অনলাইন ডেস্ক
জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকেই সংস্কার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, স্বৈরাচার মাফিয়া শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশের প্রত্যকটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে, এর সংস্কার করা প্রকৃত পক্ষে একটি কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজটি যদি জনগণ সমর্থন দেয় তাহলে জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকেই করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে’ জিয়া আন্তঃথানা ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’ উপলক্ষে ট্রফি ও জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী স্বৈরাচারের দুঃশাসনের জন্য আজকে তাদের যে কঠিন পরিণতি হয়েছে, এই পরিণতির জন্য আমরা তাদের শাস্তি দেয়নি, তাদের শাস্তি আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে, গজব পরেছে তাদের ওপর। সুতরাং আমাদের দায়িত্ব হলো দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়া দল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে।
তিনি বলেন, ক্রীড়াঙ্গন ও সাংস্কৃতিক জগতে সুবাতাস বইবে। এটাই বিএনপিকে আগামী দিনে প্রমাণ করতে চায়। তবে যার সূচনা হচ্ছে-এই ধরনের ক্রীড়া এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছরের পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার যেভাবে দেশের প্রত্যকটি সেক্টরে দলীয়করণ করেছে। দেশের ক্রীড়াঙ্গনও থেকে মুক্ত ছিল না। শতভাগ দলীয়করণে ক্রীড়াঙ্গন আজ তলানিতে চলে গেছে।
তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন দেশের দায়িত্বে ছিলেন, তখন কিন্তু দেশের ক্রীড়াঙ্গনে কোনো দলীয় ও রাজনীতিকরণ ছিল না।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, সাবেক ফুটবলার সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালি সাব্বির, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন প্রমুখ।
জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকেই সংস্কার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, স্বৈরাচার মাফিয়া শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশের প্রত্যকটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে, এর সংস্কার করা প্রকৃত পক্ষে একটি কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজটি যদি জনগণ সমর্থন দেয় তাহলে জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকেই করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে’ জিয়া আন্তঃথানা ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’ উপলক্ষে ট্রফি ও জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী স্বৈরাচারের দুঃশাসনের জন্য আজকে তাদের যে কঠিন পরিণতি হয়েছে, এই পরিণতির জন্য আমরা তাদের শাস্তি দেয়নি, তাদের শাস্তি আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে, গজব পরেছে তাদের ওপর। সুতরাং আমাদের দায়িত্ব হলো দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়া দল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে।
তিনি বলেন, ক্রীড়াঙ্গন ও সাংস্কৃতিক জগতে সুবাতাস বইবে। এটাই বিএনপিকে আগামী দিনে প্রমাণ করতে চায়। তবে যার সূচনা হচ্ছে-এই ধরনের ক্রীড়া এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছরের পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার যেভাবে দেশের প্রত্যকটি সেক্টরে দলীয়করণ করেছে। দেশের ক্রীড়াঙ্গনও থেকে মুক্ত ছিল না। শতভাগ দলীয়করণে ক্রীড়াঙ্গন আজ তলানিতে চলে গেছে।
তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যখন দেশের দায়িত্বে ছিলেন, তখন কিন্তু দেশের ক্রীড়াঙ্গনে কোনো দলীয় ও রাজনীতিকরণ ছিল না।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, সাবেক ফুটবলার সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালি সাব্বির, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে