ফারুক হাসান, সভাপতি, বিজিএমইএ
রপ্তানিমুখী কারখানা বন্ধ থাকলে নানা ধরনের ক্ষতি হয়। এতে করে শুধু উদ্যোক্তারাই যে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, তা কিন্তু নয়। এই যেমন চট্টগ্রাম বন্দর, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর। পণ্য আমদানি-রপ্তানির সিংহভাগ হয় এই বন্দর দিয়ে। বিগত বছরগুলোতে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালন সক্ষমতা বাড়ানো হলেও আয়তন বাড়েনি। এই বন্দরে একটানা চার দিন পণ্য খালাস বন্ধ থাকলে, পণ্য রাখার জায়গা থাকে না।
আমরা চাই, পোশাক খাতের কর্মীদের সবাইকে দ্রুত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনতে। কারখানা বন্ধ থাকলে তাঁদের খুঁজে খুঁজে টিকা দেওয়া কষ্টসাধ্য হবে। এসব কারণেই মূলত কারখানা চালুর জন্য আমরা জোর দিই।
সরকার আমাদের যুক্তি মেনে নিয়ে কারখানা চালুর অনুমতি দিয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ঠিক কতগুলো কারখানা খোলা হয়েছে, সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য আমাদের হাতে নেই। আমাদের তদারকি দল কাজ করছে। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।
এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় ব্যাখ্যা দেওয়া জরুরি বলে আমি মনে করি, তা হলো দেশের নানা প্রান্ত থেকে ঢাকায় যাঁরাই প্রবেশ করছেন, এ জন্য আমাদের দোষারোপ করা হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ঢাকায় আমাদের মোট কারখানার ১০ ভাগও নেই। আমাদের কারখানাগুলো নারায়ণগঞ্জ, ভালুকা, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, সাভারসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়ানো আছে। তা ছাড়া, আমাদের শ্রমিকদের একটা বড় অংশ স্থানীয়। এর বাইরে ঈদে ঢাকার বাইরে যাওয়াদের বেশির ভাগই নির্ধারিত ছুটির মধ্যেই কর্মস্থলের এলাকায় ফিরেছেন। সব মিলিয়ে আমাদের ১০ শতাংশ শ্রমিক হয়তো বাইরে ছিলেন। এখন যেটা করা হচ্ছে, ঢাকার বাইরে থেকে যাঁরাই আসছেন, তাঁদের সবাইকে পোশাক কারখানার কর্মী হিসেবে উল্লেখ করে আমাদের দোষারোপ করা হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণ ধারণানির্ভর একটি প্রচার।
আর আমরা কর্মীদের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে কর্মস্থলে আসতে নিষেধ করেছি। এ ক্ষেত্রে ৫ আগস্টের পর তাঁরা কর্মস্থলে এসে যোগ দিতে পারবেন বলেও জানানো হয়েছে। চাকরি হারাবেন না বলেও নিশ্চিত করেছি। তবু যাঁরা দেশের নানা প্রান্তে চলে গেছেন, তাঁরা কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করলে তো আমাদের কিছু করার থাকে না।
রপ্তানিমুখী কারখানা বন্ধ থাকলে নানা ধরনের ক্ষতি হয়। এতে করে শুধু উদ্যোক্তারাই যে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, তা কিন্তু নয়। এই যেমন চট্টগ্রাম বন্দর, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর। পণ্য আমদানি-রপ্তানির সিংহভাগ হয় এই বন্দর দিয়ে। বিগত বছরগুলোতে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালন সক্ষমতা বাড়ানো হলেও আয়তন বাড়েনি। এই বন্দরে একটানা চার দিন পণ্য খালাস বন্ধ থাকলে, পণ্য রাখার জায়গা থাকে না।
আমরা চাই, পোশাক খাতের কর্মীদের সবাইকে দ্রুত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনতে। কারখানা বন্ধ থাকলে তাঁদের খুঁজে খুঁজে টিকা দেওয়া কষ্টসাধ্য হবে। এসব কারণেই মূলত কারখানা চালুর জন্য আমরা জোর দিই।
সরকার আমাদের যুক্তি মেনে নিয়ে কারখানা চালুর অনুমতি দিয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ঠিক কতগুলো কারখানা খোলা হয়েছে, সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য আমাদের হাতে নেই। আমাদের তদারকি দল কাজ করছে। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।
এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় ব্যাখ্যা দেওয়া জরুরি বলে আমি মনে করি, তা হলো দেশের নানা প্রান্ত থেকে ঢাকায় যাঁরাই প্রবেশ করছেন, এ জন্য আমাদের দোষারোপ করা হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ঢাকায় আমাদের মোট কারখানার ১০ ভাগও নেই। আমাদের কারখানাগুলো নারায়ণগঞ্জ, ভালুকা, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, সাভারসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়ানো আছে। তা ছাড়া, আমাদের শ্রমিকদের একটা বড় অংশ স্থানীয়। এর বাইরে ঈদে ঢাকার বাইরে যাওয়াদের বেশির ভাগই নির্ধারিত ছুটির মধ্যেই কর্মস্থলের এলাকায় ফিরেছেন। সব মিলিয়ে আমাদের ১০ শতাংশ শ্রমিক হয়তো বাইরে ছিলেন। এখন যেটা করা হচ্ছে, ঢাকার বাইরে থেকে যাঁরাই আসছেন, তাঁদের সবাইকে পোশাক কারখানার কর্মী হিসেবে উল্লেখ করে আমাদের দোষারোপ করা হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণ ধারণানির্ভর একটি প্রচার।
আর আমরা কর্মীদের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে কর্মস্থলে আসতে নিষেধ করেছি। এ ক্ষেত্রে ৫ আগস্টের পর তাঁরা কর্মস্থলে এসে যোগ দিতে পারবেন বলেও জানানো হয়েছে। চাকরি হারাবেন না বলেও নিশ্চিত করেছি। তবু যাঁরা দেশের নানা প্রান্তে চলে গেছেন, তাঁরা কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করলে তো আমাদের কিছু করার থাকে না।
নেদারল্যান্ডসের নাগরিক পিটার ভ্যান উইঙ্গারডেন ও মিনকে ভ্যান উইঙ্গারডেন। তাঁরা ২০১২ সালে নিউইয়র্ক সিটিতে বিজনেস ট্রিপে গিয়েছিলেন। সেখানে হারিকেন স্যান্ডির মুখোমুখি হন। হারিকেন স্যান্ডি ম্যানহাটানকে প্লাবিত করে। সেখানকার বাসিন্দাদের বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থায় দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়। ঝড়ের কারণে
১৯ ঘণ্টা আগেআমাদের পুঁজিতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রে শ্রমিকশ্রেণির প্রকৃত স্বার্থরক্ষার উপায় নেই। যেহেতু বিদ্যমান ব্যবস্থাটি হচ্ছে শ্রম-শোষণের এবং শ্রমিক-নিগ্রহের উর্বর ক্ষেত্র। সে ক্ষেত্রে শ্রমিকশ্রেণির স্বার্থরক্ষা কিংবা সুরক্ষার উপায় নেই। শ্রমিকমাত্রই শ্রমবাজারে শ্রম বিনিয়োগ করবেন এবং বিনিময়ে পাবেন মজুরি।
১৯ ঘণ্টা আগেদিন দিন আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়ে যাচ্ছে। মানসিক বিড়ম্বনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। ধারণাটা হয়তো এ রকম যে, মরতে যখন হবেই তখন আজই কী আর কালইবা কী! স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা যখন নেই, তখন অস্বাভাবিক মৃত্যু যেকোনো সময় হতেই পারে। তবে মৃত্যুর প্রস্তুতিটা সহজ নয়; বেশ কঠিন।
১৯ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ কপোতাক্ষ, খোলপেটুয়া ও ইছামতী নদী থেকে চিংড়ির পোনা সংগ্রহের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। নদী থেকে এভাবে পোনা মাছ ধরা নিষিদ্ধ। কিন্তু তাদের দৈনিক আয় সামান্য হলেও বিকল্প কর্মসংস্থানের অভাবে তারা এ কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। মৎস্য কর্মকর্তারা বিকল্প জীবিকার কথা বলে
১৯ ঘণ্টা আগে