নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে চলমান সংলাপে এবার না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম এ ঘোষণা দিয়েছেন।
২০১২ ও ২০১৭ সালের সংলাপে কোনো ইতিবাচক ফল না পাওয়ায় ইসলামী আন্দোলন এবার সংলাপে অংশ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন রেজাউল করিম। আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে রেজাউল করিম এ কথা বলেন।
মুফতি রেজাউল বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সংলাপ নিয়ে দেশের চিন্তাশীল মহল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে আমরা কোনো আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি না। বরং জনগণ মনে করছে, রাষ্ট্রপতির সংলাপে ফলপ্রসূ কিছু হবে না। অতীতের দুটি সংলাপ যেমন জনপ্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে, চলমান সংলাপেও এর ব্যতিক্রম কিছু হবে বলে জনগণ মনে করে না। অতএব, জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে এমন একটি আবেদনহীন ও তাৎপর্যহীন সংলাপে অংশ নেওয়াটা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সংগত মনে করে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০১২ ও ২০১৭ সালের সংলাপে অংশ নিয়েছিলাম। কিন্তু তিক্ত সত্য হলো, আমরা চরমভাবে হতাশ হয়েছি। ২০১২-এর সংলাপে গঠিত নির্বাচন কমিশন ২০১৪ সালে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করেছে, যেখানে ১৫৩ জন এমপিকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী দেখানো হয়েছে। আর ২০১৭-এর সংলাপের পর গঠিত কমিশন ২০১৮ সালে একটি চরম বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন করেছে। যাকে অনেকেই মধ্যরাতের নির্বাচন বলে আখ্যায়িত করে থাকে। এই দুই জাতীয় নির্বাচন এতটাই বিতর্কিত ও জালিয়াতিতে পূর্ণ যে, তা জাতি হিসেবে আমাদের চরম হতাশ, বিব্রত ও লজ্জিত করেছে।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘হতাশাজনক ব্যাপার হলো, এই ইসির নিয়োগকর্তা রাষ্ট্রপতি এসব কলঙ্কময় নির্বাচনের দায়ে তারই গঠিত কমিশনকে কোনো রকম জবাবদিহির আওতায় আনেননি, কোনো রকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। ফলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপকে আমাদের কাছে অর্থহীন বলে মনে হয়।’ তিনি বলেন, রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে রাষ্ট্রপতি একটি ফলপ্রসূ সংলাপের উদ্যোগ নিতে পারেন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার আলোকে এমন একটি সংলাপ হলে, তাতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অবশ্যই অংশ নেবে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে চলমান সংলাপে এবার না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম এ ঘোষণা দিয়েছেন।
২০১২ ও ২০১৭ সালের সংলাপে কোনো ইতিবাচক ফল না পাওয়ায় ইসলামী আন্দোলন এবার সংলাপে অংশ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন রেজাউল করিম। আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে রেজাউল করিম এ কথা বলেন।
মুফতি রেজাউল বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সংলাপ নিয়ে দেশের চিন্তাশীল মহল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে আমরা কোনো আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি না। বরং জনগণ মনে করছে, রাষ্ট্রপতির সংলাপে ফলপ্রসূ কিছু হবে না। অতীতের দুটি সংলাপ যেমন জনপ্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে, চলমান সংলাপেও এর ব্যতিক্রম কিছু হবে বলে জনগণ মনে করে না। অতএব, জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে এমন একটি আবেদনহীন ও তাৎপর্যহীন সংলাপে অংশ নেওয়াটা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সংগত মনে করে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০১২ ও ২০১৭ সালের সংলাপে অংশ নিয়েছিলাম। কিন্তু তিক্ত সত্য হলো, আমরা চরমভাবে হতাশ হয়েছি। ২০১২-এর সংলাপে গঠিত নির্বাচন কমিশন ২০১৪ সালে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করেছে, যেখানে ১৫৩ জন এমপিকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী দেখানো হয়েছে। আর ২০১৭-এর সংলাপের পর গঠিত কমিশন ২০১৮ সালে একটি চরম বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন করেছে। যাকে অনেকেই মধ্যরাতের নির্বাচন বলে আখ্যায়িত করে থাকে। এই দুই জাতীয় নির্বাচন এতটাই বিতর্কিত ও জালিয়াতিতে পূর্ণ যে, তা জাতি হিসেবে আমাদের চরম হতাশ, বিব্রত ও লজ্জিত করেছে।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘হতাশাজনক ব্যাপার হলো, এই ইসির নিয়োগকর্তা রাষ্ট্রপতি এসব কলঙ্কময় নির্বাচনের দায়ে তারই গঠিত কমিশনকে কোনো রকম জবাবদিহির আওতায় আনেননি, কোনো রকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। ফলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপকে আমাদের কাছে অর্থহীন বলে মনে হয়।’ তিনি বলেন, রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে রাষ্ট্রপতি একটি ফলপ্রসূ সংলাপের উদ্যোগ নিতে পারেন। জনগণের আকাঙ্ক্ষার আলোকে এমন একটি সংলাপ হলে, তাতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অবশ্যই অংশ নেবে।
চীন সফরে যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। আগামী ২৬ আগস্ট তাঁরা চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসীন রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের খসড়ার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সংবিধানের চেয়েও জুলাই সনদকে প্রাধান্য দেওয়া এবং আদালতে সনদ নিয়ে প্রশ্ন না তোলার বিষয়ে একমত দলটি। সে সঙ্গে দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো সুনির্দিষ্ট করতে কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছে জামায়াত।
১৭ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বিএনপির বিজয় ঠেকানোর অপরাজনীতি করতে গিয়ে বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে, একটি বিশাল বড় জেলখানায় পরিণত করেছিল। বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও যাঁরা মনে করছেন নির্বাচন দিলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে, যাঁরা এ চিন্তা থেকে বিএনপির বিজয়...
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পরে মানুষের মধ্যে নতুন আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। মানুষ আসলে আগামী দিনের জন্য একটা সুন্দর পলিটিক্যাল সিস্টেম চায়। সেই জায়গা থেকে আমরা মনে করি, বাংলাদেশের মানুষ এখন পিআরের পক্ষে মত দিচ্ছে। আমরা চাই, সবাই যেন বেস্ট পলিসিটা গ্রহণ করে নেয়। এতে দেশের মঙ্গল।’
২০ ঘণ্টা আগে