নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একতরফাভাবে শুধু নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নয়, রাষ্ট্রপতির চলমান সংলাপে দেশের অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকেও আমন্ত্রণের দাবি জানিয়েছে অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদ।
আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘নিবন্ধনের ফাঁদে গণতন্ত্র কাঁদে’ স্লোগানে মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দেয়।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ গণসংস্কৃতি দলের (বাগসদ) সভাপতি সরদার শামস আল-মামুন বলেন, ‘স্বাধীনতার পূর্বকাল থেকেই সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়—সবকিছুতেই নেতৃত্ব দিয়েছে যে দলগুলো, তা সবই ছিল অনিবন্ধিত। এমনকি নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ এ দেশের বড় বড় সব অর্জনই যাদের অংশগ্রহণে এসেছে তারা সবাই নিবন্ধনহীন ছিল। সুতরাং নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সূত্রের বেড়াজাল, বৈষম্য ও বিভাজন সৃষ্টির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রের মূল সূত্রকেই নির্মমভাবে অস্বীকার করা হচ্ছে।’
সভাপতির বক্তব্যে সমন্বয় পরিষদের চেয়ারম্যান নাজিম আজাদ বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতির চলমান সংলাপকে আমরা সাধুবাদ জানাই। তবে অতীত অভিজ্ঞতা থেকে জেনেছি, শুধু নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপ দেশের জনগণের কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ওই সব সংলাপ শুধু ব্যক্তিগত সন্তুষ্টি ও কয়েকটি দলের স্বার্থ সুসংহত করতে ভূমিকা রেখেছে। দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্রে ন্যায় ও সুশাসন বাস্তবায়নে কোনো অবদান রাখতে পারেনি, যা দেশের জনগণকে ব্যথিত করছে, শঙ্কিত করছে।’
রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি জানিয়ে নাজিম আজাদ বলেন, ‘আপনার চলমান সংলাপ অনিবন্ধিত দলগুলো ছাড়া অসম্পূর্ণ এবং তা জনগণের কাছে প্রত্যাশিতও নয়। রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে আপনি অচিরেই অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নির্বাচন কমিশন গঠনে আমাদের মতামত গ্রহণ করবেন।’
মানববন্ধনে প্রায় ৩০টির অধিক অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও জোটের জাতীয় নেতারা সংহতি জানিয়ে অংশগ্রহণ ও বক্তব্য দেন।
একতরফাভাবে শুধু নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নয়, রাষ্ট্রপতির চলমান সংলাপে দেশের অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকেও আমন্ত্রণের দাবি জানিয়েছে অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদ।
আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘নিবন্ধনের ফাঁদে গণতন্ত্র কাঁদে’ স্লোগানে মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দেয়।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ গণসংস্কৃতি দলের (বাগসদ) সভাপতি সরদার শামস আল-মামুন বলেন, ‘স্বাধীনতার পূর্বকাল থেকেই সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়—সবকিছুতেই নেতৃত্ব দিয়েছে যে দলগুলো, তা সবই ছিল অনিবন্ধিত। এমনকি নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ এ দেশের বড় বড় সব অর্জনই যাদের অংশগ্রহণে এসেছে তারা সবাই নিবন্ধনহীন ছিল। সুতরাং নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সূত্রের বেড়াজাল, বৈষম্য ও বিভাজন সৃষ্টির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রের মূল সূত্রকেই নির্মমভাবে অস্বীকার করা হচ্ছে।’
সভাপতির বক্তব্যে সমন্বয় পরিষদের চেয়ারম্যান নাজিম আজাদ বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতির চলমান সংলাপকে আমরা সাধুবাদ জানাই। তবে অতীত অভিজ্ঞতা থেকে জেনেছি, শুধু নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপ দেশের জনগণের কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ওই সব সংলাপ শুধু ব্যক্তিগত সন্তুষ্টি ও কয়েকটি দলের স্বার্থ সুসংহত করতে ভূমিকা রেখেছে। দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্রে ন্যায় ও সুশাসন বাস্তবায়নে কোনো অবদান রাখতে পারেনি, যা দেশের জনগণকে ব্যথিত করছে, শঙ্কিত করছে।’
রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি জানিয়ে নাজিম আজাদ বলেন, ‘আপনার চলমান সংলাপ অনিবন্ধিত দলগুলো ছাড়া অসম্পূর্ণ এবং তা জনগণের কাছে প্রত্যাশিতও নয়। রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে আপনি অচিরেই অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল সমন্বয় পরিষদকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নির্বাচন কমিশন গঠনে আমাদের মতামত গ্রহণ করবেন।’
মানববন্ধনে প্রায় ৩০টির অধিক অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও জোটের জাতীয় নেতারা সংহতি জানিয়ে অংশগ্রহণ ও বক্তব্য দেন।
চীন সফরে যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। আগামী ২৬ আগস্ট তাঁরা চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসীন রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের খসড়ার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সংবিধানের চেয়েও জুলাই সনদকে প্রাধান্য দেওয়া এবং আদালতে সনদ নিয়ে প্রশ্ন না তোলার বিষয়ে একমত দলটি। সে সঙ্গে দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো সুনির্দিষ্ট করতে কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছে জামায়াত।
১৭ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বিএনপির বিজয় ঠেকানোর অপরাজনীতি করতে গিয়ে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে, একটি বিশাল বড় জেলখানায় পরিণত করেছিল। বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও যাঁরা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে, যাঁরা এ চিন্তা থেকে বিএনপির বিজয়...
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পরে মানুষের মধ্যে নতুন আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। মানুষ আসলে আগামী দিনের জন্য একটা সুন্দর পলিটিক্যাল সিস্টেম চায়। সেই জায়গা থেকে আমরা মনে করি, বাংলাদেশের মানুষ এখন পিআরের পক্ষে মত দিচ্ছে। আমরা চাই, সবাই যেন বেস্ট পলিসিটা গ্রহণ করে নেয়। এতে দেশের মঙ্গল।’
২০ ঘণ্টা আগে