এনসিপি-গণঅধিকার পরিষদ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং গণঅধিকার পরিষদ একীভূত হতে পারে—এমন আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। তরুণদের এই দুটি দল এক হলে তা রাজনীতিতে ইতিবাচক বার্তা নিয়ে আসবে বলে মনে করছেন নেতারা। তাঁদের আশা, দুই দলের কর্মীরা যেমন বিষয়টিকে স্বাগত জানাবেন, তেমনি তরুণ ভোটাররাও দলের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। তবে একীভূত হওয়া নিয়ে দুই দল এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
দুই দলের একীভূত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘রাজনীতির ক্ষেত্রে আমাদের পরিকল্পনাটা হচ্ছে, আমরা আলাদা একটা ব্লক হতে চাই। বিএনপির একটা ব্লক আছে। জামায়াতে ইসলামী বা ইসলামপন্থী দলগুলোরও একটা ব্লক করার চেষ্টা চলছে। আমরাও আমাদের সমমনাদের নিয়ে একত্র হওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা সামনে একসাথে আগাতে পারব কি না, সে সমস্ত বিষয়ে আলোচনা চলছে। এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’
সারোয়ার তুষার মনে করেন, দুটো দল একসঙ্গে কাজ করলে দেশের মানুষের কাছে একটি ভালো বার্তা যাবে। তিনি বলেন, ‘একীভূত কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে যদি তরুণেরা একই প্ল্যাটফর্মে আসে, তাহলে অবশ্যই সেটা সারা দেশের মানুষকে একটা ভালো মেসেজ দেবে। বড় দলগুলোর ওপর অনাস্থাজনিত কারণে সারা দেশের মানুষ একটা বিকল্প চাইছে, সেটার পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশের মানুষ একটা ভরসা পাবে। আজ অথবা কাল এই তরুণেরাই তো বাংলাদেশ পরিচালনা করবে। সেদিক থেকে এটা একটা ভালো বার্তা দেবে বলে আমার ধারণা।’
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমীন মনে করেন, দুটো দল এক হলে পুরো তরুণ প্রজন্ম একসঙ্গে আছে—এমন বার্তা পাবে মানুষ। তিনি বলেন, ‘একীভূত বা জোট হবে কি না, তা নিয়ে নেতৃবৃন্দের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এখনো কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। রাজনীতিতে নির্বাচনকেন্দ্রিক বা আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট হওয়া, যুগপৎ হওয়া বা একীভূত হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এটাকে স্বাভাবিক একটি পরিক্রমা হিসেবেই দেখছি। তরুণদের একটা দল থাকবে, সেটা সকলেরই চাওয়া। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, তাহলে হয়তো এটা আমরা দেখতে পাব। যেহেতু আমাদের দাবি দফা খুব কাছাকাছিই আছে, খুব বেশি পার্থক্য নাই। সেহেতু এটা খুব ভালো হবে বলেই মনে হচ্ছে। কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ কাজ করবে। যদি একীভূত হয়, তাহলে দুই-তিন মাসের মধ্যেই দেখতে পাবেন।’
আওয়ামী লীগ বিএনপির পর দেশে তৃতীয় কোনো দল দাঁড়াতে পারেনি বা তাদের দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ এবং এনসিপি একীভূত হলে সেই তৃতীয় শক্তির ঘাটতি পূরণ হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, ‘দুটি দল একীভূত হলে তৃতীয় শক্তি হবে নাকি দ্বিতীয় শক্তি হবে, এটা আসলে দেশের জনগণ হিসাব করবে, এটার বার্তাটা জনগণ দেবে। আগের রাজনৈতিক সমীকরণ আর বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এক নয়। মানুষ এখন রাজনীতি নিয়ে ভাবছে। ডাকসুতেও প্রচুর পরিমাণ মানুষ ভোট দিতে এসেছে। তার মানে, সমীকরণে ফেলে স্বার্থসিদ্ধি করার দিন আর থাকবে না। এরপরে যে-ই জনগণের রাজনীতি করবে, সেই তৃতীয় শক্তি হোক আর প্রথম শক্তি হোক, উঠে দাঁড়াবে। বেসিক্যালি রাজনীতির সমীকরণ অনেকটা চেঞ্জ হয়ে গেছে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আরও চেঞ্জ হবে। কারণ জনগণ এখন হান্ড্রেড পারসেন্ট সচেতন।’
এনসিপির নেতারা জানান, দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে একীভূতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত সবার মতামত এ ক্ষেত্রে নেওয়া হবে। যদি কাঠামোগত পরিবর্তনের দরকার হয়, সেটাও সবার মতামত নিয়েই করা হবে বলে জানান নেতারা। এ বিষয়ে মাহমুদা মিতু বলেন, ‘দুই দল এক হওয়া নিয়ে এখন আলাপ চলছে। কিন্তু কাঠামোগত পরিবর্তন নিয়ে আলাপ হয়নি। কারণ আমরা সর্বোচ্চ গণতন্ত্র চর্চা করি। বিষয়টি এমন নয় যে সিদ্ধান্তটা শুধু নাহিদ ইসলামের কাছ থেকে আসছে। এটা ইসি (নির্বাহী পরিষদ) থেকে আসার কথা চলছে। জেনারেল মেম্বার থেকে আসবে। সবাই যখন এটাতে একমত হবে, তখন এটা হবে। কাঠামোগত যদি পরিবর্তন হয়, সেটাও দলীয়ভাবে গণতান্ত্রিক উপায়েই হবে। এটা কারও একক সিদ্ধান্তে হবে না।’
এনসিপির সঙ্গে একীভূতকরণের বিষয়ে জানতে চাইলে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘রাজনীতিতে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা সব সময় হয়। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তাদের (এনসিপি) অনেকে আমাদের সঙ্গে রাজনীতি করেছে। যে কারণে তাদের ও আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিভিন্ন আলোচনা আছে যে, কীভাবে দেশ ও জাতির কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করা যায়। তবে একীভূত হওয়ার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক বা পার্টি টু পার্টি আলোচনা হয়নি। সংস্কার, বিচার, নির্বাচন ইস্যুতে বিভিন্নজনের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়া আছে। তবে এখনই সবকিছু নিয়ে মন্তব্য করার সময় আসেনি।’
জানতে চাইলে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ বলেন, ‘একীভূত হওয়ার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সাথে কোনো আলোচনা এখনো হয়নি। তরুণেরা একসাথে কীভাবে কাজ করতে পারে, এসব বিষয়ে আলাপ হচ্ছে। তবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিষয়ে দেশের তরুণদের ইতিবাচক একটা ধারণা আছে। তরুণেরা এক প্ল্যাটফর্মে এক হতে চায়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং গণঅধিকার পরিষদ একীভূত হতে পারে—এমন আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। তরুণদের এই দুটি দল এক হলে তা রাজনীতিতে ইতিবাচক বার্তা নিয়ে আসবে বলে মনে করছেন নেতারা। তাঁদের আশা, দুই দলের কর্মীরা যেমন বিষয়টিকে স্বাগত জানাবেন, তেমনি তরুণ ভোটাররাও দলের প্রতি আকৃষ্ট হবেন। তবে একীভূত হওয়া নিয়ে দুই দল এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
দুই দলের একীভূত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘রাজনীতির ক্ষেত্রে আমাদের পরিকল্পনাটা হচ্ছে, আমরা আলাদা একটা ব্লক হতে চাই। বিএনপির একটা ব্লক আছে। জামায়াতে ইসলামী বা ইসলামপন্থী দলগুলোরও একটা ব্লক করার চেষ্টা চলছে। আমরাও আমাদের সমমনাদের নিয়ে একত্র হওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা সামনে একসাথে আগাতে পারব কি না, সে সমস্ত বিষয়ে আলোচনা চলছে। এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’
সারোয়ার তুষার মনে করেন, দুটো দল একসঙ্গে কাজ করলে দেশের মানুষের কাছে একটি ভালো বার্তা যাবে। তিনি বলেন, ‘একীভূত কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে যদি তরুণেরা একই প্ল্যাটফর্মে আসে, তাহলে অবশ্যই সেটা সারা দেশের মানুষকে একটা ভালো মেসেজ দেবে। বড় দলগুলোর ওপর অনাস্থাজনিত কারণে সারা দেশের মানুষ একটা বিকল্প চাইছে, সেটার পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশের মানুষ একটা ভরসা পাবে। আজ অথবা কাল এই তরুণেরাই তো বাংলাদেশ পরিচালনা করবে। সেদিক থেকে এটা একটা ভালো বার্তা দেবে বলে আমার ধারণা।’
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমীন মনে করেন, দুটো দল এক হলে পুরো তরুণ প্রজন্ম একসঙ্গে আছে—এমন বার্তা পাবে মানুষ। তিনি বলেন, ‘একীভূত বা জোট হবে কি না, তা নিয়ে নেতৃবৃন্দের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এখনো কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। রাজনীতিতে নির্বাচনকেন্দ্রিক বা আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট হওয়া, যুগপৎ হওয়া বা একীভূত হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এটাকে স্বাভাবিক একটি পরিক্রমা হিসেবেই দেখছি। তরুণদের একটা দল থাকবে, সেটা সকলেরই চাওয়া। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, তাহলে হয়তো এটা আমরা দেখতে পাব। যেহেতু আমাদের দাবি দফা খুব কাছাকাছিই আছে, খুব বেশি পার্থক্য নাই। সেহেতু এটা খুব ভালো হবে বলেই মনে হচ্ছে। কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ কাজ করবে। যদি একীভূত হয়, তাহলে দুই-তিন মাসের মধ্যেই দেখতে পাবেন।’
আওয়ামী লীগ বিএনপির পর দেশে তৃতীয় কোনো দল দাঁড়াতে পারেনি বা তাদের দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ এবং এনসিপি একীভূত হলে সেই তৃতীয় শক্তির ঘাটতি পূরণ হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, ‘দুটি দল একীভূত হলে তৃতীয় শক্তি হবে নাকি দ্বিতীয় শক্তি হবে, এটা আসলে দেশের জনগণ হিসাব করবে, এটার বার্তাটা জনগণ দেবে। আগের রাজনৈতিক সমীকরণ আর বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এক নয়। মানুষ এখন রাজনীতি নিয়ে ভাবছে। ডাকসুতেও প্রচুর পরিমাণ মানুষ ভোট দিতে এসেছে। তার মানে, সমীকরণে ফেলে স্বার্থসিদ্ধি করার দিন আর থাকবে না। এরপরে যে-ই জনগণের রাজনীতি করবে, সেই তৃতীয় শক্তি হোক আর প্রথম শক্তি হোক, উঠে দাঁড়াবে। বেসিক্যালি রাজনীতির সমীকরণ অনেকটা চেঞ্জ হয়ে গেছে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আরও চেঞ্জ হবে। কারণ জনগণ এখন হান্ড্রেড পারসেন্ট সচেতন।’
এনসিপির নেতারা জানান, দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে একীভূতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত সবার মতামত এ ক্ষেত্রে নেওয়া হবে। যদি কাঠামোগত পরিবর্তনের দরকার হয়, সেটাও সবার মতামত নিয়েই করা হবে বলে জানান নেতারা। এ বিষয়ে মাহমুদা মিতু বলেন, ‘দুই দল এক হওয়া নিয়ে এখন আলাপ চলছে। কিন্তু কাঠামোগত পরিবর্তন নিয়ে আলাপ হয়নি। কারণ আমরা সর্বোচ্চ গণতন্ত্র চর্চা করি। বিষয়টি এমন নয় যে সিদ্ধান্তটা শুধু নাহিদ ইসলামের কাছ থেকে আসছে। এটা ইসি (নির্বাহী পরিষদ) থেকে আসার কথা চলছে। জেনারেল মেম্বার থেকে আসবে। সবাই যখন এটাতে একমত হবে, তখন এটা হবে। কাঠামোগত যদি পরিবর্তন হয়, সেটাও দলীয়ভাবে গণতান্ত্রিক উপায়েই হবে। এটা কারও একক সিদ্ধান্তে হবে না।’
এনসিপির সঙ্গে একীভূতকরণের বিষয়ে জানতে চাইলে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘রাজনীতিতে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা সব সময় হয়। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তাদের (এনসিপি) অনেকে আমাদের সঙ্গে রাজনীতি করেছে। যে কারণে তাদের ও আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিভিন্ন আলোচনা আছে যে, কীভাবে দেশ ও জাতির কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করা যায়। তবে একীভূত হওয়ার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক বা পার্টি টু পার্টি আলোচনা হয়নি। সংস্কার, বিচার, নির্বাচন ইস্যুতে বিভিন্নজনের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়া আছে। তবে এখনই সবকিছু নিয়ে মন্তব্য করার সময় আসেনি।’
জানতে চাইলে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ বলেন, ‘একীভূত হওয়ার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সাথে কোনো আলোচনা এখনো হয়নি। তরুণেরা একসাথে কীভাবে কাজ করতে পারে, এসব বিষয়ে আলাপ হচ্ছে। তবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিষয়ে দেশের তরুণদের ইতিবাচক একটা ধারণা আছে। তরুণেরা এক প্ল্যাটফর্মে এক হতে চায়।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?
৬ ঘণ্টা আগে‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোর সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই।’
৮ ঘণ্টা আগে