নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবার পূর্ণাঙ্গ বিচার না হওয়ায় প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি এখনো মাঝে মাঝে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ মঙ্গলবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের প্রথম প্রভাতে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এই মন্তব্য করেন।
ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, ‘রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবার পূর্ণাঙ্গ বিচার সম্পন্ন না হওয়ায় আমরা লক্ষ করি প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি, সাম্প্রদায়িক শক্তি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি বিভিন্ন সময়ে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এবং তারা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং পরিপূর্ণভাবে বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন করার মাধ্যমে এই বাংলাদেশ থেকে আমরা তাদের পরিপূর্ণভাবে নির্মূল করতে পারব।’
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসাই বর্তমানে জাতির দাবি উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছরে দাঁড়িয়ে দীর্ঘদিন পরে হলেও আমরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসদের মধ্যে যারা মূল হোতা ছিল, সেই সব যুদ্ধাপরাধীকে বিচারের আওতায় আনতে পেরেছি। তাদের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। কিন্তু যারা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে, সেই সব রাজাকার, আলবদর, আলশামস এখনো সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে আছে। সুতরাং এই বিচার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন হয়নি। যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনাটাই এখন জাতির দাবি।’
একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বর শাহাদতবরণকারী সব শহীদ বুদ্ধিজীবীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মেয়র তাপস বলেন, বাঙালি জাতির বিজয় নিশ্চিত জেনে জাতিকে মেধাশূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এর আগে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্যসচিব হিসেবে ব্যারিস্টার শেখ তাপস পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামানসহ দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবার পূর্ণাঙ্গ বিচার না হওয়ায় প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি এখনো মাঝে মাঝে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ মঙ্গলবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের প্রথম প্রভাতে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এই মন্তব্য করেন।
ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, ‘রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবার পূর্ণাঙ্গ বিচার সম্পন্ন না হওয়ায় আমরা লক্ষ করি প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি, সাম্প্রদায়িক শক্তি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি বিভিন্ন সময়ে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে এবং তারা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং পরিপূর্ণভাবে বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন করার মাধ্যমে এই বাংলাদেশ থেকে আমরা তাদের পরিপূর্ণভাবে নির্মূল করতে পারব।’
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসাই বর্তমানে জাতির দাবি উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছরে দাঁড়িয়ে দীর্ঘদিন পরে হলেও আমরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসদের মধ্যে যারা মূল হোতা ছিল, সেই সব যুদ্ধাপরাধীকে বিচারের আওতায় আনতে পেরেছি। তাদের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। কিন্তু যারা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে, সেই সব রাজাকার, আলবদর, আলশামস এখনো সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে আছে। সুতরাং এই বিচার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন হয়নি। যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনাটাই এখন জাতির দাবি।’
একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বর শাহাদতবরণকারী সব শহীদ বুদ্ধিজীবীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মেয়র তাপস বলেন, বাঙালি জাতির বিজয় নিশ্চিত জেনে জাতিকে মেধাশূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এর আগে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্যসচিব হিসেবে ব্যারিস্টার শেখ তাপস পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামানসহ দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে