নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সময় আমরা এই ইফতার মাহফিলে উপস্থিত হয়েছি, যখন সারা দেশে একটা গণতন্ত্রহীন অবস্থা বিরাজ করছে। যখন আমাদের বুকের ওপর একটা বেআইনি, জোর-জবরদখলকারী সরকার, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। ক্ষমতা দখল করার পরে তারা একে একে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে এবং বাংলাদেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।’
সরকারের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ এনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সবার আগে তারা (সরকার) হাত দিয়েছে, সেটা হচ্ছে বিচার বিভাগ। জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রয়োজনের সময়, যখন নির্যাতিত হবে, তখন যেন সে বিচার বিভাগের কাছে গিয়ে একটা আশ্রয় পায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কথা আজকে সেই বিচার বিভাগকে তারা দলীয়করণ করে, নিয়ন্ত্রণ করে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বেশির ভাগ রায়, বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে যে রায়গুলো হয়, সবগুলো রায়ই হচ্ছে একেবারেই জনগণের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের লিভ টু আপিল খারিজ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘তিনি (জোবাইদা রহমান) রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি কখনোই জড়িত হননি। তাঁর বিরুদ্ধেও একটি মিথ্যা মামলা দুদক দিয়েছে। আমরা মনে করি এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ। আমরা মনে করি এটা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা শুধু নয়, বিচার বিভাগকেই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
দলের চেয়ারপারসন সরকারের রোষানলের শিকার—এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই ইফতার মাহফিলে আছি, তখন বারবার যে কথাটি আমাদের মনে পড়ছে আজ থেকে বছর তিনেক আগে প্রত্যেকটি ইফতারে আমাদের দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু আজকে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতনে, রোষানলে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে। আজকে তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সময় আমরা এই ইফতার মাহফিলে উপস্থিত হয়েছি, যখন সারা দেশে একটা গণতন্ত্রহীন অবস্থা বিরাজ করছে। যখন আমাদের বুকের ওপর একটা বেআইনি, জোর-জবরদখলকারী সরকার, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। ক্ষমতা দখল করার পরে তারা একে একে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে এবং বাংলাদেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।’
সরকারের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ এনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সবার আগে তারা (সরকার) হাত দিয়েছে, সেটা হচ্ছে বিচার বিভাগ। জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রয়োজনের সময়, যখন নির্যাতিত হবে, তখন যেন সে বিচার বিভাগের কাছে গিয়ে একটা আশ্রয় পায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কথা আজকে সেই বিচার বিভাগকে তারা দলীয়করণ করে, নিয়ন্ত্রণ করে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বেশির ভাগ রায়, বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে যে রায়গুলো হয়, সবগুলো রায়ই হচ্ছে একেবারেই জনগণের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের লিভ টু আপিল খারিজ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘তিনি (জোবাইদা রহমান) রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি কখনোই জড়িত হননি। তাঁর বিরুদ্ধেও একটি মিথ্যা মামলা দুদক দিয়েছে। আমরা মনে করি এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ। আমরা মনে করি এটা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা শুধু নয়, বিচার বিভাগকেই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
দলের চেয়ারপারসন সরকারের রোষানলের শিকার—এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই ইফতার মাহফিলে আছি, তখন বারবার যে কথাটি আমাদের মনে পড়ছে আজ থেকে বছর তিনেক আগে প্রত্যেকটি ইফতারে আমাদের দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু আজকে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতনে, রোষানলে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে। আজকে তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে।’

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
৫ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৮ মিনিট আগে
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার তাঁদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকার ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে
১৫ এপ্রিল ২০২২
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৮ মিনিট আগে
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার তাঁদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকার ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে
১৫ এপ্রিল ২০২২
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
৫ মিনিট আগে
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
আজ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদকে তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’ শিরোনামের প্রতিবেদনে বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা ও মন্ত্রিসভায় হিস্যা চাওয়ার খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
এনসিপি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট, আসন সমঝোতা বা ক্ষমতা ভাগাভাগি বিষয়ে কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত নেয়নি। এমন কোনো প্রস্তাবও দলের নীতিনির্ধারণী পর্ষদে কখনো গৃহীত হয়নি।
এনসিপি বিশ্বাস করে, দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি হবে জনগণের অধিকার, জবাবদিহি, সংস্কার ও গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের। সে লক্ষ্যেই দলটি সারা দেশে সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও প্রার্থী যাচাইপ্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রতিবেদনে উল্লিখিত তথাকথিত ‘সূত্র’ সম্পূর্ণ অনুমাননির্ভর এবং সাংবাদিকতার মৌলিক নীতির পরিপন্থী। এতে জনগণ বিভ্রান্ত হয়েছে এবং দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
এনসিপি অবিলম্বে সেই সংবাদপত্রকে প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ ও সংশোধনী প্রকাশের আহ্বান জানাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা পুনরায় স্পষ্ট করছি, এনসিপি কোনো দলের কাছে আসন বা মন্ত্রিসভায় অংশগ্রহণের দাবি তোলেনি। আমরা জনগণের আস্থায় একটি বাংলাদেশপন্থী, দায়িত্বশীল ও স্বতন্ত্র রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
আজ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদকে তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’ শিরোনামের প্রতিবেদনে বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা ও মন্ত্রিসভায় হিস্যা চাওয়ার খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
এনসিপি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট, আসন সমঝোতা বা ক্ষমতা ভাগাভাগি বিষয়ে কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত নেয়নি। এমন কোনো প্রস্তাবও দলের নীতিনির্ধারণী পর্ষদে কখনো গৃহীত হয়নি।
এনসিপি বিশ্বাস করে, দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি হবে জনগণের অধিকার, জবাবদিহি, সংস্কার ও গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের। সে লক্ষ্যেই দলটি সারা দেশে সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও প্রার্থী যাচাইপ্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রতিবেদনে উল্লিখিত তথাকথিত ‘সূত্র’ সম্পূর্ণ অনুমাননির্ভর এবং সাংবাদিকতার মৌলিক নীতির পরিপন্থী। এতে জনগণ বিভ্রান্ত হয়েছে এবং দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
এনসিপি অবিলম্বে সেই সংবাদপত্রকে প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ ও সংশোধনী প্রকাশের আহ্বান জানাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা পুনরায় স্পষ্ট করছি, এনসিপি কোনো দলের কাছে আসন বা মন্ত্রিসভায় অংশগ্রহণের দাবি তোলেনি। আমরা জনগণের আস্থায় একটি বাংলাদেশপন্থী, দায়িত্বশীল ও স্বতন্ত্র রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার তাঁদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকার ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে
১৫ এপ্রিল ২০২২
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
৫ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৮ মিনিট আগে
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান বোমেল।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান। এ সময় বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বৈঠকে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান বোমেল।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত বোরিস ভ্যান। এ সময় বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বৈঠকে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার তাঁদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকার ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে
১৫ এপ্রিল ২০২২
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি।
৫ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৮ মিনিট আগে
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চায় এনসিপি, চায় মন্ত্রিসভায়ও হিস্যা’—এই শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দলটির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে সংবাদটিকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে