নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ঘরে ঘরে প্রত্যেক ভোটারের কাছে নির্বাচনী বার্তা পৌঁছাতে চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য এলাকাভিত্তিক প্রচারকারী মনোনীত করবেন ক্ষমতাসীনেরা। তাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য মাস্টার ট্রেইনার তৈরি করা হচ্ছে।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এবারের জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বার্তা নিয়ে এই উদ্যোগের আওতায় একটি সুশৃঙ্খল প্রচার দলের মাধ্যমে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রত্যেক ভোটারের কাছে ভোট চাওয়া হবে। প্রতিটি এলাকার জন্য একজন করে প্রচারকারী (ক্যাম্পেইনার) মনোনীত করা হবে।
আরও বলা হয়, এসব প্রচারকারীকে প্রশিক্ষণ দেবেন উপজেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষকেরা। উপজেলা পর্যায়ের এই প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষিত করার জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাধ্যমে একটি ‘মাস্টার ট্রেইনার’ গ্রুপ তৈরি করছে। যারা প্রতিটি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে গিয়ে স্থানীয় প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেবে। স্থানীয় প্রশিক্ষকেরা প্রচারকারীদের প্রচার করাবে। প্রথম দফায় ১০০ শিক্ষক এ প্রশিক্ষণে অংশ নেন।
জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী এবং ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, ‘অফলাইন ক্যাম্পেইন’-এর ফোকাল পয়েন্ট সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর ও সহকারী ফোকাল পয়েন্ট সৈয়দ ইমাম বাকের।
সভায় কবির বিন আনোয়ার বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে, “রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ” নামে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এই কর্মসূচির আওতায় দলের প্রচার-প্রচারণা, ভোট প্রার্থনা ইত্যাদিসহ নানাবিধ উদ্যোগ ইতিমধ্যে শুরু করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ঘরে ঘরে প্রত্যেক ভোটারের কাছে নির্বাচনী বার্তা পৌঁছাতে চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য এলাকাভিত্তিক প্রচারকারী মনোনীত করবেন ক্ষমতাসীনেরা। তাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য মাস্টার ট্রেইনার তৈরি করা হচ্ছে।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এবারের জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বার্তা নিয়ে এই উদ্যোগের আওতায় একটি সুশৃঙ্খল প্রচার দলের মাধ্যমে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রত্যেক ভোটারের কাছে ভোট চাওয়া হবে। প্রতিটি এলাকার জন্য একজন করে প্রচারকারী (ক্যাম্পেইনার) মনোনীত করা হবে।
আরও বলা হয়, এসব প্রচারকারীকে প্রশিক্ষণ দেবেন উপজেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষকেরা। উপজেলা পর্যায়ের এই প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষিত করার জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাধ্যমে একটি ‘মাস্টার ট্রেইনার’ গ্রুপ তৈরি করছে। যারা প্রতিটি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে গিয়ে স্থানীয় প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেবে। স্থানীয় প্রশিক্ষকেরা প্রচারকারীদের প্রচার করাবে। প্রথম দফায় ১০০ শিক্ষক এ প্রশিক্ষণে অংশ নেন।
জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী এবং ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, ‘অফলাইন ক্যাম্পেইন’-এর ফোকাল পয়েন্ট সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর ও সহকারী ফোকাল পয়েন্ট সৈয়দ ইমাম বাকের।
সভায় কবির বিন আনোয়ার বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে, “রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ” নামে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এই কর্মসূচির আওতায় দলের প্রচার-প্রচারণা, ভোট প্রার্থনা ইত্যাদিসহ নানাবিধ উদ্যোগ ইতিমধ্যে শুরু করেছি।’
গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ে আধিপত্যবাদী বিদেশি শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপের মাত্রা বেড়েছে বলে মনে করছে দেশের বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘মানবিক প্যাসেজ’ নাম দিয়ে করিডর চালুর চেষ্টা এবং চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবশ্যই আমরা প্রয়োজনীয় সংস্কার চাই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আমরা স্থানীয় সরকারের নির্বাচন চাই। স্থানীয় সরকার হলো প্রশাসনের সর্বনিম্ন স্তর। এ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণিত হবে যে, নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ..
৭ ঘণ্টা আগেঅধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের দিন ৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষস্থানীয় তিন নেতা সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও আখতার হোসেন।
৭ ঘণ্টা আগেএ্যানি বলেন, ‘তারেক রহমানের দেশে ফেরায় কোনো বাধা নেই। তবে তাঁর আগমনের জন্য প্রস্তুতি দরকার। আমরা সেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। তিনি খুব শিগগির ফিরছেন। তাঁকে বরণ করে নিতে আমরা শুধু দলের পক্ষ থেকেই নয়, জাতীয়ভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’
৮ ঘণ্টা আগে