নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ময়মনসিংহবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। খেলা হবে। আজকে ময়মনসিংহে ৭৩টি উদ্বোধন ও ৩০টি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ময়মনসিংহে আর দেখেছেন কোনো দিন। নৌকায় শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছেন বলেই এই উন্নয়ন। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল, ঘরে ঘরে ইন্টারনেট। এ সেবা অতীতে ছিল না, দিয়েছেন কে? ঘরে ঘরে এখন মায়েদের মোবাইলে সন্তানদের উপবৃত্তি। নারী জাতিকে সম্মানিত করেছেন শেখ হাসিনা।’
আজ শনিবার ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
জনসভায় উপস্থিত নেতা-কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা ভালো আছেন? কিন্তু ফখরুল ভালো থাকতে দিবে না। আপনারা খুশি থাকলে বিএনপি বেজার। পথ হারিয়ে বিএনপি এখন মানববন্ধনে। এমন অবস্থা হয়েছে ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে। ফখরুল ইসলাম আলমগীর দিশেহারা। বিএনপিকে আর এ দেশের মানুষ চায় না। ধানের শীষ পেটের বিষ। ধানের শীষের আরেক নাম পেটের বিষ। মানুষ এখন বলে সাপের বিষ।’
‘অন্তর জ্বালায় বিএনপি মরে। দিনের আরাম, রাতের ঘুম নষ্ট করে। অন্তর জ্বালায় মরে—শেখ হাসিনা এত উন্নয়ন করে। কী করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল করে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মানুষের চোখ জুড়ায় কিন্তু বিএনপির জ্বলে।’
রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা ঠিক আছেন? খেলা তাহলে হবে। মৈশের শিং অনেক শক্তিশালী ময়মনসিংহ। আন্দোলনে হবে, নির্বাচনে খেলা হবে। দুর্নীতি, অর্থ পাচার, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। ময়মনসিংহ প্রস্তুত। শেখ হাসিনার ডাকে খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনে পথ হারিয়ে দিশেহারা। দৌড়াতে দৌড়াতে এখন তারা মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিএনপির মুখের বিষ কমেনি। আরও উগ্র হয়ে গেছে। অশ্রাব্য ভাষায় ২৩ দফা, ১০ দফা, এসব করছে। গণতন্ত্র ধ্বংস করছেন আপনারা, ঠিক করেছেন শেখ হাসিনা। জয় বাংলাকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন আপনারা। ৭ মার্চকে নিষিদ্ধ করেছে বিএনপি। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেছে। তারা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছে। আমরা জীবন থাকতে বিএনপির হাতে এই দেশ তুলে দিব না।’
ময়মনসিংহবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। খেলা হবে। আজকে ময়মনসিংহে ৭৩টি উদ্বোধন ও ৩০টি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ময়মনসিংহে আর দেখেছেন কোনো দিন। নৌকায় শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছেন বলেই এই উন্নয়ন। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল, ঘরে ঘরে ইন্টারনেট। এ সেবা অতীতে ছিল না, দিয়েছেন কে? ঘরে ঘরে এখন মায়েদের মোবাইলে সন্তানদের উপবৃত্তি। নারী জাতিকে সম্মানিত করেছেন শেখ হাসিনা।’
আজ শনিবার ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
জনসভায় উপস্থিত নেতা-কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা ভালো আছেন? কিন্তু ফখরুল ভালো থাকতে দিবে না। আপনারা খুশি থাকলে বিএনপি বেজার। পথ হারিয়ে বিএনপি এখন মানববন্ধনে। এমন অবস্থা হয়েছে ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে। ফখরুল ইসলাম আলমগীর দিশেহারা। বিএনপিকে আর এ দেশের মানুষ চায় না। ধানের শীষ পেটের বিষ। ধানের শীষের আরেক নাম পেটের বিষ। মানুষ এখন বলে সাপের বিষ।’
‘অন্তর জ্বালায় বিএনপি মরে। দিনের আরাম, রাতের ঘুম নষ্ট করে। অন্তর জ্বালায় মরে—শেখ হাসিনা এত উন্নয়ন করে। কী করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল করে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মানুষের চোখ জুড়ায় কিন্তু বিএনপির জ্বলে।’
রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা ঠিক আছেন? খেলা তাহলে হবে। মৈশের শিং অনেক শক্তিশালী ময়মনসিংহ। আন্দোলনে হবে, নির্বাচনে খেলা হবে। দুর্নীতি, অর্থ পাচার, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। ময়মনসিংহ প্রস্তুত। শেখ হাসিনার ডাকে খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনে পথ হারিয়ে দিশেহারা। দৌড়াতে দৌড়াতে এখন তারা মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিএনপির মুখের বিষ কমেনি। আরও উগ্র হয়ে গেছে। অশ্রাব্য ভাষায় ২৩ দফা, ১০ দফা, এসব করছে। গণতন্ত্র ধ্বংস করছেন আপনারা, ঠিক করেছেন শেখ হাসিনা। জয় বাংলাকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন আপনারা। ৭ মার্চকে নিষিদ্ধ করেছে বিএনপি। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেছে। তারা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছে। আমরা জীবন থাকতে বিএনপির হাতে এই দেশ তুলে দিব না।’
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে, এমন ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল যৌথ বিবৃতিতে। সে ক্ষেত্রে ওই সময়ের মধ্যেই সংস্কার এবং জুলাই হত্যাযজ্ঞের বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর নতুন বাংলাদেশ গড়তে গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের উদ্যোগ নিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই ঘোষণাপত্র তৈরির আশ্বাস দেওয়ায় তখন সে কর্মসূচি স্থগিত করে সংগঠনটি। কিন্তু এরপর ৬
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শতভাগ প্রস্তাবের সঙ্গে সব পক্ষের একমত হওয়ার বিষয়ে চাপাচাপির যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, যে বিষয়গুলোতে সব দল একমত হবে, সেগুলো নিয়েই জুলাই সনদ বা জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন সব বিষয়ে ঐকমত্যের জন্য বাধ্য
৬ ঘণ্টা আগেক্ষমতায় এসে শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। এতে অংশ নেবেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৯ ঘণ্টা আগে