নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছেন।
গতকাল পর্যন্ত ৯ জন প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে (ইসি) অভিযোগ জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। কেউ কেউ কমিশনে এসে করণীয় সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন। এর আগে ভোটকেন্দ্র দখল, জাল ভোট, এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়াসহ নানা অভিযোগে ৭ জানুয়ারি ভোটের দিন নির্বাচন বর্জন করার কথা জানান অর্ধশতাধিক প্রার্থী। 
নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করা কুষ্টিয়া-২ আসনের প্রার্থী জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সোবহান গোলাপ ও বরগুনা-১ আসনের একই দলের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু সংবাদ সম্মেলন করে কারচুপির অভিযোগ এনেছেন। গণমাধ্যমে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ করা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ফরিদপুর-২ আসনের মোহাম্মাদ জামাল হোসেন মিয়া, লালমনিরহাট-২ আসনের সিরাজুল হক, পাবনা-৩ আসনের মো. আব্দুল হামিদ, ময়মনসিংহ-১০ আসনের আবুল হোসেন ও কায়সার আহমেদ, রাজশাহী-১ আসনের গোলাম রব্বানী, রাজশাহী-৪ আসনের এনামুল হক, রাজশাহী-৫ আসনের ওবায়দুর রহমান ও রাজশাহী-৬ আসনের রাহেনুল হক রায়হান। এ ছাড়া ফলাফল ঘোষণার পরপরই কারচুপির অভিযোগ করেছেন ঢাকা-৫ আসনের একই দলের প্রার্থী হারুনর রশিদ মুন্না।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ভোট নিয়ে ইসিতে অভিযোগ দিয়েছেন ফরিদপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন, ঢাকা-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী সানজিদা খানম, পিরোজপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রুস্তম আলী ফরাজী, রাজবাড়ী-২ আসনের নূরে আলম সিদ্দিকী, গোপালগঞ্জ-১ আসনের মো. কবির মিয়া, ঝিনাইদহ-১ আসনের নজরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৩ আসনের সোমনাথ সাহা, রাজশাহী-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ১৪ দলীয় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা প্রমুখ। করণীয় সম্পর্কে খোঁজ নিতে গতকাল ইসিতে এসেছিলেন মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের পরাজিত প্রার্থী মমতাজ বেগমসহ বেশ কয়েকজন।
সূত্র জানায়, কারচুপির অভিযোগ এনে গতকাল স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের কাছে চিঠি দেন।
অনিয়মের ভিডিও, স্থিরচিত্রসহ তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে লিখিত অভিযোগে তিনি অনিয়ম হওয়া অর্ধশতাধিক কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে পুনর্নির্বাচন চেয়েছেন। আরও কিছু কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনারও দাবি জানান তিনি। মৃত ও প্রবাসী ভোটারের ভোট নেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর।
এ ছাড়া ভোটে কারচুপি, যোগসাজশে নির্বাচনী ফল পরিবর্তন ও কেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ এনে ফলাফল স্থগিত চেয়ে সিইসিকে চিঠি দিয়েছেন সানজিদা খানম। রুস্তম আলী ফরাজী অভিযোগ করেছেন, ৫০টির বেশি ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিজয়ী প্রার্থীর পক্ষে ২০ হাজার ভোট কেটে দিয়েছেন। ব্যাপক অনিয়ম, জালভোট ও পুনরায় গণনার দাবি জানিয়েছেন কবির মিয়া। ২১টি ভোটকেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত ও পুনরায় ভোট গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন নজরুল ইসলাম। ভোট পুনর্গণনা, অবৈধ ফলাফল বাতিল এবং পুনরায় ভোট গ্রহণের আবেদন করেছেন সোমনাথ সাহা। অবশ্য অনিয়মের কারণে এই আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল করা হয়েছে। এই কেন্দ্রে আগামী শনিবার ভোট গ্রহণ করা হবে।
অভিযোগ জমার বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব অভিযোগ জমা পড়েছে, সেগুলো কমিশনে নথি আকারে উপস্থাপন করা হচ্ছে। কমিশন যে সিদ্ধান্ত দেবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টির ফলাফল অনুযায়ী, নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ২২২টিতে, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে। লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা ১১টি আসনে এবং জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি ১টি করে আসনে বিজয়ী হয়েছে।
অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এই নির্বাচন আওয়ামী লীগের নিজেদের মধ্যে নির্বাচন। এখানেও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ আসছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এগুলোর তদন্ত করে নির্বাচনকে কলুষমুক্ত করা।

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছেন।
গতকাল পর্যন্ত ৯ জন প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে (ইসি) অভিযোগ জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। কেউ কেউ কমিশনে এসে করণীয় সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন। এর আগে ভোটকেন্দ্র দখল, জাল ভোট, এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়াসহ নানা অভিযোগে ৭ জানুয়ারি ভোটের দিন নির্বাচন বর্জন করার কথা জানান অর্ধশতাধিক প্রার্থী। 
নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করা কুষ্টিয়া-২ আসনের প্রার্থী জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সোবহান গোলাপ ও বরগুনা-১ আসনের একই দলের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু সংবাদ সম্মেলন করে কারচুপির অভিযোগ এনেছেন। গণমাধ্যমে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ করা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ফরিদপুর-২ আসনের মোহাম্মাদ জামাল হোসেন মিয়া, লালমনিরহাট-২ আসনের সিরাজুল হক, পাবনা-৩ আসনের মো. আব্দুল হামিদ, ময়মনসিংহ-১০ আসনের আবুল হোসেন ও কায়সার আহমেদ, রাজশাহী-১ আসনের গোলাম রব্বানী, রাজশাহী-৪ আসনের এনামুল হক, রাজশাহী-৫ আসনের ওবায়দুর রহমান ও রাজশাহী-৬ আসনের রাহেনুল হক রায়হান। এ ছাড়া ফলাফল ঘোষণার পরপরই কারচুপির অভিযোগ করেছেন ঢাকা-৫ আসনের একই দলের প্রার্থী হারুনর রশিদ মুন্না।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ভোট নিয়ে ইসিতে অভিযোগ দিয়েছেন ফরিদপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন, ঢাকা-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী সানজিদা খানম, পিরোজপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রুস্তম আলী ফরাজী, রাজবাড়ী-২ আসনের নূরে আলম সিদ্দিকী, গোপালগঞ্জ-১ আসনের মো. কবির মিয়া, ঝিনাইদহ-১ আসনের নজরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৩ আসনের সোমনাথ সাহা, রাজশাহী-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ১৪ দলীয় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা প্রমুখ। করণীয় সম্পর্কে খোঁজ নিতে গতকাল ইসিতে এসেছিলেন মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের পরাজিত প্রার্থী মমতাজ বেগমসহ বেশ কয়েকজন।
সূত্র জানায়, কারচুপির অভিযোগ এনে গতকাল স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের কাছে চিঠি দেন।
অনিয়মের ভিডিও, স্থিরচিত্রসহ তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে লিখিত অভিযোগে তিনি অনিয়ম হওয়া অর্ধশতাধিক কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে পুনর্নির্বাচন চেয়েছেন। আরও কিছু কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনারও দাবি জানান তিনি। মৃত ও প্রবাসী ভোটারের ভোট নেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর।
এ ছাড়া ভোটে কারচুপি, যোগসাজশে নির্বাচনী ফল পরিবর্তন ও কেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ এনে ফলাফল স্থগিত চেয়ে সিইসিকে চিঠি দিয়েছেন সানজিদা খানম। রুস্তম আলী ফরাজী অভিযোগ করেছেন, ৫০টির বেশি ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিজয়ী প্রার্থীর পক্ষে ২০ হাজার ভোট কেটে দিয়েছেন। ব্যাপক অনিয়ম, জালভোট ও পুনরায় গণনার দাবি জানিয়েছেন কবির মিয়া। ২১টি ভোটকেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত ও পুনরায় ভোট গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন নজরুল ইসলাম। ভোট পুনর্গণনা, অবৈধ ফলাফল বাতিল এবং পুনরায় ভোট গ্রহণের আবেদন করেছেন সোমনাথ সাহা। অবশ্য অনিয়মের কারণে এই আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল করা হয়েছে। এই কেন্দ্রে আগামী শনিবার ভোট গ্রহণ করা হবে।
অভিযোগ জমার বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব অভিযোগ জমা পড়েছে, সেগুলো কমিশনে নথি আকারে উপস্থাপন করা হচ্ছে। কমিশন যে সিদ্ধান্ত দেবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টির ফলাফল অনুযায়ী, নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ২২২টিতে, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে। লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা ১১টি আসনে এবং জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি ১টি করে আসনে বিজয়ী হয়েছে।
অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এই নির্বাচন আওয়ামী লীগের নিজেদের মধ্যে নির্বাচন। এখানেও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ আসছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এগুলোর তদন্ত করে নির্বাচনকে কলুষমুক্ত করা।

মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বা
১১ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বা
১১ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বা
১১ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন পরাজিত প্রার্থীরা। গতকাল বুধবার পর্যন্ত ২১ জন প্রার্থী এমন অভিযোগ এনেছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। দুজন ১৪ দলীয় জোটের নেতা এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বা
১১ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে