নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিন্ডিকেট তৈরি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য মানুষের নাগালের বাইরে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিরোধী শক্তিকে দায়ী করেছেন ক্ষমতাসীন ১৪ দলের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেছেন, আজ যারা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট, এগুলো কাদের সৃষ্টি? আপনারা খোঁজ নেন। এই যে বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে, মালিক শ্রেণি এরা কারা? এরা বিরোধী শক্তি। সরকারের উচিত এদের কঠোরভাবে দমন করা।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আমির হোসেন আমু।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী কমরেড দিলীপ বড়ুয়া, জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া প্রমুখ।
আমু বলেন, ‘দেশে যাই করতে হবে সংবিধান অনুযায়ী করতে হবে। কোনো একটি দলকে আনুকূল্য দিয়ে সংবিধানকে বাইপাস করে নির্বাচনে আনতে হবে, এমনটি সম্ভব না। একটি দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না, এমন তো হতে পারে না।’
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘ভোটের নামে হ্যাঁ-না যে দিন শুরু হলো, সে দিন থেকেই ভোটের কারচুপি এবং স্লোগান উঠেছিল ‘এক হুন্ডা দুই গুন্ডা এক স্টেনগান ভোট ঠান্ডা।’ জিয়াউর রহমান যে তখন ক্ষমতায় এসেছিল সেটা অবৈধভাবে, শান্তিপূর্ণভাবে নয়। আজ বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলছে বারবার। তারা কীভাবে বলে এ কথা? ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়াই এটা বাদ দিয়েছিল।’
আমু বলেন, ‘আজ যারা বড় বড় কথা বলছেন, ভোট ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলছেন, নির্বাচন কমিশনের সামনে না গিয়ে বাইরে যারা বিবৃতি দিচ্ছেন, তাদের চেহারাগুলো আয়নায় দেখেই বলতে পারছেন। যারা ভোট কারচুপি করে, হাইজ্যাক করেছিল তারাই আজ বড় বড় কথা বলে। যারা আজ গুম, হত্যার কথা বলে, ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি-জামায়াত জোট যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড এবং নারী নির্যাতন করেছিল, সেটা শুধু বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ ছিল না বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয়েছিল।’
জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র জনজীবনের যাপিত জীবনের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমস্যাকে পুঁজি করে তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পাঁয়তারা করছে। এ বিপদটা বাংলাদেশের জন্য হুমকি স্বরূপ।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেনর চৌধুরী মায়া বলেন, ‘বিএনপি দেশে অপরাজনীতির মূল হোতা। এদের যদি চিহ্নিত করে রাজনীতি থেকে অপসারণ করা যায়, আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশে খুন, গুম, হত্যা-নির্যাতন অগ্নিসংযোগ থেকে বাংলার মানুষকে রেহাই দিতে পারব।’
সিন্ডিকেট তৈরি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য মানুষের নাগালের বাইরে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিরোধী শক্তিকে দায়ী করেছেন ক্ষমতাসীন ১৪ দলের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেছেন, আজ যারা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট, এগুলো কাদের সৃষ্টি? আপনারা খোঁজ নেন। এই যে বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে, মালিক শ্রেণি এরা কারা? এরা বিরোধী শক্তি। সরকারের উচিত এদের কঠোরভাবে দমন করা।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আমির হোসেন আমু।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী কমরেড দিলীপ বড়ুয়া, জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া প্রমুখ।
আমু বলেন, ‘দেশে যাই করতে হবে সংবিধান অনুযায়ী করতে হবে। কোনো একটি দলকে আনুকূল্য দিয়ে সংবিধানকে বাইপাস করে নির্বাচনে আনতে হবে, এমনটি সম্ভব না। একটি দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না, এমন তো হতে পারে না।’
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘ভোটের নামে হ্যাঁ-না যে দিন শুরু হলো, সে দিন থেকেই ভোটের কারচুপি এবং স্লোগান উঠেছিল ‘এক হুন্ডা দুই গুন্ডা এক স্টেনগান ভোট ঠান্ডা।’ জিয়াউর রহমান যে তখন ক্ষমতায় এসেছিল সেটা অবৈধভাবে, শান্তিপূর্ণভাবে নয়। আজ বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলছে বারবার। তারা কীভাবে বলে এ কথা? ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়াই এটা বাদ দিয়েছিল।’
আমু বলেন, ‘আজ যারা বড় বড় কথা বলছেন, ভোট ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলছেন, নির্বাচন কমিশনের সামনে না গিয়ে বাইরে যারা বিবৃতি দিচ্ছেন, তাদের চেহারাগুলো আয়নায় দেখেই বলতে পারছেন। যারা ভোট কারচুপি করে, হাইজ্যাক করেছিল তারাই আজ বড় বড় কথা বলে। যারা আজ গুম, হত্যার কথা বলে, ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি-জামায়াত জোট যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড এবং নারী নির্যাতন করেছিল, সেটা শুধু বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ ছিল না বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয়েছিল।’
জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র জনজীবনের যাপিত জীবনের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমস্যাকে পুঁজি করে তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পাঁয়তারা করছে। এ বিপদটা বাংলাদেশের জন্য হুমকি স্বরূপ।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেনর চৌধুরী মায়া বলেন, ‘বিএনপি দেশে অপরাজনীতির মূল হোতা। এদের যদি চিহ্নিত করে রাজনীতি থেকে অপসারণ করা যায়, আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশে খুন, গুম, হত্যা-নির্যাতন অগ্নিসংযোগ থেকে বাংলার মানুষকে রেহাই দিতে পারব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে