নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১২–দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের নজরুল ইসলাম খান এ কথা বলেন।
বৈঠকে নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্তের কথা জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘সবেমাত্র আমাদের একটি জোটের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বাকি জোট ও যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কারণ, আমরাই তো সরকারকে সমর্থন দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বহু বছর ধরে এসব দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ ও যুগপৎ কাজ করেছি। আমরা অনেক ঘনিষ্ঠ। কয়েক দিন আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছি। আমাদের সহযোগী হিসেবে তাদের বৈঠকের বিষয় জানিয়েছি। আগামী দিনে আমাদের করণীয় কী, তা ঠিক করতে এই বৈঠক। আমরা মূলত সরকারের কাছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। নির্বাচনের জন্য যা যা প্রস্তুতি প্রয়োজন, তা ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে আমরা মনে করি। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে যারা যারা জড়িত ও যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করার কথা বলেছি।’
বৈঠকে নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সেলিমা রহমান অংশ নেন। ১২–দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
১২–দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা আগে যে কথা বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে একই কথা বলেছেন যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) যে তাঁর বক্তব্যে অটুট রয়েছেন, এ জন্য তাঁকে স্বাগত জানাই। কিন্তু আমাদের দাবি হচ্ছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করা। আমাদের জোর দাবি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব।’
মোস্তফা জামাল আরও বলেন, ‘১২–দলীয় জোটের পক্ষ থেকে বলতে চাই, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। এর আগে সুনির্দিষ্টভাবে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। বিগত সরকারের অন্যায়-অবিচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। প্রশাসনে যারা ফ্যাসিবাদের দোসর রয়েছে, তাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১২–দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের নজরুল ইসলাম খান এ কথা বলেন।
বৈঠকে নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্তের কথা জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘সবেমাত্র আমাদের একটি জোটের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বাকি জোট ও যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কারণ, আমরাই তো সরকারকে সমর্থন দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বহু বছর ধরে এসব দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ ও যুগপৎ কাজ করেছি। আমরা অনেক ঘনিষ্ঠ। কয়েক দিন আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছি। আমাদের সহযোগী হিসেবে তাদের বৈঠকের বিষয় জানিয়েছি। আগামী দিনে আমাদের করণীয় কী, তা ঠিক করতে এই বৈঠক। আমরা মূলত সরকারের কাছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। নির্বাচনের জন্য যা যা প্রস্তুতি প্রয়োজন, তা ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে আমরা মনে করি। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে যারা যারা জড়িত ও যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করার কথা বলেছি।’
বৈঠকে নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সেলিমা রহমান অংশ নেন। ১২–দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
১২–দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা আগে যে কথা বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে একই কথা বলেছেন যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) যে তাঁর বক্তব্যে অটুট রয়েছেন, এ জন্য তাঁকে স্বাগত জানাই। কিন্তু আমাদের দাবি হচ্ছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করা। আমাদের জোর দাবি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব।’
মোস্তফা জামাল আরও বলেন, ‘১২–দলীয় জোটের পক্ষ থেকে বলতে চাই, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। এর আগে সুনির্দিষ্টভাবে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। বিগত সরকারের অন্যায়-অবিচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। প্রশাসনে যারা ফ্যাসিবাদের দোসর রয়েছে, তাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে