রংপুর প্রতিনিধি
‘নির্বাচনের পর এই সরকার থাকবে কি না, কত দিন থাকবে, দেশের অবস্থা কী হবে, আমরা জানি না’—এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর-৪ আসনের পীরগাছা উপজেলার চণ্ডীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নির্বাচনী সভায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে বিশ্বাস করে নির্বাচনে এসেছি, কিন্তু আশ্বস্ত হতে পারিনি। এর আগের সব নির্বাচনে সরকার কারচুপি করেছে। এই নির্বাচনে আপনারা যদি ভুল করেন, তাহলে এর মাশুল দিতে হবে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ, আওয়ামী লীগও ভালো নেই, অশান্তির মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। সব জায়গায় দলীয়করণ। দল না করলে চাকরি নাই, ব্যবসা নাই। নির্বাচনের পর এই সরকার থাকবে কি না, কত দিন থাকবে, দেশের অবস্থা কী হবে, আমরা জানি না।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম লাগামহীন। সেটা নিয়ে সরকার, সরকারি দলের কোনো মাথাব্যথা নেই। বাণিজ্যমন্ত্রী এখানকার এমপি। ওনার চারপাশে সব সময় দেখবেন শতকোটি টাকার মালিক। সাধারণ জনগণকে উনি কোনো সময় দেখতে পান না। আপনাদের কারও ঠোঁটে কি লিপস্টিক আছে নাকি। নাই। উনি লিপস্টিক দেখল কোথায়? ওনার পাশে যে লোকগুলো থাকে তারা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, লুটপাট করে বিপুল পরিমাণ অর্থের মালিক হয়েছেন। দেশের মানুষ আজ বিভিন্নভাবে জর্জরিত। দিন দিন বেকারত্ব বাড়ছে। সাধারণ মানুষ খারাপ থেকে আরও খারাপের দিক যাচ্ছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ছে। কোথাও শান্তি নাই।’
দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা সরকারের সব কাজের সমালোচনা করেছি। সরকারের ভুলত্রুটি তুলে ধরেছি। দেশবাসীকে আমরা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি সরকার সবদিক থেকে ব্যর্থ। বিএনপি নির্বাচন বর্জন করল, সরকার নির্বাচন করেই যাবে। আমরা চাই দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক। দেশের মধ্যে সব সমস্যা সবাই মিলে সমাধান করব। মানুষ সব সময় ভয়ভীতির মধ্যে থাকছে। কেন ভয়ভীতির মধ্যে থাকবে। এটা আমাদের দেশ না। আমরা সরকারের সমালোচনা করতে পারব না।’
এ সময় জি এম কাদেরের সঙ্গে ছিলেন পীরগাছা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মাহবুবার রহমান, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, রংপুর-৪ আসনের লাঙ্গলের প্রার্থী মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ সরকার, যুব সংহতির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, পীরগাছা সদর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রনজুসহ দলীয় নেতা- কর্মীরা।
‘নির্বাচনের পর এই সরকার থাকবে কি না, কত দিন থাকবে, দেশের অবস্থা কী হবে, আমরা জানি না’—এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর-৪ আসনের পীরগাছা উপজেলার চণ্ডীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নির্বাচনী সভায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে বিশ্বাস করে নির্বাচনে এসেছি, কিন্তু আশ্বস্ত হতে পারিনি। এর আগের সব নির্বাচনে সরকার কারচুপি করেছে। এই নির্বাচনে আপনারা যদি ভুল করেন, তাহলে এর মাশুল দিতে হবে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ, আওয়ামী লীগও ভালো নেই, অশান্তির মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। সব জায়গায় দলীয়করণ। দল না করলে চাকরি নাই, ব্যবসা নাই। নির্বাচনের পর এই সরকার থাকবে কি না, কত দিন থাকবে, দেশের অবস্থা কী হবে, আমরা জানি না।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম লাগামহীন। সেটা নিয়ে সরকার, সরকারি দলের কোনো মাথাব্যথা নেই। বাণিজ্যমন্ত্রী এখানকার এমপি। ওনার চারপাশে সব সময় দেখবেন শতকোটি টাকার মালিক। সাধারণ জনগণকে উনি কোনো সময় দেখতে পান না। আপনাদের কারও ঠোঁটে কি লিপস্টিক আছে নাকি। নাই। উনি লিপস্টিক দেখল কোথায়? ওনার পাশে যে লোকগুলো থাকে তারা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, লুটপাট করে বিপুল পরিমাণ অর্থের মালিক হয়েছেন। দেশের মানুষ আজ বিভিন্নভাবে জর্জরিত। দিন দিন বেকারত্ব বাড়ছে। সাধারণ মানুষ খারাপ থেকে আরও খারাপের দিক যাচ্ছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ছে। কোথাও শান্তি নাই।’
দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা সরকারের সব কাজের সমালোচনা করেছি। সরকারের ভুলত্রুটি তুলে ধরেছি। দেশবাসীকে আমরা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি সরকার সবদিক থেকে ব্যর্থ। বিএনপি নির্বাচন বর্জন করল, সরকার নির্বাচন করেই যাবে। আমরা চাই দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক। দেশের মধ্যে সব সমস্যা সবাই মিলে সমাধান করব। মানুষ সব সময় ভয়ভীতির মধ্যে থাকছে। কেন ভয়ভীতির মধ্যে থাকবে। এটা আমাদের দেশ না। আমরা সরকারের সমালোচনা করতে পারব না।’
এ সময় জি এম কাদেরের সঙ্গে ছিলেন পীরগাছা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মাহবুবার রহমান, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, রংপুর-৪ আসনের লাঙ্গলের প্রার্থী মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ সরকার, যুব সংহতির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, পীরগাছা সদর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রনজুসহ দলীয় নেতা- কর্মীরা।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল নিজেদের হর্তাকর্তা ভাবছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে, তাদের আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। কারণ দেশের ছাত্র-জনতা আগামীতে আর কোনো ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হতে দেবে না।নারায়ণগঞ্জ, গণঅধিকার পরিষদ, আওয়ামী লীগ, জেলার খবর
৯ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিমানের লন্ডন-সিলেট-ঢাকার রুট পরিবর্তন করে লন্ডন-ঢাকা-সিলেট করার প্রস্তাব দেয় অন্তর্বর্তী সরকার ও বিমান কর্তৃপক্ষ। তবে প্রস্তাবটি খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছালে ওই বিমানের অন্য সহযাত্রীদের ভোগান্তি এবং কষ্টের কথা বিবেচনা করে
৯ ঘণ্টা আগেস্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ১৭ বছর। একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস করছিলেন তিনি। অবশেষে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান।
১০ ঘণ্টা আগেসমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আমাদের রাজপথে নেমে আসতে হচ্ছে, রাজপথে কথা বলতে হচ্ছে, এটা আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতা বলেই মনে করি।’
১১ ঘণ্টা আগে