অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ
লকডাউন শিথিলের কারণে ঈদের পর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। গত ১৪ দিনে যত মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন তার ২–৩ শতাংশ যদি বেড়ে যায় তাহলে একই সময়ে ৪–৫ লাখ মানুষ আক্রান্ত হবে। ঈদের দু দিনের মাথায় গণপরিবহন বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়েছে। ফলে ঈদের পরদিনই মানুষকে কর্মস্থলে ফিরতে হবে। এতে করে একদিকে ভোগান্তিতে পড়তে হবে, অন্যদিকে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবে।
বিত্তশালীদের কাছে বিষয়টি সহজ হলেও সাধারণ মানুষের রুটি–রুজির ব্যাপার। তাদের জন্য অনেক কঠিন। কর্মস্থলে না ফিরতে পারলে অনেকের চাকরি থাকবে না। সরকার যতই বলুক না, আমাদের দেশের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকেরা যে কর্মীবান্ধব, সেটি ভাবার সুযোগ নেই।
সবচেয়ে আশ্চর্যজনক সিদ্ধান্ত হলো, লকডাউনের মাঝেই সংক্রমণ পরিস্থিতি যখন ভয়াবহতার শীর্ষ পর্যায়ে তখনই বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো। এটি কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত পদ্ধতি হতে পারে না। সরকার একদিকে বিধিনিষেধ আরোপ করছে, অন্যদিকে অফিস–কারখানা খোলা রাখছে। এতে কোনো ফলই আসছে না। উল্টো সংক্রমণ পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হচ্ছে। এখন শেষ পর্যায়ে এসে শিল্প কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো, তাহলে এত দিন কেন হলো না? সব মিলিয়ে ঈদের পর আমরা খুব জটিল পরিস্থিতির মধ্যে প্রবেশ করছি। দৈব কোনো ঘটনার সৃষ্টি না হলে খুব খারাপ সময় অপেক্ষা করছে।
অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক
লকডাউন শিথিলের কারণে ঈদের পর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। গত ১৪ দিনে যত মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন তার ২–৩ শতাংশ যদি বেড়ে যায় তাহলে একই সময়ে ৪–৫ লাখ মানুষ আক্রান্ত হবে। ঈদের দু দিনের মাথায় গণপরিবহন বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়েছে। ফলে ঈদের পরদিনই মানুষকে কর্মস্থলে ফিরতে হবে। এতে করে একদিকে ভোগান্তিতে পড়তে হবে, অন্যদিকে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবে।
বিত্তশালীদের কাছে বিষয়টি সহজ হলেও সাধারণ মানুষের রুটি–রুজির ব্যাপার। তাদের জন্য অনেক কঠিন। কর্মস্থলে না ফিরতে পারলে অনেকের চাকরি থাকবে না। সরকার যতই বলুক না, আমাদের দেশের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকেরা যে কর্মীবান্ধব, সেটি ভাবার সুযোগ নেই।
সবচেয়ে আশ্চর্যজনক সিদ্ধান্ত হলো, লকডাউনের মাঝেই সংক্রমণ পরিস্থিতি যখন ভয়াবহতার শীর্ষ পর্যায়ে তখনই বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো। এটি কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত পদ্ধতি হতে পারে না। সরকার একদিকে বিধিনিষেধ আরোপ করছে, অন্যদিকে অফিস–কারখানা খোলা রাখছে। এতে কোনো ফলই আসছে না। উল্টো সংক্রমণ পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হচ্ছে। এখন শেষ পর্যায়ে এসে শিল্প কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো, তাহলে এত দিন কেন হলো না? সব মিলিয়ে ঈদের পর আমরা খুব জটিল পরিস্থিতির মধ্যে প্রবেশ করছি। দৈব কোনো ঘটনার সৃষ্টি না হলে খুব খারাপ সময় অপেক্ষা করছে।
অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক
অনেকেরই সংশয় ছিল। কারও কিছুটা হালকা, কারও আবার গভীর। কেউ কেউ শঙ্কিতও ছিলেন। দেশের পরিস্থিতি কোন দিকে যায় তা নিয়ে। এদের সবার সেই সব সংশয় ও শঙ্কা এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। ফলে দেশের শাসনব্যবস্থার গণতান্ত্রিক রূপান্তরকামী সাধারণ মানুষের জন্য তা হয়ে উঠেছে অশনিসংকেত। হ্যাঁ, এই কথাগুলো হচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয়
১৯ ঘণ্টা আগেন্যায়বিচার, সংস্কার ও বৈষম্য বিলোপের দাবি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান সফল হয়েছিল। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে এই আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের অনেকেই অপরাধ চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) নেতার উন্মুক্ত চাঁদাবাজির ঘটনা এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
১৯ ঘণ্টা আগেআমাদের সর্বসাধারণের মনে একটা প্রশ্ন সব সময়ই ঘুরপাক খায়—ভগবান যেহেতু অজ, তাহলে তাঁর আবার জন্ম কিসের? এই প্রশ্নের উত্তর ভগবান নিজেই গীতায় স্পষ্ট করে দিয়েছেন। গীতায় ভগবান বলেছেন, তিনি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি অজ অর্থাৎ জন্মরহিত হওয়া সত্ত্বেও এই জড়জগতে জন্মগ্রহণ করেন। কেন তিনি জন্মগ্রহণ
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় ভরা মৌসুমে এ দেশের সাধারণ মানুষও ইলিশ কিনতে পারত। কিন্তু অনেক বছর থেকে ইলিশ শুধু উচ্চবিত্ত মানুষেরাই কিনতে পারছে। বাজারে ইলিশের সরবরাহ কম থাকায় এর আকাশছোঁয়া দামের কারণে এখন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে নেই ইলিশ। এখন ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বাড়া নিয়ে ১৫ আগস্ট আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ
১৯ ঘণ্টা আগে