নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আওয়ামী লীগের হাতে নিরাপদ নয়। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই তারা সব বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করে দিতে চায়।’ আজ রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় আওয়ামী লীগের দলীয় ফোরামে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ওঠার বিষয়ে মঈন খানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকেরা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন বলতে যেটা বোঝায়, তাদের (আওয়ামী লীগ নেতা) মুখ থেকে যে কথা বের হয়, সেটাই তাদের আইন।’
এ প্রসঙ্গে মঈন খান আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস না করলেই একটি সরকার দেশ থেকে সব বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করে দিতে পারে। সরকার সেই পথে আজকে হাঁটছে। কাজেই দেশের ১৮ কোটি মানুষকে আজকে সতর্ক হতে হবে, বুঝতে হবে, জানতে হবে যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আওয়ামী লীগের হাতে নিরাপদ নয়।’
মঈন খান বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে যে অধিকার বাংলাদেশের মানুষকে দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে ভোটের অধিকার, মানুষের কথা বলার অধিকার। সাংবিধানিক অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে, আমরা কথা বলছি। আজকে সরকার যদি বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলোকে নিষিদ্ধ করে দিয়ে—এ দেশে কাগজে-কলমে লিখিত বাকশাল নতুন করে কায়েম করে, যদি তারা বাকশাল নতুন করে কায়েম করে, তাহলে আজকে পুনরায় প্রমাণিত হবে যে এই আওয়ামী লীগ সরকার, যারা নিজেদের স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে, সেটা তাদের ভুয়া দাবি। তারা কোনো দিন গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে নাই।’
মঈন খান বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে যদি বিরোধী দল নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়, এখানে গণতন্ত্রের স্পেস কোথায় থাকে? মূল কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতা দখল করার জন্য, কুক্ষিগত করার জন্য বিচার বিভাগকে কুক্ষিগত করেছে। তারা বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগের মানসিকতা।’
‘বিএনপি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে না’—এমন দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি রাজনীতি করে জনগণের জন্য। আমাদের যে আন্দোলন বিগত দেড় বছর ধরে চলছে, এ দেশে একটি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। আমরা চাই, পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ সত্যিকারের মালিকানা তারা নিজের হাতে ফিরে পাবে। আজকে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং তাদের অর্থনৈতিকভাবে বেঁচে থাকার সুন্দর জীবনযাপনের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে, এটাই আজকে আমাদের সংগ্রাম।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আওয়ামী লীগের হাতে নিরাপদ নয়। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই তারা সব বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করে দিতে চায়।’ আজ রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় আওয়ামী লীগের দলীয় ফোরামে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ওঠার বিষয়ে মঈন খানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকেরা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আইন বলতে যেটা বোঝায়, তাদের (আওয়ামী লীগ নেতা) মুখ থেকে যে কথা বের হয়, সেটাই তাদের আইন।’
এ প্রসঙ্গে মঈন খান আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস না করলেই একটি সরকার দেশ থেকে সব বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করে দিতে পারে। সরকার সেই পথে আজকে হাঁটছে। কাজেই দেশের ১৮ কোটি মানুষকে আজকে সতর্ক হতে হবে, বুঝতে হবে, জানতে হবে যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আওয়ামী লীগের হাতে নিরাপদ নয়।’
মঈন খান বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে যে অধিকার বাংলাদেশের মানুষকে দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে ভোটের অধিকার, মানুষের কথা বলার অধিকার। সাংবিধানিক অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে, আমরা কথা বলছি। আজকে সরকার যদি বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলোকে নিষিদ্ধ করে দিয়ে—এ দেশে কাগজে-কলমে লিখিত বাকশাল নতুন করে কায়েম করে, যদি তারা বাকশাল নতুন করে কায়েম করে, তাহলে আজকে পুনরায় প্রমাণিত হবে যে এই আওয়ামী লীগ সরকার, যারা নিজেদের স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে, সেটা তাদের ভুয়া দাবি। তারা কোনো দিন গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে নাই।’
মঈন খান বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে যদি বিরোধী দল নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়, এখানে গণতন্ত্রের স্পেস কোথায় থাকে? মূল কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতা দখল করার জন্য, কুক্ষিগত করার জন্য বিচার বিভাগকে কুক্ষিগত করেছে। তারা বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগের মানসিকতা।’
‘বিএনপি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে না’—এমন দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি রাজনীতি করে জনগণের জন্য। আমাদের যে আন্দোলন বিগত দেড় বছর ধরে চলছে, এ দেশে একটি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। আমরা চাই, পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ সত্যিকারের মালিকানা তারা নিজের হাতে ফিরে পাবে। আজকে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং তাদের অর্থনৈতিকভাবে বেঁচে থাকার সুন্দর জীবনযাপনের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে, এটাই আজকে আমাদের সংগ্রাম।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে