নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী মৃত্যুকে ভয় না পেলেও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ভয় পায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর এলাকায় মহানগর বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছে, সে নাকি কাউকে ভয় করে না। এমনকি মৃত্যুকেও ভয় পায় না। কিন্তু সে ঠিকই নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ভয় পায়। সে যদি সাহসী হতো তাহলে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিত।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আমরা চাই শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের অবসান হোক। একই সাথে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। জনগণই নির্ধারণ করুক তারা কাকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায়। আজ নাইকো মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে, এই মামলার প্রধান আসামি ছিল শেখ হাসিনা নিজেই। সে রাষ্ট্রক্ষমতার জোরে নিজের নাম বাদ দিয়ে খালেদা জিয়ার নাম ঢুকিয়েছে। এটা শেখ হাসিনার ইচ্ছে পূরণের বিচার। সে এখন আদালত, পুলিশ, র্যাব নিয়ন্ত্রণ করে সবাইকে ভয় দেখায়। এই দানবীয় শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সবাই। আপনারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জগদ্দল পাথরকে সরাতে হবে।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ‘সাহসী’ আখ্যা দিয়ে রিজভী বলেন, ‘ওরা (ক্ষমতাসীন দল) পুলিশের বেষ্টনীতে দাঁড়িয়ে থেকে পুলিশ দিয়ে আমাদের আক্রমণ করে। আইনি অস্ত্র দিয়ে আমাদের ঘায়েল করে। আমরা খালি হাতে লড়তে নামি। আমরাই প্রকৃত সাহসী যে অপশক্তির বিরুদ্ধে খালি হাতে লড়াই করি। আজ খালেদা জিয়া বন্দী, তারেক রহমান দেশের বাইরে। আপনারা তাঁদের ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে নামুন।’
বিএনপি নেতা রিজভী বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে অনেক অনিয়ম হয়। এই জেলায় সবচেয়ে বেশি প্রতিবাদ করে বিএনপি। এখানে নিষ্পাপ শিশু ত্বকীকে জীবন দিতে হয়েছে। শীতলক্ষ্যায় সাতটি লাশ ভেসে উঠেছে। এগুলো কাদের কাজ আমরা সবাই জানি। সুতরাং সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে, সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। আমরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, নির্বাচন ফিরিয়ে আনব। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।’
পদযাত্রায় মহানগর বিএনপির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন খানের সভাপতিত্বে ও আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, কেন্দ্রীয় সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান সুমন প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী মৃত্যুকে ভয় না পেলেও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ভয় পায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর এলাকায় মহানগর বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছে, সে নাকি কাউকে ভয় করে না। এমনকি মৃত্যুকেও ভয় পায় না। কিন্তু সে ঠিকই নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ভয় পায়। সে যদি সাহসী হতো তাহলে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিত।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আমরা চাই শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের অবসান হোক। একই সাথে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। জনগণই নির্ধারণ করুক তারা কাকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায়। আজ নাইকো মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে, এই মামলার প্রধান আসামি ছিল শেখ হাসিনা নিজেই। সে রাষ্ট্রক্ষমতার জোরে নিজের নাম বাদ দিয়ে খালেদা জিয়ার নাম ঢুকিয়েছে। এটা শেখ হাসিনার ইচ্ছে পূরণের বিচার। সে এখন আদালত, পুলিশ, র্যাব নিয়ন্ত্রণ করে সবাইকে ভয় দেখায়। এই দানবীয় শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সবাই। আপনারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জগদ্দল পাথরকে সরাতে হবে।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ‘সাহসী’ আখ্যা দিয়ে রিজভী বলেন, ‘ওরা (ক্ষমতাসীন দল) পুলিশের বেষ্টনীতে দাঁড়িয়ে থেকে পুলিশ দিয়ে আমাদের আক্রমণ করে। আইনি অস্ত্র দিয়ে আমাদের ঘায়েল করে। আমরা খালি হাতে লড়তে নামি। আমরাই প্রকৃত সাহসী যে অপশক্তির বিরুদ্ধে খালি হাতে লড়াই করি। আজ খালেদা জিয়া বন্দী, তারেক রহমান দেশের বাইরে। আপনারা তাঁদের ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে নামুন।’
বিএনপি নেতা রিজভী বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে অনেক অনিয়ম হয়। এই জেলায় সবচেয়ে বেশি প্রতিবাদ করে বিএনপি। এখানে নিষ্পাপ শিশু ত্বকীকে জীবন দিতে হয়েছে। শীতলক্ষ্যায় সাতটি লাশ ভেসে উঠেছে। এগুলো কাদের কাজ আমরা সবাই জানি। সুতরাং সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে, সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। আমরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, নির্বাচন ফিরিয়ে আনব। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।’
পদযাত্রায় মহানগর বিএনপির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন খানের সভাপতিত্বে ও আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, কেন্দ্রীয় সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান সুমন প্রমুখ।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে