নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্যাতন, গ্রেপ্তার করে বর্তমান সরকারের শেষরক্ষা হবে না বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, বিএনপির চলমান আন্দোলনকে দমন করতে সরকার অনেক নির্যাতন করেছে, নেতা-কর্মীদের কারাবন্দী করাসহ নানা চেষ্টা করেছে। কিন্তু এত কিছুর পরেও আন্দোলন দমাতে পারেনি।
এ সময় সরকারের উদ্দেশে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এত কিছু করেও আন্দোলনকে দমাতে পারেননি। জনগণ নেমে গেছে রাস্তায়। আর আপনাদের (সরকার) কোনো রেহাই নাই।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আজ রোববার বিকেলে এক ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সরকার পতনের আন্দোলনে ছাত্রসমাজকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আগামী দিনে আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ ১০ দফা বাস্তবায়ন, নেতা-কর্মীদের মুক্ত করা। এটা করতে হলে যত দ্রুত সম্ভব এই সরকারকে বিদায় করতে হবে। এই সরকারকে বিদায় করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। সে জন্য অতীতের ধারাবাহিকতায় ছাত্রসমাজকেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে। ছাত্র-জনতা-যুব সমাজের ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
‘জনগণ সরকার চায় না বলে বার্তা দিয়েছে’—এমন দাবি করে তিনি বলেন, ‘অন্ধকার কেটে যাবে। আলোর পথে বাংলাদেশ।’
ছাত্রদলকে ঘুরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে সমাবেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সংগঠনটির সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘গণতন্ত্রকে পদদলিত করেছে সরকার। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী এখন জেলখানায়। এই অবস্থায় ছাত্রদলকে উঠে দাঁড়াতে হবে।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘২০২৩ সাল হবে কলঙ্কমুক্তির বছর। বেগম জিয়াকে মুক্ত করা হবে, এ বছর মুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লা আমান বলেন, ‘রাজপথে সবকিছুর ফয়সালা হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতায় হস্তান্তর করা না হলে ছাত্রদল ৯০-এর মতো গণ-অভ্যুত্থান সৃষ্টি করে সরকারের পতন ঘটাবে।’
ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে সংগঠনের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, নাজিম উদ্দিন আলম, আজিজুল বারী হেলাল, শহীদুল ইসলাম বাবুল, আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েলসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল ও সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া সমাবেশ পরিচালনা করেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এদিন সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখানে সাংবাদিকদের কাছে নতুন বছরের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য বর্তমান সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। আমরা আশা করি ২০২৩ সালে সেই লক্ষ্য ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে। এই সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।’
নির্যাতন, গ্রেপ্তার করে বর্তমান সরকারের শেষরক্ষা হবে না বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, বিএনপির চলমান আন্দোলনকে দমন করতে সরকার অনেক নির্যাতন করেছে, নেতা-কর্মীদের কারাবন্দী করাসহ নানা চেষ্টা করেছে। কিন্তু এত কিছুর পরেও আন্দোলন দমাতে পারেনি।
এ সময় সরকারের উদ্দেশে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এত কিছু করেও আন্দোলনকে দমাতে পারেননি। জনগণ নেমে গেছে রাস্তায়। আর আপনাদের (সরকার) কোনো রেহাই নাই।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আজ রোববার বিকেলে এক ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সরকার পতনের আন্দোলনে ছাত্রসমাজকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আগামী দিনে আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ ১০ দফা বাস্তবায়ন, নেতা-কর্মীদের মুক্ত করা। এটা করতে হলে যত দ্রুত সম্ভব এই সরকারকে বিদায় করতে হবে। এই সরকারকে বিদায় করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। সে জন্য অতীতের ধারাবাহিকতায় ছাত্রসমাজকেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে। ছাত্র-জনতা-যুব সমাজের ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
‘জনগণ সরকার চায় না বলে বার্তা দিয়েছে’—এমন দাবি করে তিনি বলেন, ‘অন্ধকার কেটে যাবে। আলোর পথে বাংলাদেশ।’
ছাত্রদলকে ঘুরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে সমাবেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সংগঠনটির সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘গণতন্ত্রকে পদদলিত করেছে সরকার। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী এখন জেলখানায়। এই অবস্থায় ছাত্রদলকে উঠে দাঁড়াতে হবে।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘২০২৩ সাল হবে কলঙ্কমুক্তির বছর। বেগম জিয়াকে মুক্ত করা হবে, এ বছর মুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লা আমান বলেন, ‘রাজপথে সবকিছুর ফয়সালা হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতায় হস্তান্তর করা না হলে ছাত্রদল ৯০-এর মতো গণ-অভ্যুত্থান সৃষ্টি করে সরকারের পতন ঘটাবে।’
ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে সংগঠনের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, নাজিম উদ্দিন আলম, আজিজুল বারী হেলাল, শহীদুল ইসলাম বাবুল, আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েলসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল ও সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া সমাবেশ পরিচালনা করেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এদিন সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখানে সাংবাদিকদের কাছে নতুন বছরের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য বর্তমান সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। আমরা আশা করি ২০২৩ সালে সেই লক্ষ্য ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে। এই সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।’
প্রতিনিধি সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে উপস্থিত প্রতিনিধিদের সম্মতিতে মোসলেহ উদ্দিন বিজয়কে সভাপতি এবং নাবিলা সুলতানাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি (২০২৫-২৬) গঠন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বাবর বলেন, ‘দলকে যাঁরা ভালোবাসেন, দলকে যাঁরা পছন্দ করেন, দলের আদর্শ যাঁরা ধারণ করেন, তাঁদের দলের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, আপনাদের তা মানতে হবে। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, অনেক কঠিন পথ আমাদের অতিক্রম করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগুম-খুনের শিকার পরিবারগুলোর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গুমের শিকার হওয়া লোকদের সন্তানেরা বড় হয়েছে। কিন্তু তাদের ফিরে পাইনি। আশা ছিল, অভ্যুত্থানের পর গুম হওয়া ব্যক্তিদের খোঁজ পাব; কিন্তু এখনো কিছুই হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম মালয়েশিয়ায় পৌঁছেছেন। শুক্রবার বিকেলে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্স মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভ্যর্থনা জানানো হয়।
৮ ঘণ্টা আগে