নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ না হলে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা মিশন বন্ধ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আবু ইউসুফ সেলিমসহ গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘দেশে বর্তমানে যে অবস্থা চলছে, তাতে জাতিসংঘে শান্তি মিশন বন্ধ হয়ে যাবে। পাসপোর্ট পাবে না। গরিবের ছেলেরা শান্তিরক্ষা মিশনে গেলে বাড়তি আয়ে তাঁর বাড়িতে বিল্ডিং হয়। এগুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশকে এখন মিয়ানমার, কম্বোডিয়ার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। পুলিশের, সরকারের কর্মকর্তাদের ছেলে-মেয়রা আর বিদেশে পড়ালেখা করতে পারবে না। সব বন্ধ হয়ে যাবে। সরকারি খরচে আওয়ামী লীগ সমাবেশে ভোট চাইছে। আগে পদত্যাগ করেন, তারপর ভোট চান। এই সরকারের অধীনে আমরা কোনো নির্বাচনে যাব না।’
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, কথায় আছে না, পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে, আওয়ামী লীগের পিঁপড়ার মতো পাখা গজিয়েছে। মরবার জন্যই আওয়ামী লীগের পাখা গজিয়েছে। এ জন্য শেষ সময়ে এসে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। গত ২৮ তারিখের সমাবেশ দেখে আওয়ামী লীগ ভয় পেয়েছে। তাই যত গুন্ডাপান্ডা ছিল, সব লেলিয়ে দিয়েছে। জাতিসংঘ পুলিশকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে, তুমি বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর এ রকম হামলা করতে পার না। যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট বলে দিয়েছে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। ভারতও বিবৃতি দিয়েছে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। আগে কী বলেছে সেটা বাদ, এখন কী চায় সেটা দেখেন। চীনও বলেছে নির্বাচন ও ভোটের বিষয়ে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ অন্যরা।
বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ না হলে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা মিশন বন্ধ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আবু ইউসুফ সেলিমসহ গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘দেশে বর্তমানে যে অবস্থা চলছে, তাতে জাতিসংঘে শান্তি মিশন বন্ধ হয়ে যাবে। পাসপোর্ট পাবে না। গরিবের ছেলেরা শান্তিরক্ষা মিশনে গেলে বাড়তি আয়ে তাঁর বাড়িতে বিল্ডিং হয়। এগুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশকে এখন মিয়ানমার, কম্বোডিয়ার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। পুলিশের, সরকারের কর্মকর্তাদের ছেলে-মেয়রা আর বিদেশে পড়ালেখা করতে পারবে না। সব বন্ধ হয়ে যাবে। সরকারি খরচে আওয়ামী লীগ সমাবেশে ভোট চাইছে। আগে পদত্যাগ করেন, তারপর ভোট চান। এই সরকারের অধীনে আমরা কোনো নির্বাচনে যাব না।’
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, কথায় আছে না, পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে, আওয়ামী লীগের পিঁপড়ার মতো পাখা গজিয়েছে। মরবার জন্যই আওয়ামী লীগের পাখা গজিয়েছে। এ জন্য শেষ সময়ে এসে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। গত ২৮ তারিখের সমাবেশ দেখে আওয়ামী লীগ ভয় পেয়েছে। তাই যত গুন্ডাপান্ডা ছিল, সব লেলিয়ে দিয়েছে। জাতিসংঘ পুলিশকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে, তুমি বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর এ রকম হামলা করতে পার না। যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট বলে দিয়েছে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। ভারতও বিবৃতি দিয়েছে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। আগে কী বলেছে সেটা বাদ, এখন কী চায় সেটা দেখেন। চীনও বলেছে নির্বাচন ও ভোটের বিষয়ে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ অন্যরা।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১০ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১৪ ঘণ্টা আগে