নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেছেন, চা-নাশতা খাওয়ানোর সংলাপ করবেন না। আজ রোববার (১ জুন) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আহ্বান জানিয়ে রাশেদ খান বলেন, ‘চা-নাশতা খাওয়ানোর সংলাপ করবেন না। সংলাপ ফলপ্রসূ করতে সিদ্ধান্ত জানান। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ করুন। আমাদের দাবি, আগামী সেপ্টেম্বরে তফসিল ও ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করুন। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন একে-অপরের পরিপূরক। কোনোটাকে কোনোটার মুখোমুখি করে ধোঁয়াশা করবেন না। আগামীকাল সংলাপ থেকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন।’
জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ, জি এম কাদেরসহ ফ্যাসিবাদের সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং বরিশালে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের ওপর জাতীয় পার্টির হামলার প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
মো. রাশেদ খান বলেন, শেখ হাসিনার বিচার হলে জি এম কাদেরের কেন বিচার হবে না? আওয়ামী লীগের মতো জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত করতে হবে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার করুন, অন্যথায় সারা দেশে আন্দোলন শুরু হবে।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, এই দেশের গণতন্ত্র হত্যার জন্য হাসিনা যেভাবে দায়ী, ঠিক একইভাবে জি এম কাদেরও দায়ী। জি এম কাদেরের নামে মামলা হলেও তাঁকে কেন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না? উপদেষ্টা পরিষদ বা সরকারের কে জাতীয় পার্টিকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে? অন্যথায় কেন জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হচ্ছে না, মিছিল-মিটিংয়ে বাধা দেওয়া হচ্ছে না? জাতীয় পার্টির মিছিল-মিটিংয়ে আওয়ামী লীগ যুক্ত হচ্ছে।
রাশেদ খান আরও বলেন, ‘বরিশালে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে মামলা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার করুন। অন্যথায় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের আমরা থামাতে পারব না। এর দায়দায়িত্ব কিন্তু আপনাদের নিতে হবে।’
গণঅধিকার পরিষদের মুখপাত্র ফারুক হাসান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান দোসর। সরকারের তিনজন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, রিজওয়ানা হাসান ও মাহফুজ আলম জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রেখেছে, তারা আওয়ামী লীগকে জাতীয় পার্টির মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা পরিষ্কারভাবে বলছি, জাতীয় পার্টি আজ থেকে নিষিদ্ধ, যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানে প্রতিরোধ হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের উচ্চতর পরিষদের সদস্য হাসান আল মামুন, আবু হানিফ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দীন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেছেন, চা-নাশতা খাওয়ানোর সংলাপ করবেন না। আজ রোববার (১ জুন) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আহ্বান জানিয়ে রাশেদ খান বলেন, ‘চা-নাশতা খাওয়ানোর সংলাপ করবেন না। সংলাপ ফলপ্রসূ করতে সিদ্ধান্ত জানান। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ করুন। আমাদের দাবি, আগামী সেপ্টেম্বরে তফসিল ও ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করুন। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন একে-অপরের পরিপূরক। কোনোটাকে কোনোটার মুখোমুখি করে ধোঁয়াশা করবেন না। আগামীকাল সংলাপ থেকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন।’
জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ, জি এম কাদেরসহ ফ্যাসিবাদের সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং বরিশালে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের ওপর জাতীয় পার্টির হামলার প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
মো. রাশেদ খান বলেন, শেখ হাসিনার বিচার হলে জি এম কাদেরের কেন বিচার হবে না? আওয়ামী লীগের মতো জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত করতে হবে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার করুন, অন্যথায় সারা দেশে আন্দোলন শুরু হবে।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, এই দেশের গণতন্ত্র হত্যার জন্য হাসিনা যেভাবে দায়ী, ঠিক একইভাবে জি এম কাদেরও দায়ী। জি এম কাদেরের নামে মামলা হলেও তাঁকে কেন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না? উপদেষ্টা পরিষদ বা সরকারের কে জাতীয় পার্টিকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে? অন্যথায় কেন জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হচ্ছে না, মিছিল-মিটিংয়ে বাধা দেওয়া হচ্ছে না? জাতীয় পার্টির মিছিল-মিটিংয়ে আওয়ামী লীগ যুক্ত হচ্ছে।
রাশেদ খান আরও বলেন, ‘বরিশালে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে মামলা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার করুন। অন্যথায় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের আমরা থামাতে পারব না। এর দায়দায়িত্ব কিন্তু আপনাদের নিতে হবে।’
গণঅধিকার পরিষদের মুখপাত্র ফারুক হাসান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান দোসর। সরকারের তিনজন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, রিজওয়ানা হাসান ও মাহফুজ আলম জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রেখেছে, তারা আওয়ামী লীগকে জাতীয় পার্টির মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা পরিষ্কারভাবে বলছি, জাতীয় পার্টি আজ থেকে নিষিদ্ধ, যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানে প্রতিরোধ হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের উচ্চতর পরিষদের সদস্য হাসান আল মামুন, আবু হানিফ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দীন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন প্রমুখ।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসা ফিরোজায় যান ইসহাক দার। এ সময় খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ট্র্যাডিশনাল নির্বাচনী পদ্ধতির ব্যর্থতা স্পষ্ট হওয়ায় এখন পিআর (আনুপাতিক) পদ্ধতি অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ব্যর্থতার জন্য মূলত দায়ী রাজনৈতিক নেতারা ও দলসমূহ, যারা সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন কেবল ক্ষমতার পরিবর্তন আনে। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থান রাষ্ট্রের কাঠামো বদলায়। সেই কাঠামোগত পরিবর্তন না এলে আমরা এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করব।’
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের অভিযোগে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২৪ আগস্ট) বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব দেও
৭ ঘণ্টা আগে