বিএনপির ৩১ দফা নিয়ে কর্মশালায় রুমিন এসব কথা বলেন। কর্মশালায় বিএনপির কেন্দ্রীয়, বিভাগীয় ও স্থানীয় নেতারা অংশ নেন। এর সমাপনী পর্বে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপি ১৭ বছর ধরে অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লড়াই করে আসছে। এখনো সেই লড়াই চলছে। কেননা বর্তমানে কোনো নির্বাচিত সরকার নেই। আছে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার। নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আমাদের এ লড়াই চলবে।’
বিএনপি নেত্রী বলেন, ‘এই দেশে বিরোধী মতকে সব সময় দমন-নিপীড়ন করেছে আওয়ামী লীগ। কথা বলতে দেয়নি, নিজের গ্রামে-বাড়িতে থাকতে দেয়নি। হামলা-মামলা করে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ এমন অবস্থা করেছিল, যার কারণে তারেক রহমান দেশে আসতে পারে নাই। শুধু তাই নয়, ৭৬ বছর বয়সে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছিল।’
১৭ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের কারণে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রুমিন ফারহানা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নামের সঙ্গে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জিয়া পরিবার দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘প্রতিটি দেশে নির্বাচনে জিততে পারে এমন সম্ভাবনাময় দলকে ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা করে। এটি যুগে যুগে হয়ে আসছে। কিন্তু এনসিপি কি রাষ্ট্র পরিচালনায় আছে? কিংবা আগামী দিনে এমন অবস্থায় যাবে? রাষ্ট্র পরিচালনায় না থাকা সত্ত্বেও তাদের ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা কী ইঙ্গিত করে? এ জন্য আগামী দিনগুলো বিএনপির জন্য আরও কঠিন। ঐক্যবদ্ধ থেকে আন্দোলনের মাধ্যমে যেভাবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো হয়েছে, একইভাবে ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচিত সরকার পর্যন্ত আন্দোলন চলমান রাখতে হবে।’
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা বলেছেন, ‘বিএনপি কখনো কারচুপির নির্বাচন করে নাই, সমর্থনও করে নাই, ভবিষ্যতেও সমর্থন করবে না। বরং মানুষের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করবে। কেননা দেশে ন্যূনতম সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে, দেশ পরিচালনা করবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুর শিল্পকলা একাডেমিতে বিএনপির ৩১ দফা নিয়ে কর্মশালায় রুমিন এসব কথা বলেন। কর্মশালায় বিএনপির কেন্দ্রীয়, বিভাগীয় ও স্থানীয় নেতারা অংশ নেন। এর সমাপনী পর্বে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপি ১৭ বছর ধরে অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লড়াই করে আসছে। এখনো সেই লড়াই চলছে। কেননা বর্তমানে কোনো নির্বাচিত সরকার নেই। আছে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার। নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আমাদের এ লড়াই চলবে।’
বিএনপি নেত্রী বলেন, ‘এই দেশে বিরোধী মতকে সব সময় দমন-নিপীড়ন করেছে আওয়ামী লীগ। কথা বলতে দেয়নি, নিজের গ্রামে-বাড়িতে থাকতে দেয়নি। হামলা-মামলা করে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ এমন অবস্থা করেছিল, যার কারণে তারেক রহমান দেশে আসতে পারে নাই। শুধু তাই নয়, ৭৬ বছর বয়সে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছিল।’
১৭ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের কারণে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রুমিন ফারহানা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নামের সঙ্গে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জিয়া পরিবার দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘প্রতিটি দেশে নির্বাচনে জিততে পারে এমন সম্ভাবনাময় দলকে ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা করে। এটি যুগে যুগে হয়ে আসছে। কিন্তু এনসিপি কি রাষ্ট্র পরিচালনায় আছে? কিংবা আগামী দিনে এমন অবস্থায় যাবে? রাষ্ট্র পরিচালনায় না থাকা সত্ত্বেও তাদের ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা কী ইঙ্গিত করে? এ জন্য আগামী দিনগুলো বিএনপির জন্য আরও কঠিন। ঐক্যবদ্ধ থেকে আন্দোলনের মাধ্যমে যেভাবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো হয়েছে, একইভাবে ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচিত সরকার পর্যন্ত আন্দোলন চলমান রাখতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
২ ঘণ্টা আগেউন্নয়নমূলক কাজে সংসদ সদস্যদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিরোধিতা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। কাজটি স্থানীয় সরকারের হলেও বিদ্যমান অবস্থায় এমপিরা এসব কাজ নিয়ন্ত্রণ করেন। যাতে নানান অনিয়মের অভিযোগ আছে। একই সঙ্গে দলটি এমপিদের ‘থোক বরাদ্দ’ বন্ধ করার প্রস্তাব দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ভেতর দিয়ে মিয়ানমারের রাখাইনে ত্রাণ দেওয়ার জন্য ‘মানবিক করিডর’ দিতে অন্তর্বর্তী সরকার যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সে বিষয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর বোঝাপড়া আছে জানিয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলোর জনপরিসরে কমিটমেন্ট আছে, জনগণের কাছে অঙ্গীকার আছে।
৮ ঘণ্টা আগে