নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জাতির প্রধান দুশমন বিএনপি। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে নিরাপদ রাখতে সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে। আবারও বাস ভাঙচুর, পোড়ানোর জন্য অবরোধ দিয়েছে বিএনপি।
আজ শুক্রবার সকালে জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২-এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গত ২৮ অক্টোবর ২৪ জন সাংবাদিক নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন, একজন পুলিশকে কীভাবে হত্যা করেছে, হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে, পার্কিং করা গাড়িতে ঘুমন্ত হেলপারসহ কীভাবে পুড়িয়েছে—এসব অপকর্মে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করা কি দমনমূলক? যারা এসব করেছে, তারা এর দায় এড়াতে পারবে? বিচার হবে না? অপরাধ করলে অপরাধীদের বিচার হতেই হবে।’
আগামী রোববার ও সোমবার বিএনপির অবরোধ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘অবরোধ দিলে দিক। তারা (বিএনপি) টায়ার্ড হয়ে গেছে। তারা হয় জেলে, না হয় পালাইয়া থাকবে। বসে বসে হিন্দি সিরিয়াল দেখবে। বিএনপির ভাড়া করা কিছু লোক আছে। ট্রেনিংপ্রাপ্ত কিছু দুষ্কৃতকারী আছে। বাস পোড়াবে, ভাঙচুর করে। এ জন্য আবার অবরোধ ডেকেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বর একই সূত্রে গাঁথা এবং একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রধান টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘জাতির বিবেকের কাছে আমাদের প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শেষ কোথায়? মনে হয় ’৭৫-পরবর্তী সব হত্যাকাণ্ডই সংঘটিত হয়েছে ’৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে। সেই পরাজিত শক্তি বারে বারে জাতির সমূলে, চেতনায় আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। ’৭৫-এ নৃশংস হত্যাকাণ্ড যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর আবার প্রমাণিত হয়েছে, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। কাজেই আজকে এরাই জাতির প্রধান দুশমন।’
এদিকে বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি আবারও প্রমাণ করেছে তারা সন্ত্রাসী দল। ঢাকায় তারা যে রক্তপাত, তাণ্ডব ঘটিয়েছে, এটা তারই প্রমাণ। এরপর এই সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই আসে না। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন সংস্থা, তারা সংলাপ করলে এটা তাদের বিষয়।
বিএনপির ফের অবরোধ নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা সতর্ক পাহারায় আছি। পাহারা জোরদার করা হবে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জাতির প্রধান দুশমন বিএনপি। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে নিরাপদ রাখতে সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে। আবারও বাস ভাঙচুর, পোড়ানোর জন্য অবরোধ দিয়েছে বিএনপি।
আজ শুক্রবার সকালে জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২-এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গত ২৮ অক্টোবর ২৪ জন সাংবাদিক নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন, একজন পুলিশকে কীভাবে হত্যা করেছে, হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে, পার্কিং করা গাড়িতে ঘুমন্ত হেলপারসহ কীভাবে পুড়িয়েছে—এসব অপকর্মে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করা কি দমনমূলক? যারা এসব করেছে, তারা এর দায় এড়াতে পারবে? বিচার হবে না? অপরাধ করলে অপরাধীদের বিচার হতেই হবে।’
আগামী রোববার ও সোমবার বিএনপির অবরোধ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘অবরোধ দিলে দিক। তারা (বিএনপি) টায়ার্ড হয়ে গেছে। তারা হয় জেলে, না হয় পালাইয়া থাকবে। বসে বসে হিন্দি সিরিয়াল দেখবে। বিএনপির ভাড়া করা কিছু লোক আছে। ট্রেনিংপ্রাপ্ত কিছু দুষ্কৃতকারী আছে। বাস পোড়াবে, ভাঙচুর করে। এ জন্য আবার অবরোধ ডেকেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বর একই সূত্রে গাঁথা এবং একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রধান টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘জাতির বিবেকের কাছে আমাদের প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শেষ কোথায়? মনে হয় ’৭৫-পরবর্তী সব হত্যাকাণ্ডই সংঘটিত হয়েছে ’৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে। সেই পরাজিত শক্তি বারে বারে জাতির সমূলে, চেতনায় আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। ’৭৫-এ নৃশংস হত্যাকাণ্ড যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর আবার প্রমাণিত হয়েছে, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি। কাজেই আজকে এরাই জাতির প্রধান দুশমন।’
এদিকে বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি আবারও প্রমাণ করেছে তারা সন্ত্রাসী দল। ঢাকায় তারা যে রক্তপাত, তাণ্ডব ঘটিয়েছে, এটা তারই প্রমাণ। এরপর এই সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে সংলাপের প্রশ্নই আসে না। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন সংস্থা, তারা সংলাপ করলে এটা তাদের বিষয়।
বিএনপির ফের অবরোধ নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা সতর্ক পাহারায় আছি। পাহারা জোরদার করা হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে