নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন নিয়ে দেওয়া ৪০ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতিকে ‘বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়নের অংশ’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এরা বিএনপির দালাল।’
আজ ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন কাদের।
গতকাল ৪০ জন বুদ্ধিজীবী নাগরিক এক বিবৃতিতে সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচন দেওয়ার কথা বলেছেন জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এ নির্বাচনে নাকি প্রকৃত জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে অসম্ভব হয়ে যাবে। আসলে এ বুদ্ধিজীবীরা বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। আমি তাদের বলব তাদের এই বিবৃতি দেওয়ার আগে উচিত ছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানানো।’
কাদের বলেন, ‘তাদের বিবৃতি যখন দেওয়া উচিত ছিল তখন তারা দেয়নি। তাদের উচিত ছিল বিএনপি নির্বাচন অংশগ্রহণ করছে না বলে তিরস্কার করা। আমি ৪০ জন নাগরিককে বলব, আপনারা কেন জ্বালাও পোড়াও এর বিরুদ্ধে বিবৃতিতে অপারগ। দেশে যে নাশকতা হচ্ছে, গাজীপুরের ট্রেন লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে, পুলিশকে মারা হলো, আনসারকে মারা হলো, কোর্টের এজলাসে গিয়ে হামলা চালানো হলো, এতগুলো বাসে আগুন দেওয়া হলো, ট্রেনের ফিশপ্লেট খুলে ফেলা হলো এসব ব্যাপারে চল্লিশ নাগরিক নিরব কেন?’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘হরতাল-অবরোধ কি তারা সাপোর্ট করেন? যে বুদ্ধিজীবীরা আজকে জ্বালা-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ সাপোর্ট করছেন তারা আসলে বিএনপির দালাল। ২৭টা দল অংশ নিচ্ছে তারপরও বলছেন একতরফা নির্বাচন। আসলে বিএনপির জন্য তাদের মন কাদে। তাদের দেশ ও জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা দেশের জনগণকে নিয়ে ভাবে না। তারা কায়েম করতে চায় গোষ্ঠী স্বার্থ, বাংলাদেশের জন্মের চেতনা বিরোধী সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘প্রধান বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। সেহেতু এখানে জোট করার প্রয়োজনীয়তা নেই। জাতীয় পার্টির সাথে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ দলীয় প্রার্থীসহ সকল প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করছে। তারপর শুরু হচ্ছে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার জন্য, আমাদের দলীয় কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০ ডিসেম্বর হজরত শাহজালাল, শাহ পরানের মাজার জিয়ারত মধ্য দিয়ে সিলেটে নির্বাচনের প্রথম জনসভা করবেন।’
নির্বাচন নিয়ে দেওয়া ৪০ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতিকে ‘বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়নের অংশ’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এরা বিএনপির দালাল।’
আজ ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন কাদের।
গতকাল ৪০ জন বুদ্ধিজীবী নাগরিক এক বিবৃতিতে সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচন দেওয়ার কথা বলেছেন জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এ নির্বাচনে নাকি প্রকৃত জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে অসম্ভব হয়ে যাবে। আসলে এ বুদ্ধিজীবীরা বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। আমি তাদের বলব তাদের এই বিবৃতি দেওয়ার আগে উচিত ছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানানো।’
কাদের বলেন, ‘তাদের বিবৃতি যখন দেওয়া উচিত ছিল তখন তারা দেয়নি। তাদের উচিত ছিল বিএনপি নির্বাচন অংশগ্রহণ করছে না বলে তিরস্কার করা। আমি ৪০ জন নাগরিককে বলব, আপনারা কেন জ্বালাও পোড়াও এর বিরুদ্ধে বিবৃতিতে অপারগ। দেশে যে নাশকতা হচ্ছে, গাজীপুরের ট্রেন লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে, পুলিশকে মারা হলো, আনসারকে মারা হলো, কোর্টের এজলাসে গিয়ে হামলা চালানো হলো, এতগুলো বাসে আগুন দেওয়া হলো, ট্রেনের ফিশপ্লেট খুলে ফেলা হলো এসব ব্যাপারে চল্লিশ নাগরিক নিরব কেন?’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘হরতাল-অবরোধ কি তারা সাপোর্ট করেন? যে বুদ্ধিজীবীরা আজকে জ্বালা-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ সাপোর্ট করছেন তারা আসলে বিএনপির দালাল। ২৭টা দল অংশ নিচ্ছে তারপরও বলছেন একতরফা নির্বাচন। আসলে বিএনপির জন্য তাদের মন কাদে। তাদের দেশ ও জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা দেশের জনগণকে নিয়ে ভাবে না। তারা কায়েম করতে চায় গোষ্ঠী স্বার্থ, বাংলাদেশের জন্মের চেতনা বিরোধী সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘প্রধান বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। সেহেতু এখানে জোট করার প্রয়োজনীয়তা নেই। জাতীয় পার্টির সাথে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ দলীয় প্রার্থীসহ সকল প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করছে। তারপর শুরু হচ্ছে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার জন্য, আমাদের দলীয় কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০ ডিসেম্বর হজরত শাহজালাল, শাহ পরানের মাজার জিয়ারত মধ্য দিয়ে সিলেটে নির্বাচনের প্রথম জনসভা করবেন।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে